ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এলিজাবেথ বোর্নের নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়। এলিজাবেথ বোর্নের নাম ঘোষণার মাধ্যমে ৩০ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম কোনো নারী প্রধানমন্ত্রী পেতে যাচ্ছে ফ্রান্স। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ফ্রান্সের সর্বশেষ নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এডিথ ক্রেসন। তিনি ১৯৯১ সালের মে মাস থেকে ১৯৯২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত স্বল্প সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময়ে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ফ্রাঙ্কোইস মিত্তারান্ড।
গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জেন ক্যাসটেক্স প্রেসিডেন্ট মাখোঁর কাছে ইতিমধ্যে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। গত এপ্রিলে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন ইমানুয়েল মাখোঁ। এরপর মন্ত্রিসভার রদবদল আনতে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা হলো বলে অনেকেই মনে করছেন।
৬১ বছর বয়সী এলিজাবেথ বোর্নে একজন প্রকৌশলী। বিভিন্ন সরকারি মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় প্রশাসনে একজন টেকনোক্র্যাট হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তাঁর। এর আগে তিনি ফ্রান্সের রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা আরটিপির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২০ সাল থেকে তিনি পরিবহন, পরিবেশ ও শ্রমমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ইমানুয়েল মাখোঁর প্রথম মেয়াদে বোর্নে প্রায়ই প্রেসিডেন্টের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করতেন। মধ্যপন্থী প্রেসিডেন্ট ক্রমশ ডানপন্থী হয়ে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করতেন তিনি। এলিজাবেথ বোর্নে নিজেকে ‘সামাজিক ন্যায়বিচার’ ও ‘সমান সুযোগ’ নীতির অনুগামী হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
এলিজাবেথ বোর্নে প্যারিসেই বেড়ে উঠেছেন। তাঁর মা উত্তর ফ্রান্সের নরম্যান্ডি থেকে প্যারিসে এসেছিলেন এবং বাবা ছিলেন রুশ বংশোদ্ভূত একজন ইহুদি।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পরই বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন ইমানুয়েল মাখোঁ। তিনি পুনর্নির্বাচিত হওয়ার আগে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জলবায়ুর সংকট মোকাবিলা ইত্যাদি বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এসব প্রতিশ্রুতি পূরণে একজন দক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজন। কারণ মাখোঁর অভ্যন্তরীণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রয়োজন পড়বে। নতুন বামপন্থী জোটসঙ্গী এবং উগ্র ডানপন্থীরা তাঁর কর্মসূচি আটকে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে।
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এলিজাবেথ বোর্নের নাম ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে প্রেসিডেন্টের কার্যালয়। এলিজাবেথ বোর্নের নাম ঘোষণার মাধ্যমে ৩০ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম কোনো নারী প্রধানমন্ত্রী পেতে যাচ্ছে ফ্রান্স। ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে ফ্রান্সের সর্বশেষ নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এডিথ ক্রেসন। তিনি ১৯৯১ সালের মে মাস থেকে ১৯৯২ সালের এপ্রিল পর্যন্ত স্বল্প সময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। ওই সময়ে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ফ্রাঙ্কোইস মিত্তারান্ড।
গার্ডিয়ান জানিয়েছে, বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জেন ক্যাসটেক্স প্রেসিডেন্ট মাখোঁর কাছে ইতিমধ্যে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। গত এপ্রিলে প্রেসিডেন্ট হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন ইমানুয়েল মাখোঁ। এরপর মন্ত্রিসভার রদবদল আনতে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করা হলো বলে অনেকেই মনে করছেন।
৬১ বছর বয়সী এলিজাবেথ বোর্নে একজন প্রকৌশলী। বিভিন্ন সরকারি মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় প্রশাসনে একজন টেকনোক্র্যাট হিসেবে খ্যাতি রয়েছে তাঁর। এর আগে তিনি ফ্রান্সের রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থা আরটিপির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২০ সাল থেকে তিনি পরিবহন, পরিবেশ ও শ্রমমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ইমানুয়েল মাখোঁর প্রথম মেয়াদে বোর্নে প্রায়ই প্রেসিডেন্টের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সমালোচনা করতেন। মধ্যপন্থী প্রেসিডেন্ট ক্রমশ ডানপন্থী হয়ে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করতেন তিনি। এলিজাবেথ বোর্নে নিজেকে ‘সামাজিক ন্যায়বিচার’ ও ‘সমান সুযোগ’ নীতির অনুগামী হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
এলিজাবেথ বোর্নে প্যারিসেই বেড়ে উঠেছেন। তাঁর মা উত্তর ফ্রান্সের নরম্যান্ডি থেকে প্যারিসে এসেছিলেন এবং বাবা ছিলেন রুশ বংশোদ্ভূত একজন ইহুদি।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পরই বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন ইমানুয়েল মাখোঁ। তিনি পুনর্নির্বাচিত হওয়ার আগে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জলবায়ুর সংকট মোকাবিলা ইত্যাদি বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এসব প্রতিশ্রুতি পূরণে একজন দক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজন। কারণ মাখোঁর অভ্যন্তরীণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রয়োজন পড়বে। নতুন বামপন্থী জোটসঙ্গী এবং উগ্র ডানপন্থীরা তাঁর কর্মসূচি আটকে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে