স্নায়ুযুদ্ধের সময়ের পর সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়ার আয়োজন করতে যাচ্ছে পশ্চিমা বিশ্বের সামরিক জোট ন্যাটো। জোটের সামরিক কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল রব বাওয়ার গতকাল শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এই মহড়ায় আনুমানিক ৪০ হাজার সেনা অংশগ্রহণ করবে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অ্যাডমিরাল বাওয়ার জানিয়েছেন, সম্মিলিত এই মহড়ার নামকরণ করা হয়েছে ‘স্টেডফাস্ট ডিফেন্ডার’ বা ‘অবিচল রক্ষক’ হিসেবে। জার্মানি, পোল্যান্ড ও বাল্টিক সাগর তীরবর্তী দেশ—এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়ার ভূখণ্ডে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেছেন, বর্তমান ও ভবিষ্যতের বিভিন্ন হুমকি মোকাবিলায় এই জোটের আরও অনেক কাজ করতে হবে।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে বলেছিল, ‘অবিচল রক্ষক’ মহড়ায় বিভিন্ন দেশের ৫০টির বেশি যুদ্ধজাহাজ, ৫০০ থেকে ৭০০ যুদ্ধবিমান অংশগ্রহণ করতে পারে। আনুষ্ঠানিকভাবে মহড়ার তারিখ নির্ধারিত না হলেও আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
এর আগে চলতি বছরের জুন মাসে ন্যাটো জোটের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান মহড়া চালিয়েছে। জার্মানিতে অনুষ্ঠিত সেই মহড়ায় ২৫টি দেশ থেকে ১০ হাজার সেনা এবং ২৫০টি যুদ্ধবিমান অংশগ্রহণ করেছিল।
আসন্ন মহড়ার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে অ্যাডমিরাল বাওয়ার বলেন, ‘জোট সম্মিলিত প্রতিরক্ষার এক নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে এবং এই লক্ষ্যে বিগত কয়েক বছর ধরেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’ এ সময় তিনি সম্মিলিত প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্য জোটের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রতিশ্রুতির অভাব রয়েছে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
স্নায়ুযুদ্ধের সময়ের পর সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়ার আয়োজন করতে যাচ্ছে পশ্চিমা বিশ্বের সামরিক জোট ন্যাটো। জোটের সামরিক কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল রব বাওয়ার গতকাল শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, এই মহড়ায় আনুমানিক ৪০ হাজার সেনা অংশগ্রহণ করবে। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অ্যাডমিরাল বাওয়ার জানিয়েছেন, সম্মিলিত এই মহড়ার নামকরণ করা হয়েছে ‘স্টেডফাস্ট ডিফেন্ডার’ বা ‘অবিচল রক্ষক’ হিসেবে। জার্মানি, পোল্যান্ড ও বাল্টিক সাগর তীরবর্তী দেশ—এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়ার ভূখণ্ডে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেছেন, বর্তমান ও ভবিষ্যতের বিভিন্ন হুমকি মোকাবিলায় এই জোটের আরও অনেক কাজ করতে হবে।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে বলেছিল, ‘অবিচল রক্ষক’ মহড়ায় বিভিন্ন দেশের ৫০টির বেশি যুদ্ধজাহাজ, ৫০০ থেকে ৭০০ যুদ্ধবিমান অংশগ্রহণ করতে পারে। আনুষ্ঠানিকভাবে মহড়ার তারিখ নির্ধারিত না হলেও আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
এর আগে চলতি বছরের জুন মাসে ন্যাটো জোটের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান মহড়া চালিয়েছে। জার্মানিতে অনুষ্ঠিত সেই মহড়ায় ২৫টি দেশ থেকে ১০ হাজার সেনা এবং ২৫০টি যুদ্ধবিমান অংশগ্রহণ করেছিল।
আসন্ন মহড়ার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করে অ্যাডমিরাল বাওয়ার বলেন, ‘জোট সম্মিলিত প্রতিরক্ষার এক নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে এবং এই লক্ষ্যে বিগত কয়েক বছর ধরেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’ এ সময় তিনি সম্মিলিত প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্য জোটের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রতিশ্রুতির অভাব রয়েছে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৩ ঘণ্টা আগে