রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কোনো ধরনের শর্ত ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় প্রস্তুত। তবে এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, পুতিনের সঙ্গে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হচ্ছে এবং এই বৈঠক সম্ভবত ২০ জানুয়ারি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর অনুষ্ঠিত হবে। ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় আসার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতের অবসান ঘটাবেন এবং মস্কো ও কিয়েভকে পুনরায় আলোচনায় বাধ্য করবেন।
গতকাল শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় পেসকভ নিশ্চিত করেন, পুতিন ও ট্রাম্প উভয়েই যোগাযোগে প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছেন এবং দুই নেতার মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত নেই। পেসকভ বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন বারবার বলেছেন, তিনি আন্তর্জাতিক নেতাদের সঙ্গে, বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সব সময়ই উন্মুক্ত।’
বৈঠক বা যোগাযোগের ইঙ্গিত দিয়ে পেসকভ বলেন, ‘এর জন্য কোনো শর্ত প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলো পারস্পরিক ইচ্ছা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছা, যাতে আলোচনা মাধ্যমে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর সমাধান করা যায়।’ এর মধ্যে দিয়ে মূলত মস্কো স্বীকার করল যে ট্রাম্পও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলো সমাধান করতে আগ্রহী। পেসকভ বলেন, ‘আমরা এটিকে স্বাগত জানাই।’
পেসকভ আরও বলেন, বৈঠকটি কখন এবং কোথায় অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে এখনো কোনো নির্দিষ্ট তথ্য নেই এবং মস্কো বর্তমানে ‘বৈঠকের জন্য পারস্পরিক প্রস্তুতির ধারণা’ নিয়ে কাজ করছে। তিনি যোগ করেন, ট্রাম্প ওভাল অফিসে প্রবেশের পর এই বিষয়ে ‘কিছু অগ্রগতি’ হতে পারে।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ট্রাম্প তাঁর ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোর বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে চুক্তি করতে তিনি দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস পর্যন্ত সময় নিতে পারেন। ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে তাঁর বিশেষ দূত অবসরপ্রাপ্ত মার্কিন লেফটেন্যান্ট জেনারেল কিথ কেলোগ ফক্স নিউজকে বলেছেন, তিনি সংঘাতের অবসানের জন্য ১০০ দিনের সময়সীমা নির্ধারণ করতে চান।
যদিও ট্রাম্প এখনো মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি কীভাবে করবেন তাঁর সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দেননি। তবে কিছু গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের দল বর্তমান যুদ্ধক্ষেত্রের সীমানা বরাবর সংঘাতকে স্থগিত করার পরিকল্পনা বিবেচনা করছে।
তবে মস্কো বারবার বলেছে, তারা সংঘাত স্থায়ীভাবে শেষ করতে চায়, স্থগিত করতে নয়। কারণ, মস্কোর মতে, এটি কিয়েভকে ভবিষ্যতে সংঘাতের জন্য পুনরায় সংগঠিত ও সজ্জিত হওয়ার সুযোগ দেবে। পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা তখনই সম্ভব যখন কিয়েভ রাশিয়ার সব অঞ্চল থেকে তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করবে, ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করবে এবং নিরপেক্ষ ও পরমাণু অস্ত্রমুক্ত অবস্থান নিশ্চিত করবে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কোনো ধরনের শর্ত ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় প্রস্তুত। তবে এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ট্রাম্প ঘোষণা করেছিলেন, পুতিনের সঙ্গে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হচ্ছে এবং এই বৈঠক সম্ভবত ২০ জানুয়ারি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর অনুষ্ঠিত হবে। ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণায় বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় আসার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন সংঘাতের অবসান ঘটাবেন এবং মস্কো ও কিয়েভকে পুনরায় আলোচনায় বাধ্য করবেন।
গতকাল শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় পেসকভ নিশ্চিত করেন, পুতিন ও ট্রাম্প উভয়েই যোগাযোগে প্রস্তুত থাকার কথা জানিয়েছেন এবং দুই নেতার মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত নেই। পেসকভ বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট পুতিন বারবার বলেছেন, তিনি আন্তর্জাতিক নেতাদের সঙ্গে, বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সব সময়ই উন্মুক্ত।’
বৈঠক বা যোগাযোগের ইঙ্গিত দিয়ে পেসকভ বলেন, ‘এর জন্য কোনো শর্ত প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন হলো পারস্পরিক ইচ্ছা ও রাজনৈতিক সদিচ্ছা, যাতে আলোচনা মাধ্যমে বিদ্যমান সমস্যাগুলোর সমাধান করা যায়।’ এর মধ্যে দিয়ে মূলত মস্কো স্বীকার করল যে ট্রাম্পও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যাগুলো সমাধান করতে আগ্রহী। পেসকভ বলেন, ‘আমরা এটিকে স্বাগত জানাই।’
পেসকভ আরও বলেন, বৈঠকটি কখন এবং কোথায় অনুষ্ঠিত হবে সে বিষয়ে এখনো কোনো নির্দিষ্ট তথ্য নেই এবং মস্কো বর্তমানে ‘বৈঠকের জন্য পারস্পরিক প্রস্তুতির ধারণা’ নিয়ে কাজ করছে। তিনি যোগ করেন, ট্রাম্প ওভাল অফিসে প্রবেশের পর এই বিষয়ে ‘কিছু অগ্রগতি’ হতে পারে।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ট্রাম্প তাঁর ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোর বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে চুক্তি করতে তিনি দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস পর্যন্ত সময় নিতে পারেন। ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে তাঁর বিশেষ দূত অবসরপ্রাপ্ত মার্কিন লেফটেন্যান্ট জেনারেল কিথ কেলোগ ফক্স নিউজকে বলেছেন, তিনি সংঘাতের অবসানের জন্য ১০০ দিনের সময়সীমা নির্ধারণ করতে চান।
যদিও ট্রাম্প এখনো মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তি চুক্তি কীভাবে করবেন তাঁর সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দেননি। তবে কিছু গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের দল বর্তমান যুদ্ধক্ষেত্রের সীমানা বরাবর সংঘাতকে স্থগিত করার পরিকল্পনা বিবেচনা করছে।
তবে মস্কো বারবার বলেছে, তারা সংঘাত স্থায়ীভাবে শেষ করতে চায়, স্থগিত করতে নয়। কারণ, মস্কোর মতে, এটি কিয়েভকে ভবিষ্যতে সংঘাতের জন্য পুনরায় সংগঠিত ও সজ্জিত হওয়ার সুযোগ দেবে। পুতিন বলেছেন, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ও শান্তি আলোচনা তখনই সম্ভব যখন কিয়েভ রাশিয়ার সব অঞ্চল থেকে তাদের বাহিনী প্রত্যাহার করবে, ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করবে এবং নিরপেক্ষ ও পরমাণু অস্ত্রমুক্ত অবস্থান নিশ্চিত করবে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
৩ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে