চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে নতুন করে ৪ লাখের বেশি সৈন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখে রাশিয়া ইউক্রেনে তাদের দাবিকৃত বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর পর এই প্রথম সেনা নিয়োগের সংখ্যা প্রকাশ করল। গতকাল বৃহস্পতিবার রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমানে দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ এই তথ্য জানিয়েছেন।
মেদভেদেভ গতকাল রাশিয়ার সশস্ত্রবাহিনীর ৩৩৭ তম এয়ারবোর্ন অ্যাসল্ট রেজিমেন্ট পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি সৈনিকদের প্রশিক্ষণ ও কুচকাওয়াজ দেখেন এবং রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট জানান, তাঁর দেশ ধীরে ধীরে সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে।
এ প্রসঙ্গেই রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এই ডেপুটি চেয়ারম্যান বলেন, ‘সব মিলিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ১০ হাজার নতুন সেনা চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। নতুন নিয়োগ পাওয়া সেনাদের আগামী বছরে পদায়ন করা হবে। আমাদের প্রেসিডেন্ট নিজে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং সত্যি বলতে এ সংক্রান্ত কাজ খুব ভালো চলছে।’
মেদভেদেভ বলেন, ‘দেশের সামরিক বাহিনীতে কাজ করতে ইচ্ছুক লোকের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নতুন চুক্তিবদ্ধ সৈন্যদের সংখ্যায় কোনো কমতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তাই পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে নতুন সৈনিকদের প্রশিক্ষণের সময়সীমা আরও বাড়ানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’ এ সময় তিনি জানান, ইউক্রেনের বিপরীতে যুদ্ধে রাশিয়ার সু-প্রশিক্ষিত সৈন্য দরকার।
ইউক্রেনের নাম উল্লেখ না করে মেদভেদেভ বলেন, ‘আমাদের প্রতিপক্ষ কাদের রণাঙ্গনে পাঠাচ্ছে ঈশ্বর ভালো জানেন। তাঁরা কেবল মানুষ ধরে নিয়ে অ্যাসল্ট রাইফেল হাতে তুলে দিয়ে যুদ্ধে পাঠিয়ে দিচ্ছে। এর পরিণতি সুস্পষ্ট।’ এ সময় তিনি জানান, এতে কেবল ইউক্রেনীয়রা প্রাণই হারাবে। এ সময় তিনি জানান, দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইউক্রেন ৯০ হাজারেরও বেশি সেনা হারিয়ে।
চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে রাশিয়ার সেনাবাহিনীতে নতুন করে ৪ লাখের বেশি সৈন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখে রাশিয়া ইউক্রেনে তাদের দাবিকৃত বিশেষ সামরিক অভিযান শুরুর পর এই প্রথম সেনা নিয়োগের সংখ্যা প্রকাশ করল। গতকাল বৃহস্পতিবার রাশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও বর্তমানে দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান দিমিত্রি মেদভেদেভ এই তথ্য জানিয়েছেন।
মেদভেদেভ গতকাল রাশিয়ার সশস্ত্রবাহিনীর ৩৩৭ তম এয়ারবোর্ন অ্যাসল্ট রেজিমেন্ট পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি সৈনিকদের প্রশিক্ষণ ও কুচকাওয়াজ দেখেন এবং রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে রাশিয়ার সাবেক এই প্রেসিডেন্ট জানান, তাঁর দেশ ধীরে ধীরে সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে।
এ প্রসঙ্গেই রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এই ডেপুটি চেয়ারম্যান বলেন, ‘সব মিলিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ৪ লাখ ১০ হাজার নতুন সেনা চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। নতুন নিয়োগ পাওয়া সেনাদের আগামী বছরে পদায়ন করা হবে। আমাদের প্রেসিডেন্ট নিজে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং সত্যি বলতে এ সংক্রান্ত কাজ খুব ভালো চলছে।’
মেদভেদেভ বলেন, ‘দেশের সামরিক বাহিনীতে কাজ করতে ইচ্ছুক লোকের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নতুন চুক্তিবদ্ধ সৈন্যদের সংখ্যায় কোনো কমতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। তাই পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে নতুন সৈনিকদের প্রশিক্ষণের সময়সীমা আরও বাড়ানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে।’ এ সময় তিনি জানান, ইউক্রেনের বিপরীতে যুদ্ধে রাশিয়ার সু-প্রশিক্ষিত সৈন্য দরকার।
ইউক্রেনের নাম উল্লেখ না করে মেদভেদেভ বলেন, ‘আমাদের প্রতিপক্ষ কাদের রণাঙ্গনে পাঠাচ্ছে ঈশ্বর ভালো জানেন। তাঁরা কেবল মানুষ ধরে নিয়ে অ্যাসল্ট রাইফেল হাতে তুলে দিয়ে যুদ্ধে পাঠিয়ে দিচ্ছে। এর পরিণতি সুস্পষ্ট।’ এ সময় তিনি জানান, এতে কেবল ইউক্রেনীয়রা প্রাণই হারাবে। এ সময় তিনি জানান, দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে ইউক্রেন ৯০ হাজারেরও বেশি সেনা হারিয়ে।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
১৬ মিনিট আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৪০ মিনিট আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
২ ঘণ্টা আগেশচীন উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদের একটি মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে ছিলেন। পেটে চামচ ও টুথব্রাশ কীভাবে এল—জানতে চাইলে শচীন বলেন, ‘মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে রোগীদের সামান্য পরিমাণ খাবার দেওয়া হতো। ক্ষুধার চোটে ক্ষুব্ধ হয়ে স্তূপ করা বাসনকোসন থেকে চামচ চুরি করে খেতাম।’
৩ ঘণ্টা আগে