রাশিয়ায় ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে উত্তর কোরিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে ট্রেনে চড়েন কিম। কিমের এই সফরে দুই দেশের মধ্যে কী চুক্তি হয়েছে বা আদৌ হয়েছে কিনা তা এখনো জানা যায়নি। তবে রাশিয়ে থেকে বেশ কিছু উপহার সামগ্রী নিয়ে উ.কোরিয়া ফিরছেন কিম।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম আরআইএ জানিয়েছে, বিদায় অনুষ্ঠানের পর কিম রাশিয়ার পূর্বের প্রাইমোরি অঞ্চল থেকে তাঁর বিশেষ ট্রেনে উত্তর কোরিয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাশিয়ায় পৌঁছান কিম। চার বছরেরও বেশি সময় পর এই প্রথম বিদেশ সফর করেন কিম। এই সফরে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পাশাপাশি দেশটির প্রধান সামরিক স্থাপনা ও মহাকাশ উৎক্ষেপণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন তিনি।
আরআইএ জানিয়েছে, রাশিয়ার পূর্বের প্রাইমোরি অঞ্চলের গভর্নর কিমকে কয়েকটি ড্রোন ও একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট উপহার দিয়েছেন। বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটটি বুক, কাঁধ, গলা এবং কুঁচকির সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। সাধারণ জ্যাকেটের থেকে এটি অনেক হালকা।
রুশ সংবাদমাধ্যম তাসের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, পাঁচটি কামিকাজে ড্রোন এবং একটি জেনার-২৫ ড্রোনও উপহার দেওয়া হয়েছে কিমকে। উপহারের তালিকায় আরও ছিল একটি বিশেষ পোশাক যা থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরায় ধরা পড়বে না।
আরআইএর প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল দিনের শুরুতে পূর্বাঞ্চলীয় শহর ভ্লাদিভোস্তক ত্যাগ করেন কিম। সেখানে তিনি এয়ারফিল্ড এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফ্লিট ফ্রিগেট পরিদর্শন করেন বলে জানিয়েছে আরআইএ। প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাশিয়ায় আসা কিমকে দেওয়া হয়েছে লাল গালিচা সংবর্ধনা। এই সফরে বেশির ভাগ সময় রুশ সামরিক স্থাপনা দেখেই সময় কাটিয়েছেন কিম জং উন।
বিদায়ী অনুষ্ঠানে কিম জং উনকে লাল গালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর ব্যক্তিগত ট্রেনে চড়েন কিম। আর্টিওম রেলওয়ে স্টেশনে তাঁকে বিদায় জানান রুশ কর্মকর্তারা।
এ দিকে কিমের এই সফরকে কেন্দ্র করে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার ফের উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কিনতে পারে রাশিয়া, যা ব্যবহৃত হবে ইউক্রেন যুদ্ধে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে মস্কো। তারা বলছে, দুই দেশের মধ্যে কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি।
রাশিয়ায় ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে উত্তর কোরিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে ট্রেনে চড়েন কিম। কিমের এই সফরে দুই দেশের মধ্যে কী চুক্তি হয়েছে বা আদৌ হয়েছে কিনা তা এখনো জানা যায়নি। তবে রাশিয়ে থেকে বেশ কিছু উপহার সামগ্রী নিয়ে উ.কোরিয়া ফিরছেন কিম।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম আরআইএ জানিয়েছে, বিদায় অনুষ্ঠানের পর কিম রাশিয়ার পূর্বের প্রাইমোরি অঞ্চল থেকে তাঁর বিশেষ ট্রেনে উত্তর কোরিয়ার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। এর আগে গত মঙ্গলবার রাশিয়ায় পৌঁছান কিম। চার বছরেরও বেশি সময় পর এই প্রথম বিদেশ সফর করেন কিম। এই সফরে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পাশাপাশি দেশটির প্রধান সামরিক স্থাপনা ও মহাকাশ উৎক্ষেপণ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন তিনি।
আরআইএ জানিয়েছে, রাশিয়ার পূর্বের প্রাইমোরি অঞ্চলের গভর্নর কিমকে কয়েকটি ড্রোন ও একটি বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট উপহার দিয়েছেন। বুলেটপ্রুফ জ্যাকেটটি বুক, কাঁধ, গলা এবং কুঁচকির সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। সাধারণ জ্যাকেটের থেকে এটি অনেক হালকা।
রুশ সংবাদমাধ্যম তাসের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, পাঁচটি কামিকাজে ড্রোন এবং একটি জেনার-২৫ ড্রোনও উপহার দেওয়া হয়েছে কিমকে। উপহারের তালিকায় আরও ছিল একটি বিশেষ পোশাক যা থার্মাল ইমেজিং ক্যামেরায় ধরা পড়বে না।
আরআইএর প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল দিনের শুরুতে পূর্বাঞ্চলীয় শহর ভ্লাদিভোস্তক ত্যাগ করেন কিম। সেখানে তিনি এয়ারফিল্ড এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় ফ্লিট ফ্রিগেট পরিদর্শন করেন বলে জানিয়েছে আরআইএ। প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রাশিয়ায় আসা কিমকে দেওয়া হয়েছে লাল গালিচা সংবর্ধনা। এই সফরে বেশির ভাগ সময় রুশ সামরিক স্থাপনা দেখেই সময় কাটিয়েছেন কিম জং উন।
বিদায়ী অনুষ্ঠানে কিম জং উনকে লাল গালিচা সংবর্ধনা ও গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর ব্যক্তিগত ট্রেনে চড়েন কিম। আর্টিওম রেলওয়ে স্টেশনে তাঁকে বিদায় জানান রুশ কর্মকর্তারা।
এ দিকে কিমের এই সফরকে কেন্দ্র করে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার ফের উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, উত্তর কোরিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কিনতে পারে রাশিয়া, যা ব্যবহৃত হবে ইউক্রেন যুদ্ধে। তবে এই দাবি অস্বীকার করেছে মস্কো। তারা বলছে, দুই দেশের মধ্যে কোনো চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়নি।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে