যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করার অল্প সময় পরই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় মোদি পুতিনকে বলেছেন, তিনি দ্রুত ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করার বিষয়টিকে সমর্থন করেন। আজ মঙ্গলবার দুই নেতার মধ্যে এই ফোনালাপ অনুষ্ঠিত হয়। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের ৭৩ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। পাশাপাশি চীনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গেও সমানতালে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি মূলত পশ্চিমা বিশ্ব ও রাশিয়ার মধ্য একটি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন। নয়া দিল্লি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ইউক্রেনে আক্রমণ চালায় রাশিয়া। কিন্তু শুরু থেকেই এই আক্রমণের বিপরীতে রাশিয়ার সুস্পষ্ট নিন্দা এড়িয়ে গেছে। পরিবর্তে উভয় পক্ষকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাদের পার্থক্য নিরসনের আহ্বান জানিয়েছে।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা টুইটে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ‘রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের বিষয়ে মত বিনিময় করেছেন’। এ ছাড়া তিনি জানিয়েছেন, পুতিনের সঙ্গে তিনি ‘সাম্প্রতিক ইউক্রেন সফরের বিষয়ে তাঁর অন্তর্দৃষ্টিও’ শেয়ার করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি ‘সংঘাতের দ্রুত, স্থায়ী এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের বিষয়টি সমর্থন করার জন্য ভারতের দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’
সম্প্রতি মস্কো সফরে গিয়ে পুতিনকে আলিঙ্গন করেন নরেন্দ্র মোদি। বিষয়টি ইউক্রেনীয় নেতাদের ক্ষুব্ধ করে। সেই বিষয়টি মাথায় নিয়েই গত সপ্তাহের শুক্রবার তিনি কিয়েভ যান এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বলেন, ‘যুদ্ধক্ষেত্রে কোনো সমস্যার সমাধান করা উচিত নয়।’
মোদি-পুতিন ফোনালাপের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনালাপের মাত্র একদিন পর পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছেন মোদি। এই ফোনালাপে মোদি নয়া দিল্লির ‘সংলাপ ও কূটনীতির’ পক্ষে ধারাবাহিক অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ভারত ও রাশিয়া স্নায়ুযুদ্ধের পর থেকেই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। যার ফলে ক্রেমলিন দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর ভারত রাশিয়ার জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হয়ে উঠেছে। যা নাটকীয়ভাবে রুশ অর্থনীতিকে পুনর্গঠিত করেছে। মজার ব্যাপার হলো—ভারত রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখলেও পশ্চিমা জোট কোয়াডেরও অংশ। ভারত ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া এই জোটের অংশীদার।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করার অল্প সময় পরই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় মোদি পুতিনকে বলেছেন, তিনি দ্রুত ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করার বিষয়টিকে সমর্থন করেন। আজ মঙ্গলবার দুই নেতার মধ্যে এই ফোনালাপ অনুষ্ঠিত হয়। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতের ৭৩ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। পাশাপাশি চীনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গেও সমানতালে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি মূলত পশ্চিমা বিশ্ব ও রাশিয়ার মধ্য একটি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করছেন। নয়া দিল্লি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ইউক্রেনে আক্রমণ চালায় রাশিয়া। কিন্তু শুরু থেকেই এই আক্রমণের বিপরীতে রাশিয়ার সুস্পষ্ট নিন্দা এড়িয়ে গেছে। পরিবর্তে উভয় পক্ষকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাদের পার্থক্য নিরসনের আহ্বান জানিয়েছে।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা টুইটে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ‘রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের বিষয়ে মত বিনিময় করেছেন’। এ ছাড়া তিনি জানিয়েছেন, পুতিনের সঙ্গে তিনি ‘সাম্প্রতিক ইউক্রেন সফরের বিষয়ে তাঁর অন্তর্দৃষ্টিও’ শেয়ার করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি ‘সংঘাতের দ্রুত, স্থায়ী এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের বিষয়টি সমর্থন করার জন্য ভারতের দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’
সম্প্রতি মস্কো সফরে গিয়ে পুতিনকে আলিঙ্গন করেন নরেন্দ্র মোদি। বিষয়টি ইউক্রেনীয় নেতাদের ক্ষুব্ধ করে। সেই বিষয়টি মাথায় নিয়েই গত সপ্তাহের শুক্রবার তিনি কিয়েভ যান এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বলেন, ‘যুদ্ধক্ষেত্রে কোনো সমস্যার সমাধান করা উচিত নয়।’
মোদি-পুতিন ফোনালাপের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনালাপের মাত্র একদিন পর পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছেন মোদি। এই ফোনালাপে মোদি নয়া দিল্লির ‘সংলাপ ও কূটনীতির’ পক্ষে ধারাবাহিক অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ভারত ও রাশিয়া স্নায়ুযুদ্ধের পর থেকেই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। যার ফলে ক্রেমলিন দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর ভারত রাশিয়ার জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা হয়ে উঠেছে। যা নাটকীয়ভাবে রুশ অর্থনীতিকে পুনর্গঠিত করেছে। মজার ব্যাপার হলো—ভারত রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখলেও পশ্চিমা জোট কোয়াডেরও অংশ। ভারত ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া এই জোটের অংশীদার।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৩ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে