রাশিয়া এরই মধ্যে ইউক্রেনে যে লক্ষ্যে অভিযান চালিয়েছিল, তা অর্জন করে ফেলেছে। এখন যদি ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যায়, তাহলে তারা পুরো ভূখণ্ডই হারাবে। বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো গত বৃহস্পতিবার ইউক্রেনীয় সাংবাদিক ডায়ানা পানচেঙ্কোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডায়ানা পানচেঙ্কো প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে লুকাশেঙ্কোর সাক্ষাৎকার নেন। পুরো সাক্ষাৎকারটি ইউটিউবে পোস্ট করা হয়েছে। সাক্ষাৎকারে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আজ পর্যন্ত বলতে গেলে বিশেষ সামরিক অভিযানের (রাশিয়া পরিচালিত) লক্ষ্যগুলো এরই মধ্যে অর্জিত হয়ে গেছে।’
লুকাশেঙ্কো আরও বলেন, ‘এই যুদ্ধের আগে ইউক্রেন রাশিয়ার প্রতি যতটা আগ্রাসী ছিল, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আর কখনোই সেই আগ্রাসন দেখাতে পারবে না। যুদ্ধ-পরবর্তী ইউক্রেন আগের ইউক্রেনের চেয়ে অনেকটাই আলাদা হবে। যারাই দেশটির ক্ষমতায় আসবে, তারাই অনেক বেশ সাবধানী, স্মার্ট এবং আরও বেশি চালাক হবে।’
লুকাশেঙ্কোকে প্রশ্ন করা হয়, রাশিয়া কী লক্ষ্য অর্জনে ইউক্রেনে হামলা চালিয়েছে—এ বিষয়ে পুতিন তাঁর সঙ্গে কখনো আলোচনা করেছেন কি না? জবাবে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা কখনোই এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি। কিন্তু আমি আপনাকে বলতে পারি, এই বিষয়ে আমি কী ভাবছি।’
সাক্ষাৎকারের শেষ দিকে ডায়ানা পানচেঙ্কো লুকাশেঙ্কোকে জিজ্ঞেস করেন, চলমান পরিস্থিতিতে ইউক্রেন যদি তার রাষ্ট্রীয় সত্তা বজায় রাখতে চায়, তাহলে কী করা উচিত? জবাবে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইউক্রেন যদি এই অবস্থায় যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে দেশটি তার পুরো ভূখণ্ডই হারিয়ে ফেলবে।
ডায়ানার প্রশ্নের জবাবে লুকাশেঙ্কো আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপ হলো (রাষ্ট্রীয় সত্তা বজায় রাখার ক্ষেত্রে), এই যুদ্ধ শেষ করা।’ এ সময় তিনি মানচিত্রে দনবাস, খেরসন ও জাপোরিঝিয়ার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আপনারা এসব অঞ্চল ফিরে পেতে লড়াই চালিয়ে যেতে পারেন। আমি এসব অঞ্চল পুনরুদ্ধারের আশা ছেড়ে দিতে বলছি না। তবে সে ক্ষেত্রে অন্য কোনো উপায় বের করতে হবে। যদি আপনি এসব অঞ্চল রক্ষায় লড়াই চালিয়ে যান, তবে আপনারা এর সবটাই হারিয়ে ফেলবেন।’ এ সময় তিনি ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দিকে ইঙ্গিত করেন।
রাশিয়া এরই মধ্যে ইউক্রেনে যে লক্ষ্যে অভিযান চালিয়েছিল, তা অর্জন করে ফেলেছে। এখন যদি ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যায়, তাহলে তারা পুরো ভূখণ্ডই হারাবে। বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো গত বৃহস্পতিবার ইউক্রেনীয় সাংবাদিক ডায়ানা পানচেঙ্কোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডায়ানা পানচেঙ্কো প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে লুকাশেঙ্কোর সাক্ষাৎকার নেন। পুরো সাক্ষাৎকারটি ইউটিউবে পোস্ট করা হয়েছে। সাক্ষাৎকারে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আজ পর্যন্ত বলতে গেলে বিশেষ সামরিক অভিযানের (রাশিয়া পরিচালিত) লক্ষ্যগুলো এরই মধ্যে অর্জিত হয়ে গেছে।’
লুকাশেঙ্কো আরও বলেন, ‘এই যুদ্ধের আগে ইউক্রেন রাশিয়ার প্রতি যতটা আগ্রাসী ছিল, যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আর কখনোই সেই আগ্রাসন দেখাতে পারবে না। যুদ্ধ-পরবর্তী ইউক্রেন আগের ইউক্রেনের চেয়ে অনেকটাই আলাদা হবে। যারাই দেশটির ক্ষমতায় আসবে, তারাই অনেক বেশ সাবধানী, স্মার্ট এবং আরও বেশি চালাক হবে।’
লুকাশেঙ্কোকে প্রশ্ন করা হয়, রাশিয়া কী লক্ষ্য অর্জনে ইউক্রেনে হামলা চালিয়েছে—এ বিষয়ে পুতিন তাঁর সঙ্গে কখনো আলোচনা করেছেন কি না? জবাবে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা কখনোই এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি। কিন্তু আমি আপনাকে বলতে পারি, এই বিষয়ে আমি কী ভাবছি।’
সাক্ষাৎকারের শেষ দিকে ডায়ানা পানচেঙ্কো লুকাশেঙ্কোকে জিজ্ঞেস করেন, চলমান পরিস্থিতিতে ইউক্রেন যদি তার রাষ্ট্রীয় সত্তা বজায় রাখতে চায়, তাহলে কী করা উচিত? জবাবে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট বলেন, ইউক্রেন যদি এই অবস্থায় যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে দেশটি তার পুরো ভূখণ্ডই হারিয়ে ফেলবে।
ডায়ানার প্রশ্নের জবাবে লুকাশেঙ্কো আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপ হলো (রাষ্ট্রীয় সত্তা বজায় রাখার ক্ষেত্রে), এই যুদ্ধ শেষ করা।’ এ সময় তিনি মানচিত্রে দনবাস, খেরসন ও জাপোরিঝিয়ার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আপনারা এসব অঞ্চল ফিরে পেতে লড়াই চালিয়ে যেতে পারেন। আমি এসব অঞ্চল পুনরুদ্ধারের আশা ছেড়ে দিতে বলছি না। তবে সে ক্ষেত্রে অন্য কোনো উপায় বের করতে হবে। যদি আপনি এসব অঞ্চল রক্ষায় লড়াই চালিয়ে যান, তবে আপনারা এর সবটাই হারিয়ে ফেলবেন।’ এ সময় তিনি ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দিকে ইঙ্গিত করেন।
গত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩০ মিনিট আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত এবং পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য বন্ধ। কূটনীতিকদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। সিন্দু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, অপর দিকে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্যাথলিক ধর্মের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি পোপ হতে চাই।’ এই পর্যন্ত ঠিক আছে। বক্তব্য দেখে ঘাবড়ে যাবেন না। ট্রাম্প আন্তরিকভাবে এই আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেননি, রসিকতার ছলেই তিনি এই আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় কলকাতার বড়বাজারের মেছুয়া ফলপট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের অন্তত ১০টি ইউনিটের ৮ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আনন্দবাজারের সকাল ৭টার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, তখনো আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে