শুধু যুক্তরাজ্যেই এক বছরে মানুষের ২০ লাখ বছর কেড়ে নেয় ক্যানসার। ক্যানসার রোগীদের মৃত্যুর হার ও বয়স বিবেচনা করে এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
যুক্তরাজ্যে প্রতিবছর ক্যানসারে যেসব মানুষ মারা যায়—দেশটির গড় আয়ু থেকে তাদের মৃত্যুকালীন বয়স বাদ দিয়ে ঝরে পড়া বছরের পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন গবেষকেরা।
আজ বুধবার ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, ক্যানসার আক্রান্ত মানুষের মৃত্যু ও বয়স নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন লন্ডনের কিংস কলেজ ও কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা। মূলত ১৯৮৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ১৭ ধরনের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাজ্যে যেসব মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, তাদের তথ্য বিশ্লেষণ করেছে বিশেষজ্ঞ দলটি।
গবেষকেরা জানান, তাঁদের পর্যবেক্ষণ করা ৩০ বছরের মধ্যে প্রথম পাঁচ বছর অর্থাৎ ১৯৮৮ থেকে ১৯৯২ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ২২ লাখ মানুষ মারা গেছে। আর শেষ পাঁচ বছর অর্থাৎ ২০১৩ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ক্যানসারে মারা গেছে প্রায় ২৩ লাখ মানুষ। এ হিসাবে গত শতকের আশির দশকের তুলনায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্যানসারে মৃত্যুর হার বেশি দেখালেও গবেষকেরা বলছেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিলে ক্যানসারে মৃত্যুর হার অতীতের তুলনায় অনেক কমে এসেছে। এ হিসেবে উল্লেখিত ৩০ বছরের মধ্যে ক্যানসারে মৃত্যুর হার ১৫ শতাংশ কমেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে ফুসফুস ক্যানসারই সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী। এই ক্যানসার এককভাবে প্রতিবছর দেশটির মানুষের ৫ লাখ বছরেরও বেশি কেড়ে নিচ্ছে। এরপরের অবস্থানেই রয়েছে অন্ত্রের ক্যানসার। বছরে দেশটির মানুষের গড়ে ২ লাখ ১৩ হাজার বছর কেড়ে নিচ্ছে এই ক্যানসার। তৃতীয় অবস্থানে থাকা স্তন ক্যানসার কেড়ে নিচ্ছে বছরে ১ লাখ ৯৭ হাজার বছর।
গবেষকদের তথ্যমতে, যুক্তরাজ্যে জরায়ুর ক্যানসারে আক্রান্তের হার অতীতের তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমেছে। ১৯৮৮ সালে দেশটিতে ৪৩ হাজার ৬০০ মানুষ এই ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন, আর ২০১৭ সালে আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র ২১ হাজার ৮০০ মানুষ। এর জন্য আগের চেয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা উন্নত হওয়ার বিষয়টিকে কৃতিত্ব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
অন্য ক্যানসারের মধ্যে দেশটিতে পাকস্থলী ক্যানসারের হার কমেছে প্রায় ৫৯ শতাংশ পর্যন্ত এবং স্তন ক্যানসার কমেছে ৩৯ শতাংশ।
এ-সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদনটি সম্প্রতি ব্রিটিশ জার্নাল অব ক্যানসারে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, একটি ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তাঁরা ক্যানসারের প্রভাব তুলে ধরেছেন।
শুধু যুক্তরাজ্যেই এক বছরে মানুষের ২০ লাখ বছর কেড়ে নেয় ক্যানসার। ক্যানসার রোগীদের মৃত্যুর হার ও বয়স বিবেচনা করে এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
যুক্তরাজ্যে প্রতিবছর ক্যানসারে যেসব মানুষ মারা যায়—দেশটির গড় আয়ু থেকে তাদের মৃত্যুকালীন বয়স বাদ দিয়ে ঝরে পড়া বছরের পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন গবেষকেরা।
আজ বুধবার ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, ক্যানসার আক্রান্ত মানুষের মৃত্যু ও বয়স নিয়ে গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন লন্ডনের কিংস কলেজ ও কুইন মেরি ইউনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞরা। মূলত ১৯৮৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ১৭ ধরনের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাজ্যে যেসব মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, তাদের তথ্য বিশ্লেষণ করেছে বিশেষজ্ঞ দলটি।
গবেষকেরা জানান, তাঁদের পর্যবেক্ষণ করা ৩০ বছরের মধ্যে প্রথম পাঁচ বছর অর্থাৎ ১৯৮৮ থেকে ১৯৯২ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ২২ লাখ মানুষ মারা গেছে। আর শেষ পাঁচ বছর অর্থাৎ ২০১৩ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ক্যানসারে মারা গেছে প্রায় ২৩ লাখ মানুষ। এ হিসাবে গত শতকের আশির দশকের তুলনায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ক্যানসারে মৃত্যুর হার বেশি দেখালেও গবেষকেরা বলছেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বিবেচনায় নিলে ক্যানসারে মৃত্যুর হার অতীতের তুলনায় অনেক কমে এসেছে। এ হিসেবে উল্লেখিত ৩০ বছরের মধ্যে ক্যানসারে মৃত্যুর হার ১৫ শতাংশ কমেছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যে ফুসফুস ক্যানসারই সবচেয়ে বড় প্রাণঘাতী। এই ক্যানসার এককভাবে প্রতিবছর দেশটির মানুষের ৫ লাখ বছরেরও বেশি কেড়ে নিচ্ছে। এরপরের অবস্থানেই রয়েছে অন্ত্রের ক্যানসার। বছরে দেশটির মানুষের গড়ে ২ লাখ ১৩ হাজার বছর কেড়ে নিচ্ছে এই ক্যানসার। তৃতীয় অবস্থানে থাকা স্তন ক্যানসার কেড়ে নিচ্ছে বছরে ১ লাখ ৯৭ হাজার বছর।
গবেষকদের তথ্যমতে, যুক্তরাজ্যে জরায়ুর ক্যানসারে আক্রান্তের হার অতীতের তুলনায় উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমেছে। ১৯৮৮ সালে দেশটিতে ৪৩ হাজার ৬০০ মানুষ এই ক্যানসারে আক্রান্ত হয়েছিলেন, আর ২০১৭ সালে আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র ২১ হাজার ৮০০ মানুষ। এর জন্য আগের চেয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা উন্নত হওয়ার বিষয়টিকে কৃতিত্ব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
অন্য ক্যানসারের মধ্যে দেশটিতে পাকস্থলী ক্যানসারের হার কমেছে প্রায় ৫৯ শতাংশ পর্যন্ত এবং স্তন ক্যানসার কমেছে ৩৯ শতাংশ।
এ-সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিবেদনটি সম্প্রতি ব্রিটিশ জার্নাল অব ক্যানসারে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, একটি ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তাঁরা ক্যানসারের প্রভাব তুলে ধরেছেন।
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুট হরমুজ প্রণালি বন্ধ করা থেকে ইরানকে বিরত রাখতে চীন উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময় এল যখন ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, দেশটির পার্লামেন্ট প্রণালিটি বন্ধ করার একটি পরিকল্পনা অনুমোদন
২ ঘণ্টা আগেচলমান সংঘাতের মধ্যেই পবিত্র মহররম মাসের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইরানিরা। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। পুরো মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, শিয়া মুসলিমদের কাছে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এই মাস। চাঁদের ওপর নির্ভর করে আগামী ২৬ অথবা ২৭ জুন শুরু হতে যাচ্ছে নতুন হিজরি সন।
২ ঘণ্টা আগেচলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
২ ঘণ্টা আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
৩ ঘণ্টা আগে