প্রাসাদে থাকা অবস্থায়ই একটি গোপন প্রেমে জড়িয়ে পড়েছিলেন ব্রিটিশ রাজবধূ প্রিন্সেস ডায়না। সেনা কর্মকর্তা মেজর জেমস হিউইটের সঙ্গে ডায়ানার সেই প্রেম নিয়ে পরবর্তী সময়ে নানা জল্পনা-কল্পনার সূত্রপাত হয়েছে। ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো আশঙ্কা করছে, ডায়ানার বিয়ে বহির্ভূত প্রেমের স্মারক হিসেবে থাকা গোপন চিঠিগুলো শিগগিরই ফাঁস হয়ে যেতে পারে।
এ বিষয়ে রোববার (১৭ মার্চ) ব্রিটিশ ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সংগ্রাহকের কাছে থাকা সামরিক কিছু নথি সহ ৬৪টি চিঠির একটি বিক্রয় আসন্ন বলে মনে হচ্ছে। পরিকল্পিত এই বিক্রয়টি যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাস-ভিত্তিক নিলামঘর ‘হেরিটেজ অকশনের’ দ্বারা সারিবদ্ধ করা হয়েছে। সংগ্রহটির ভিত্তিমূল্য হিসেবে ১০ লাখ ডলারের একটি ট্যাগও দেখা গেছে।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, সংগ্রাহক চিঠিগুলো প্রচারের ব্যবস্থা করতে পারেন। গোপন প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার পর ১৯৮৯ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যে হিউইটের উদ্দেশে এই চিঠিগুলো তৎকালীন প্রিন্সেস অব ওয়েলেস (ডায়না) লিখেছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ৬৫ বছর বয়সী সাবেক সেনা কর্মকর্তা হিউইট অতীতে ৫ লাখ পাউন্ড ঋণের জন্য ওই চিঠিগুলো একাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছে জামানত রাখতে চেয়েছিলেন। এই অফার নিয়ে তিনি সে সময় লন্ডনের শীর্ষ নিলাম সংস্থা বোনহ্যামস এবং সোথেবির কাছেও গিয়েছিলেন। তবে উভয় প্রতিষ্ঠানই রাজকীয় নথি বিক্রি করতে অস্বীকার করেছিল।
তবে বিতর্ক এড়াতে বনহ্যামস নিলামঘর সে সময় কোনো মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠিগুলো হস্তান্তর করার পরামর্শ দিয়েছিল। সম্ভবত এরপরই চিঠিগুলো ডালাস-ভিত্তিক হেরিটেজ নিলামঘরের হাতে পৌঁছায়। শুরুর দিকে নিদর্শনগুলো বিক্রি করার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না বলে জানিয়েছে হেরিটেজ নিলামঘর। তবে গত জানুয়ারিতে এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এসেছে।
বিক্রয় আসন্ন দাবি করে একটি সূত্র দ্য সান পত্রিকাকে জানিয়েছে, বড় অঙ্কের ভিত্তি মূল্য ডায়ানার স্মারকগুলোর প্রতি মানুষের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের একটি প্রমাণ। কারণ নেটফ্লিক্সের সিরিজ ‘দ্য ক্রাউন’ এবং তাঁর ছেলে উইলিয়াম এবং হ্যারির মধ্যে চলমান বিবাদ থেকে এই আগ্রহের পারদ আরও বেড়েছে।
সমালোচকরাও মনে করেন রাজপরিবারে বর্তমান অনিশ্চয়তা চিঠিগুলোর প্রতি নতুন করে আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তবে ইতিপূর্বে এই চিঠিগুলোর বিক্রয় চেষ্টাকে ডায়ানার স্মৃতির ‘চূড়ান্ত অপমান’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন রাজকীয় বিশেষজ্ঞ ইনগ্রিড সেওয়ার্ড।
প্রাসাদে থাকা অবস্থায়ই একটি গোপন প্রেমে জড়িয়ে পড়েছিলেন ব্রিটিশ রাজবধূ প্রিন্সেস ডায়না। সেনা কর্মকর্তা মেজর জেমস হিউইটের সঙ্গে ডায়ানার সেই প্রেম নিয়ে পরবর্তী সময়ে নানা জল্পনা-কল্পনার সূত্রপাত হয়েছে। ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো আশঙ্কা করছে, ডায়ানার বিয়ে বহির্ভূত প্রেমের স্মারক হিসেবে থাকা গোপন চিঠিগুলো শিগগিরই ফাঁস হয়ে যেতে পারে।
এ বিষয়ে রোববার (১৭ মার্চ) ব্রিটিশ ডেইলি স্টারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সংগ্রাহকের কাছে থাকা সামরিক কিছু নথি সহ ৬৪টি চিঠির একটি বিক্রয় আসন্ন বলে মনে হচ্ছে। পরিকল্পিত এই বিক্রয়টি যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাস-ভিত্তিক নিলামঘর ‘হেরিটেজ অকশনের’ দ্বারা সারিবদ্ধ করা হয়েছে। সংগ্রহটির ভিত্তিমূল্য হিসেবে ১০ লাখ ডলারের একটি ট্যাগও দেখা গেছে।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, সংগ্রাহক চিঠিগুলো প্রচারের ব্যবস্থা করতে পারেন। গোপন প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার পর ১৯৮৯ থেকে ১৯৯১ সালের মধ্যে হিউইটের উদ্দেশে এই চিঠিগুলো তৎকালীন প্রিন্সেস অব ওয়েলেস (ডায়না) লিখেছিলেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ৬৫ বছর বয়সী সাবেক সেনা কর্মকর্তা হিউইট অতীতে ৫ লাখ পাউন্ড ঋণের জন্য ওই চিঠিগুলো একাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছে জামানত রাখতে চেয়েছিলেন। এই অফার নিয়ে তিনি সে সময় লন্ডনের শীর্ষ নিলাম সংস্থা বোনহ্যামস এবং সোথেবির কাছেও গিয়েছিলেন। তবে উভয় প্রতিষ্ঠানই রাজকীয় নথি বিক্রি করতে অস্বীকার করেছিল।
তবে বিতর্ক এড়াতে বনহ্যামস নিলামঘর সে সময় কোনো মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠিগুলো হস্তান্তর করার পরামর্শ দিয়েছিল। সম্ভবত এরপরই চিঠিগুলো ডালাস-ভিত্তিক হেরিটেজ নিলামঘরের হাতে পৌঁছায়। শুরুর দিকে নিদর্শনগুলো বিক্রি করার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না বলে জানিয়েছে হেরিটেজ নিলামঘর। তবে গত জানুয়ারিতে এই সিদ্ধান্তে পরিবর্তন এসেছে।
বিক্রয় আসন্ন দাবি করে একটি সূত্র দ্য সান পত্রিকাকে জানিয়েছে, বড় অঙ্কের ভিত্তি মূল্য ডায়ানার স্মারকগুলোর প্রতি মানুষের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের একটি প্রমাণ। কারণ নেটফ্লিক্সের সিরিজ ‘দ্য ক্রাউন’ এবং তাঁর ছেলে উইলিয়াম এবং হ্যারির মধ্যে চলমান বিবাদ থেকে এই আগ্রহের পারদ আরও বেড়েছে।
সমালোচকরাও মনে করেন রাজপরিবারে বর্তমান অনিশ্চয়তা চিঠিগুলোর প্রতি নতুন করে আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তবে ইতিপূর্বে এই চিঠিগুলোর বিক্রয় চেষ্টাকে ডায়ানার স্মৃতির ‘চূড়ান্ত অপমান’ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন রাজকীয় বিশেষজ্ঞ ইনগ্রিড সেওয়ার্ড।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৩ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৪ ঘণ্টা আগে