ইউক্রেনে আর বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে না রাশিয়া। সেখানে পুরোপুরি একটি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে মস্কো। এমনটাই দাবি করেছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। সম্প্রতি রুশ একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেছেন। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পুতিনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, মূলত ইউক্রেনে পশ্চিমা হস্তক্ষেপের কারণেই রাশিয়া সেখানে একটি যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে। এই প্রথম রাশিয়ার কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সরাসরি স্বীকার করলেন, মস্কো ইউক্রেনে আর বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে না, সেখানে একটি যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে।
দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘আমরা একটি যুদ্ধাবস্থায় আছি। হ্যাঁ, এটি একটি বিশেষ সামরিক অভিযান হিসেবে শুরু হয়েছিল। তবে যখনই সেখানে একটি গোষ্ঠী সংগঠিত হলো এবং যখন সম্মিলিত পশ্চিম ইউক্রেনের পক্ষে এতে অংশগ্রহণকারী হয়ে উঠল তখনই আমাদের জন্য এটি একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হয়ে ওঠে। আমি এই বিষয়ে নিশ্চিত।’
এদিকে, রাশিয়ার নির্বাচন আবারও ভাবাতে শুরু করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোকে। চলতি সপ্তাহে ভোটের মধ্য দিয়ে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ক্ষমতা সুসংহত করার পর ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ বাড়ানো এবং নিজেদের অস্ত্রের মজুত বাড়াতে উদ্যোগ নিচ্ছে তারা।
গতকাল বৈঠকের আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল সতর্ক করে বলেছেন, ইউক্রেন যদি এই যুদ্ধে হেরে যায় তবে দেশটিতে একটি পুতুল সরকার বসাবে রাশিয়া। ইউক্রেনীয়দের একেবারে ধসিয়ে দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ‘এরপর রাশিয়ার বাহিনী আমাদের সীমান্তে চলে আসবে। আর এটা মোটামুটি নিশ্চিত, রাশিয়ার বাহিনী ইউক্রেনের সীমান্তে থেমে থাকবে না।’
ইইউর অবশ্য এ মাথাব্যথার আরও কারণ রয়েছে। সম্প্রতি নির্বাচনে জিতে গত বুধবার পুতিন বলেছেন, তাঁর এবারের জয় মূলত ইউক্রেন যুদ্ধজয়ের আভাস। পুতিনের এমন আত্মবিশ্বাসী অবস্থানের বিপরীতে আক্ষরিক অর্থেই ধুঁকছে ইউক্রেন। অস্ত্র, সেনা ও অর্থ—সব দিক থেকেই দেশটি পশ্চিমা দুনিয়ার ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় এই ভোগান্তি ক্রমেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে।
এই যখন পরিস্থিতি, ইইউ চেষ্টা করছে ইউক্রেনের জন্য অর্থ বরাদ্দ বাড়াতে। তবে সেই অর্থ আসবে আসলে রাশিয়ার যে অর্থ ইইউর বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে জব্দ রয়েছে তার সুদ থেকে। ইইউর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই অর্থের যে সুদ আসছে তা থেকে ৩০০ কোটি ইউরো ইউক্রেনকে দেওয়া হবে। নেতারা সম্মত হলে জুলাই থেকেই সেই অর্থ পাবে দেশটি।
ইউক্রেনে আর বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে না রাশিয়া। সেখানে পুরোপুরি একটি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে মস্কো। এমনটাই দাবি করেছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। সম্প্রতি রুশ একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেছেন। রুশ সংবাদ সংস্থা তাসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পুতিনের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, মূলত ইউক্রেনে পশ্চিমা হস্তক্ষেপের কারণেই রাশিয়া সেখানে একটি যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে। এই প্রথম রাশিয়ার কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা সরাসরি স্বীকার করলেন, মস্কো ইউক্রেনে আর বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে না, সেখানে একটি যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে।
দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘আমরা একটি যুদ্ধাবস্থায় আছি। হ্যাঁ, এটি একটি বিশেষ সামরিক অভিযান হিসেবে শুরু হয়েছিল। তবে যখনই সেখানে একটি গোষ্ঠী সংগঠিত হলো এবং যখন সম্মিলিত পশ্চিম ইউক্রেনের পক্ষে এতে অংশগ্রহণকারী হয়ে উঠল তখনই আমাদের জন্য এটি একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে পরিণত হয়ে ওঠে। আমি এই বিষয়ে নিশ্চিত।’
এদিকে, রাশিয়ার নির্বাচন আবারও ভাবাতে শুরু করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোকে। চলতি সপ্তাহে ভোটের মধ্য দিয়ে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ক্ষমতা সুসংহত করার পর ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ বাড়ানো এবং নিজেদের অস্ত্রের মজুত বাড়াতে উদ্যোগ নিচ্ছে তারা।
গতকাল বৈঠকের আগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান জোসেপ বোরেল সতর্ক করে বলেছেন, ইউক্রেন যদি এই যুদ্ধে হেরে যায় তবে দেশটিতে একটি পুতুল সরকার বসাবে রাশিয়া। ইউক্রেনীয়দের একেবারে ধসিয়ে দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ‘এরপর রাশিয়ার বাহিনী আমাদের সীমান্তে চলে আসবে। আর এটা মোটামুটি নিশ্চিত, রাশিয়ার বাহিনী ইউক্রেনের সীমান্তে থেমে থাকবে না।’
ইইউর অবশ্য এ মাথাব্যথার আরও কারণ রয়েছে। সম্প্রতি নির্বাচনে জিতে গত বুধবার পুতিন বলেছেন, তাঁর এবারের জয় মূলত ইউক্রেন যুদ্ধজয়ের আভাস। পুতিনের এমন আত্মবিশ্বাসী অবস্থানের বিপরীতে আক্ষরিক অর্থেই ধুঁকছে ইউক্রেন। অস্ত্র, সেনা ও অর্থ—সব দিক থেকেই দেশটি পশ্চিমা দুনিয়ার ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় এই ভোগান্তি ক্রমেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে।
এই যখন পরিস্থিতি, ইইউ চেষ্টা করছে ইউক্রেনের জন্য অর্থ বরাদ্দ বাড়াতে। তবে সেই অর্থ আসবে আসলে রাশিয়ার যে অর্থ ইইউর বিভিন্ন দেশের ব্যাংকে জব্দ রয়েছে তার সুদ থেকে। ইইউর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই অর্থের যে সুদ আসছে তা থেকে ৩০০ কোটি ইউরো ইউক্রেনকে দেওয়া হবে। নেতারা সম্মত হলে জুলাই থেকেই সেই অর্থ পাবে দেশটি।
চলমান সংঘাতের মধ্যেই পবিত্র মহররম মাসের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইরানিরা। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। পুরো মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, শিয়া মুসলিমদের কাছে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এই মাস। চাঁদের ওপর নির্ভর করে আগামী ২৬ অথবা ২৭ জুন শুরু হতে যাচ্ছে নতুন হিজরি সন।
৫ মিনিট আগেচলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
৩৭ মিনিট আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
১ ঘণ্টা আগেইরানে মার্কিন হামলার পর হরমুজ প্রণালি এড়িয়ে চলছে তেলবাহী ট্যাংকারগুলো। এরই মধ্যে হরমুজ প্রণালি থেকে দিক পরিবর্তন করেছে দুটি বিশাল তেলবাহী জাহাজ—কোসইউসডম লেক ও সাউথ লয়্যালটি। জাহাজ দুটি প্রায় ২০ লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল পরিবহনের সক্ষমতা রাখে।
১ ঘণ্টা আগে