আন্তর্জাতিক এলজিবিটি অধিকার আন্দোলনকে সন্ত্রাসবাদী এবং চরমপন্থীদের তালিকায় যুক্ত করেছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার রাশিয়ার আর্থিক নজরদারি সংস্থা দ্য রোসফিন মনিটরিং-এর বরাতে খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। তবে এই আন্দোলনকে কালো তালিকাভুক্ত করার ফলাফল কী হতে পারে তা স্পষ্ট করা হয়নি।
দ্য রোসফিন মনিটরিং ওয়াচডগের তালিকায় যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম আসে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার ক্ষমতা রয়েছে নজরদারি সংস্থাটির। তবে এখনো তাদের ওয়েবসাইটে কোনো ব্যক্তি বা সংস্থার নাম আসেনি।
রাশিয়ার সুপ্রিম কোর্ট গত নভেম্বরে এলজিবিটি অধিকার আন্দোলনকে ‘চরমপন্থী’ হিসেবে ঘোষণা করেছিল। সে সময় আন্দোলনটির সঙ্গে যুক্ততার কারণে কাউকে অভিযুক্ত না করলেও সারা দেশে কার্যকরভাবে এলজিবিটিকিউয়ের সক্রিয়তা নিষিদ্ধ করতে পেরেছে।
পুতিন রাশিয়ায় এলজিবিটি কমিউনিটির ওপর ব্যাপক নিপীড়ন চালিয়েছেন। এলজিবিটিদের তিনি ‘প্রথাগত রাশিয়ান মূল্যবোধের’ ওপর পশ্চিমা আক্রমণের অংশ হিসাবে দেখেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের পর এই প্রচারণা ত্বরান্বিত হয়েছিল।
রাশিয়া ২০২২ সালে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সমকামিতা নিষিদ্ধ করেছিল। এটি মূলত রাশিয়ার আগের একটি আইনের সম্প্রসারিত রূপ—যেখানে অপ্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সমকামিতা। এর মাধ্যমে জনসমক্ষে এবং গণমাধ্যমে অপ্রথাগত যৌন সম্পর্কের যেকোনো ধরনের উপস্থাপন কার্যকরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়।
রাশিয়ার একটি আদালত গত বুধবার সমকামীদের একটি পানশালার দুই কর্মচারীকে ‘চরমপন্থী সংগঠন’ চালানোর অভিযোগে বিচারের আগেই পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এলজিবিটিকিউ অধিকার আন্দোলন সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর রাশিয়ায় সেটিই ছিল এই ধরনের প্রথম মামলা।
এর আগে, ২০২৩ সালের শেষ দিকে রাশিয়ার বিচার মন্ত্রণালয় ‘আন্তর্জাতিক এলজিবিটি পাবলিক মুভমেন্টকে’ নিষিদ্ধ ও চরমপন্থী বলে অভিহিত করার জন্য দেশটির সুপ্রিম কোর্টে একটি প্রস্তাব দাখিল করেছিল। বিচার মন্ত্রণালয় বলেছিল, আন্দোলনটি ‘সামাজিক ও ধর্মীয় বিবাদ’ উসকে দেওয়াসহ ‘চরমপন্থী কার্যকলাপের’ লক্ষণ দেখিয়েছে।
আন্তর্জাতিক এলজিবিটি অধিকার আন্দোলনকে সন্ত্রাসবাদী এবং চরমপন্থীদের তালিকায় যুক্ত করেছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার রাশিয়ার আর্থিক নজরদারি সংস্থা দ্য রোসফিন মনিটরিং-এর বরাতে খবরটি দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। তবে এই আন্দোলনকে কালো তালিকাভুক্ত করার ফলাফল কী হতে পারে তা স্পষ্ট করা হয়নি।
দ্য রোসফিন মনিটরিং ওয়াচডগের তালিকায় যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নাম আসে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার ক্ষমতা রয়েছে নজরদারি সংস্থাটির। তবে এখনো তাদের ওয়েবসাইটে কোনো ব্যক্তি বা সংস্থার নাম আসেনি।
রাশিয়ার সুপ্রিম কোর্ট গত নভেম্বরে এলজিবিটি অধিকার আন্দোলনকে ‘চরমপন্থী’ হিসেবে ঘোষণা করেছিল। সে সময় আন্দোলনটির সঙ্গে যুক্ততার কারণে কাউকে অভিযুক্ত না করলেও সারা দেশে কার্যকরভাবে এলজিবিটিকিউয়ের সক্রিয়তা নিষিদ্ধ করতে পেরেছে।
পুতিন রাশিয়ায় এলজিবিটি কমিউনিটির ওপর ব্যাপক নিপীড়ন চালিয়েছেন। এলজিবিটিদের তিনি ‘প্রথাগত রাশিয়ান মূল্যবোধের’ ওপর পশ্চিমা আক্রমণের অংশ হিসাবে দেখেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের পর এই প্রচারণা ত্বরান্বিত হয়েছিল।
রাশিয়া ২০২২ সালে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সমকামিতা নিষিদ্ধ করেছিল। এটি মূলত রাশিয়ার আগের একটি আইনের সম্প্রসারিত রূপ—যেখানে অপ্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল সমকামিতা। এর মাধ্যমে জনসমক্ষে এবং গণমাধ্যমে অপ্রথাগত যৌন সম্পর্কের যেকোনো ধরনের উপস্থাপন কার্যকরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়।
রাশিয়ার একটি আদালত গত বুধবার সমকামীদের একটি পানশালার দুই কর্মচারীকে ‘চরমপন্থী সংগঠন’ চালানোর অভিযোগে বিচারের আগেই পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এলজিবিটিকিউ অধিকার আন্দোলন সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর রাশিয়ায় সেটিই ছিল এই ধরনের প্রথম মামলা।
এর আগে, ২০২৩ সালের শেষ দিকে রাশিয়ার বিচার মন্ত্রণালয় ‘আন্তর্জাতিক এলজিবিটি পাবলিক মুভমেন্টকে’ নিষিদ্ধ ও চরমপন্থী বলে অভিহিত করার জন্য দেশটির সুপ্রিম কোর্টে একটি প্রস্তাব দাখিল করেছিল। বিচার মন্ত্রণালয় বলেছিল, আন্দোলনটি ‘সামাজিক ও ধর্মীয় বিবাদ’ উসকে দেওয়াসহ ‘চরমপন্থী কার্যকলাপের’ লক্ষণ দেখিয়েছে।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১১ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে