ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনী এসবিইউ দাবি করেছে, তারা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছে। এই ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে উচ্চপদস্থ দুই সামরিক কর্মকর্তাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করায় অভিযুক্ত দুই সামরিক কর্মকর্তা ইউক্রেনের সরকারি নিরাপত্তা ইউনিটে কর্নেল পদমর্যাদায় ছিলেন। কিন্তু গোপনে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা পরিষেবার (এমএসবি) এজেন্টদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তাঁরা।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনী এসবিইউ দাবি করেছে, গ্রেপ্তার হওয়া দুই কর্নেল জেলেনস্কির দেহরক্ষীদের মধ্যে নিজেদের লোক খুঁজছিলেন, যাঁরা জেলেনস্কিকে অপহরণ ও হত্যা করতে আগ্রহী হবেন। তাঁদের টার্গেটে থাকা অন্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে ছিলেন ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দাপ্রধান কিরিলো বুদানভ এবং এসবিইউ প্রধান ভাসিল মলিউক।
আরও দাবি করা হয়েছে, ষড়যন্ত্রকারী দলটি গোয়েন্দাপ্রধান কিরিলো বুদানভকে গত ৫ মের আগেই হত্যা করতে চেয়েছিল। এসবিইউ-এর মতে, ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের টার্গেট সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছিল—যেন তাঁর ওপর রকেট এবং ড্রোন হামলা দিয়ে হামলা করা যায়।
এসবিইউ প্রধান ভ্যাসিল মালিউক দাবি করেছেন, ওই হামলাটিকে পঞ্চমবারের মতো রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হওয়া ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য একটি উপহার হিসেবে দেখছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। আজ মঙ্গলবার ক্রেমলিনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পঞ্চম মেয়াদে শপথ নিয়েছেন পুতিন।
অপারেশনটিকে রাশিয়ার বিশেষ নিরাপত্তা পরিষেবাগুলোর ব্যর্থতা হিসেবে আখ্যা দিয়ে মলিউক বলেন, ‘তবে আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়, শত্রু শক্তিশালী এবং অভিজ্ঞ, তাকে অবমূল্যায়ন করা যায় না।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই কর্নেলকে রাষ্ট্রদ্রোহ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে প্রস্তুতির সন্দেহে আটক করেছে এসবিইউ। পাশাপাশি পুরো প্রক্রিয়াটির তদারকি করছিলেন এমন তিনজনের নাম উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। তাঁদের মধ্যে একজনের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া কর্নেলদের একজন প্রতিবেশী একটি ইউরোপীয় রাষ্ট্রে গোপন বৈঠক করেছিলেন।
উল্লেখ্য, যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই রুশ বাহিনী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে হত্যার চেষ্টা করছে বলে দাবি করে আসছে পশ্চিমা বিভিন্ন গণমাধ্যম। গত মাসেও এমন অভিযোগে এক পোলিশ নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছিল ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনী এসবিইউ দাবি করেছে, তারা দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছে। এই ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগে উচ্চপদস্থ দুই সামরিক কর্মকর্তাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেলেনস্কিকে হত্যার ষড়যন্ত্র করায় অভিযুক্ত দুই সামরিক কর্মকর্তা ইউক্রেনের সরকারি নিরাপত্তা ইউনিটে কর্নেল পদমর্যাদায় ছিলেন। কিন্তু গোপনে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা পরিষেবার (এমএসবি) এজেন্টদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন তাঁরা।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনী এসবিইউ দাবি করেছে, গ্রেপ্তার হওয়া দুই কর্নেল জেলেনস্কির দেহরক্ষীদের মধ্যে নিজেদের লোক খুঁজছিলেন, যাঁরা জেলেনস্কিকে অপহরণ ও হত্যা করতে আগ্রহী হবেন। তাঁদের টার্গেটে থাকা অন্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে ছিলেন ইউক্রেনের সামরিক গোয়েন্দাপ্রধান কিরিলো বুদানভ এবং এসবিইউ প্রধান ভাসিল মলিউক।
আরও দাবি করা হয়েছে, ষড়যন্ত্রকারী দলটি গোয়েন্দাপ্রধান কিরিলো বুদানভকে গত ৫ মের আগেই হত্যা করতে চেয়েছিল। এসবিইউ-এর মতে, ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের টার্গেট সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের পরিকল্পনা করেছিল—যেন তাঁর ওপর রকেট এবং ড্রোন হামলা দিয়ে হামলা করা যায়।
এসবিইউ প্রধান ভ্যাসিল মালিউক দাবি করেছেন, ওই হামলাটিকে পঞ্চমবারের মতো রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে অভিষিক্ত হওয়া ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য একটি উপহার হিসেবে দেখছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। আজ মঙ্গলবার ক্রেমলিনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পঞ্চম মেয়াদে শপথ নিয়েছেন পুতিন।
অপারেশনটিকে রাশিয়ার বিশেষ নিরাপত্তা পরিষেবাগুলোর ব্যর্থতা হিসেবে আখ্যা দিয়ে মলিউক বলেন, ‘তবে আমাদের ভুলে যাওয়া উচিত নয়, শত্রু শক্তিশালী এবং অভিজ্ঞ, তাকে অবমূল্যায়ন করা যায় না।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই কর্নেলকে রাষ্ট্রদ্রোহ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে প্রস্তুতির সন্দেহে আটক করেছে এসবিইউ। পাশাপাশি পুরো প্রক্রিয়াটির তদারকি করছিলেন এমন তিনজনের নাম উল্লেখ করেছে সংস্থাটি। তাঁদের মধ্যে একজনের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া কর্নেলদের একজন প্রতিবেশী একটি ইউরোপীয় রাষ্ট্রে গোপন বৈঠক করেছিলেন।
উল্লেখ্য, যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই রুশ বাহিনী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে হত্যার চেষ্টা করছে বলে দাবি করে আসছে পশ্চিমা বিভিন্ন গণমাধ্যম। গত মাসেও এমন অভিযোগে এক পোলিশ নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছিল ইউক্রেনের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে