ভাড়াটে যোদ্ধার দল ভাগনার গ্রুপের প্রধান প্রিগোঝিনের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রিগোঝিনের মৃত্যুর বিষয়ে এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট ও নিশ্চিত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ফোর্বস। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রুশ কর্তৃপক্ষের দাবি অনুযায়ী—বিধ্বস্ত হওয়ার সময় কথিত বিমানটিতে ১০ জন আরোহী ছিলেন এবং তাঁদের মধ্যে প্রিগোঝিনও ছিলেন। কিন্তু এই দাবির পক্ষে রুশ কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত কোনো তথ্য-প্রমাণ হাজির করতে পারেনি।
তবে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এটাও বলা হয়েছে, প্রিগোঝিন যদি সত্যিই মারা গিয়ে থাকেন, তবে অবশ্যই ভাগনার গ্রুপের মধ্যে একটি অস্থিতিশীল প্রভাব পড়বে। কারণ, অতি সক্রিয়তা, লড়াই করে ফলাফল বের করে আনার প্রবণতা, সাহস এবং চরম বর্বরতার মতো বেশ কিছু ব্যক্তিগত গুণাবলির অধিকারী ছিলেন প্রিগোঝিন। এসব গুণাবলির মাধ্যমেই তিনি ভাগনার বাহিনীর নেতৃত্ব দিতেন। এত সব ব্যক্তিগত গুণের সন্নিবেশ ঘটিয়ে তাঁর অনুপস্থিতিতে এই বাহিনীকে আরেকজনের নেতৃত্ব দেওয়া প্রায় অসম্ভব।
এ অবস্থায় ওই বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের তথ্য যদি সত্যি হয়ে থাকে, তবে ভাগনার গ্রুপ বর্তমানে বড় ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়েছে। দলনেতা প্রিগোঝিন ছাড়াও নিহতদের তালিকায় দলটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা ফিল্ড কমান্ডার দিমিত্রি উটকিন এবং রসদ সরবরাহ প্রধান ভ্যালেরি চেকালভও ছিলেন।
গত বুধবার (২৩ আগস্ট) সেন্ট পিটার্সবার্গ এবং মস্কোর মধ্যে জেট বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই প্রিগোঝিন নিহত হওয়ার খবরটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। পরিবহন কর্মকর্তারাও নিশ্চিত করেছিলেন, ফ্লাইটের যাত্রী তালিকায় প্রিগোঝিন ছিলেন। তবে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় তিনি এতে ছিলেন কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত কোনো প্রমাণ ছিল না। এর জন্য অবশ্যই মৃতদেহগুলোর ডিএনএ পরীক্ষার প্রয়োজন ছিল।
দুই মাস আগে ক্রেমলিনের বিরুদ্ধে ব্যর্থ অভ্যুত্থান চেষ্টার পর বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। এই দুই মাসের মধ্যে পুতিনের কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করার পরও প্রিগোঝিন কঠোর প্রতিশোধের মুখোমুখি না হওয়ায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন।
এদিকে ব্রিটিশ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে ইঙ্গিত করা হয়েছে, দুর্ঘটনাকবলিত জেট বিমানটি রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার লক্ষ্যবস্তু ছিল।
অভ্যুত্থান চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর থেকেই ভাগনার গ্রুপের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। প্রিগোঝিনের মৃত্যুর খবরে এই আশঙ্কা আরও বেড়েছে। ভাড়াটে যোদ্ধার এই দলটি ইউক্রেনে রুশ হামলার পরিচালনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকাতেও এই বাহিনীর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যোদ্ধা অবস্থান করছেন।
ভাড়াটে যোদ্ধার দল ভাগনার গ্রুপের প্রধান প্রিগোঝিনের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ শুক্রবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রিগোঝিনের মৃত্যুর বিষয়ে এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট ও নিশ্চিত কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ফোর্বস। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রুশ কর্তৃপক্ষের দাবি অনুযায়ী—বিধ্বস্ত হওয়ার সময় কথিত বিমানটিতে ১০ জন আরোহী ছিলেন এবং তাঁদের মধ্যে প্রিগোঝিনও ছিলেন। কিন্তু এই দাবির পক্ষে রুশ কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত কোনো তথ্য-প্রমাণ হাজির করতে পারেনি।
তবে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এটাও বলা হয়েছে, প্রিগোঝিন যদি সত্যিই মারা গিয়ে থাকেন, তবে অবশ্যই ভাগনার গ্রুপের মধ্যে একটি অস্থিতিশীল প্রভাব পড়বে। কারণ, অতি সক্রিয়তা, লড়াই করে ফলাফল বের করে আনার প্রবণতা, সাহস এবং চরম বর্বরতার মতো বেশ কিছু ব্যক্তিগত গুণাবলির অধিকারী ছিলেন প্রিগোঝিন। এসব গুণাবলির মাধ্যমেই তিনি ভাগনার বাহিনীর নেতৃত্ব দিতেন। এত সব ব্যক্তিগত গুণের সন্নিবেশ ঘটিয়ে তাঁর অনুপস্থিতিতে এই বাহিনীকে আরেকজনের নেতৃত্ব দেওয়া প্রায় অসম্ভব।
এ অবস্থায় ওই বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের তথ্য যদি সত্যি হয়ে থাকে, তবে ভাগনার গ্রুপ বর্তমানে বড় ধরনের নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়েছে। দলনেতা প্রিগোঝিন ছাড়াও নিহতদের তালিকায় দলটির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা ফিল্ড কমান্ডার দিমিত্রি উটকিন এবং রসদ সরবরাহ প্রধান ভ্যালেরি চেকালভও ছিলেন।
গত বুধবার (২৩ আগস্ট) সেন্ট পিটার্সবার্গ এবং মস্কোর মধ্যে জেট বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার পরপরই প্রিগোঝিন নিহত হওয়ার খবরটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। পরিবহন কর্মকর্তারাও নিশ্চিত করেছিলেন, ফ্লাইটের যাত্রী তালিকায় প্রিগোঝিন ছিলেন। তবে বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় তিনি এতে ছিলেন কি না, সে বিষয়ে নিশ্চিত কোনো প্রমাণ ছিল না। এর জন্য অবশ্যই মৃতদেহগুলোর ডিএনএ পরীক্ষার প্রয়োজন ছিল।
দুই মাস আগে ক্রেমলিনের বিরুদ্ধে ব্যর্থ অভ্যুত্থান চেষ্টার পর বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। এই দুই মাসের মধ্যে পুতিনের কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করার পরও প্রিগোঝিন কঠোর প্রতিশোধের মুখোমুখি না হওয়ায় অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছিলেন।
এদিকে ব্রিটিশ গোয়েন্দা প্রতিবেদনে ইঙ্গিত করা হয়েছে, দুর্ঘটনাকবলিত জেট বিমানটি রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার লক্ষ্যবস্তু ছিল।
অভ্যুত্থান চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর থেকেই ভাগনার গ্রুপের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেকই আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। প্রিগোঝিনের মৃত্যুর খবরে এই আশঙ্কা আরও বেড়েছে। ভাড়াটে যোদ্ধার এই দলটি ইউক্রেনে রুশ হামলার পরিচালনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকাতেও এই বাহিনীর উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যোদ্ধা অবস্থান করছেন।
উভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
১০ মিনিট আগেএরই মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টির মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন পার্টির সদস্য ড্যান ইলাউজ। ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ইসরায়েল কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পারে না। একমাত্র যে চুক্তিতে ইসরায়েল স্বাক্ষর করতে পারে
১৩ মিনিট আগেউভয় পক্ষে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও প্রাণহানির পর অবশেষে ইরান-ইসরায়েলের ১২ দিনের যুদ্ধ শেষ হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ও কাতারের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি দীর্ঘ ২০ মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকা গাজাকে।
২২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি কার্যকর হচ্ছে। গতকাল সোমবার ওয়াশিংটন ডিসিতে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা (২২: ০০ জিএমটি) নাগাদ ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে ট্রাম্প জানান, যুদ্ধবিরতি ‘এখন থেকে প্রায় ৬ ঘণ্টার মধ্যে’ কার্যকর হতে শুরু
১ ঘণ্টা আগে