ইউক্রেনে চলমান সংকটে ন্যাটো কোনো পক্ষেই নেই এবং পোল্যান্ড ইউক্রেনে কোনো যুদ্ধবিমান পাঠাবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদা। বুধবার পোল্যান্ডের লাস্ক বিমানঘাঁটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দুদা বলেন, ‘পোল্যান্ড ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠাবে না। ইউক্রেনে চলমান রুশ হামলায় ইউক্রেনকে সহায়তার অংশ হিসেবে পোল্যান্ড চলমান সংঘাতে “যোগ দিচ্ছে না”।’
দুদা আরও বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনে কোনো যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছি না কারণ এটি আরও বড় পরিসরে সামরিক সংঘাতের পথ খুলে দেবে। আমরা সেই সংঘর্ষে যোগ দিতে চাই না। ন্যাটোও সেই সংঘাতের পক্ষে নয়। আমরা মানবিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেনের পাশে আছি। কোনোভাবেই আমরা ইউক্রেনের আকাশসীমায় কোনো যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছি না।’
এ সময় দুদা জোর দিয়ে বলেন, পোল্যান্ড ও ন্যাটো ‘ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানো’ অব্যাহত রাখবে।
একই সংবাদ সম্মেলনে জেনস স্টলটেনবার্গ বলেন, ‘পুতিনের যুদ্ধ আমাদের সকলকে প্রভাবিত করে। ন্যাটো মিত্ররা সর্বদা একে অপরকে রক্ষায় একসঙ্গে দাঁড়াবে।’
স্টলটেনবার্গ আরও বলেন, ‘ন্যাটো একটি প্রতিরক্ষামূলক জোট। আমরা রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাত চাই না। রাশিয়াকে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। ইউক্রেন থেকে সব বাহিনী প্রত্যাহার করতে হবে এবং কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় সরল বিশ্বাসে জড়িত হতে হবে।’
ইউক্রেনে চলমান সংকটে ন্যাটো কোনো পক্ষেই নেই এবং পোল্যান্ড ইউক্রেনে কোনো যুদ্ধবিমান পাঠাবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ দুদা। বুধবার পোল্যান্ডের লাস্ক বিমানঘাঁটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দুদা বলেন, ‘পোল্যান্ড ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠাবে না। ইউক্রেনে চলমান রুশ হামলায় ইউক্রেনকে সহায়তার অংশ হিসেবে পোল্যান্ড চলমান সংঘাতে “যোগ দিচ্ছে না”।’
দুদা আরও বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনে কোনো যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছি না কারণ এটি আরও বড় পরিসরে সামরিক সংঘাতের পথ খুলে দেবে। আমরা সেই সংঘর্ষে যোগ দিতে চাই না। ন্যাটোও সেই সংঘাতের পক্ষে নয়। আমরা মানবিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেনের পাশে আছি। কোনোভাবেই আমরা ইউক্রেনের আকাশসীমায় কোনো যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছি না।’
এ সময় দুদা জোর দিয়ে বলেন, পোল্যান্ড ও ন্যাটো ‘ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানো’ অব্যাহত রাখবে।
একই সংবাদ সম্মেলনে জেনস স্টলটেনবার্গ বলেন, ‘পুতিনের যুদ্ধ আমাদের সকলকে প্রভাবিত করে। ন্যাটো মিত্ররা সর্বদা একে অপরকে রক্ষায় একসঙ্গে দাঁড়াবে।’
স্টলটেনবার্গ আরও বলেন, ‘ন্যাটো একটি প্রতিরক্ষামূলক জোট। আমরা রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাত চাই না। রাশিয়াকে অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। ইউক্রেন থেকে সব বাহিনী প্রত্যাহার করতে হবে এবং কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় সরল বিশ্বাসে জড়িত হতে হবে।’
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনাকে লক্ষ্য করে গত শনিবার দিবাগত রাতে বিমান হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এই হামলা সফল হয়েছে বলে দাবি করে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে ইরান জানায়, এই মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি
৪ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরলভাবে কোনো শক্তির পক্ষ নেওয়া উচিত নয় বলে মনে করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমার পুতিন। সম্প্রতি, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামের মূল অধিবেশনে এ ইস্যুতে রাশিয়ার অবস্থান তুলে ধরেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তাঁর ভাষ্য—রাশিয়ার সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ এবং ঐতিহাসিক।
৭ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
২ ঘণ্টা আগে