ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াই করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে ৭০ হাজারের বেশি ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে। এ যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে অংশ নিচ্ছেন সামরিক বাহিনীতে যোগ দেওয়া অনেক স্বেচ্ছাসেবী বেসামরিক নাগরিক। ফলে নিহত রুশ সেনার সংখ্যা এতটা বেড়ে গেছে বলে মনে করছে বিবিসি। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই ইউক্রেনে নিহত রুশ সেনাদের নাম, শেষকৃত্যানুষ্ঠান ও ছবি নিয়ে খবর রাশিয়ার গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।
উপাত্ত বিশ্লেষণ করতে গিয়ে, ইউক্রেনে নিহত ৭০ হাজার ১১২ রুশ সেনার নাম শনাক্ত করতে পেরেছে বিবিসি। তবে নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, কিছু পরিবার তাদের নিহত স্বজনদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি। ফলে যাদের বিষয়ে তথ্য যাচাই করা সম্ভব হয়নি, তাদের নাম এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এ ছাড়া, যারা বর্তমানে রাশিয়ার দখলে থাকা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে নিহত হয়েছেন তাদের নামও এই তালিকায় তোলা হয়নি।
বিবিসি রাশিয়া ও স্বাধীন ওয়েবসাইট মিডিয়াজোনা নিহত সেনাদের নাম সংগ্রহ করেছে। পাশাপাশি সরকারি বিভিন্ন প্রতিবেদন ও উন্মুক্ত সূত্রগুলো থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে নিহত সেনাদের নাম। পরে সরকারি কর্তৃপক্ষ ও নিহত সেনাদের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে পাওয়া এ-সংক্রান্ত তথ্যগুলো যাচাই করেছে বিবিসি।
বিভিন্ন কবরস্থানে খোঁড়া নতুন কবরও ইউক্রেনে নিহত রাশিয়ার সেনাদের নাম সংগ্রহের ক্ষেত্রে সহায়তা করেছে। কারণ, কবরগুলো সাধারণত রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরবরাহ করা পতাকা ও পুষ্পমাল্য দিয়ে চিহ্নিত করা থাকে।
বিবিসি বলেছে, ইউক্রেনে নিহত ৭০ হাজার ১১২ রুশ সেনার নাম শনাক্ত করতে পেরেছে তারা। তবে নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, কিছু পরিবার তাদের নিহত স্বজনদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করেনি। এই ব্যক্তিদের, যাঁদের বিষয়ে তথ্য যাচাই করা যায়নি, তাঁদের নাম নিহত সেনাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। আবার তাঁদের নামও যুক্ত করা হয়নি, যাঁরা ইউক্রেনে রাশিয়ার দখল করা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে নিহত হয়েছেন।
নিহত রুশ সেনাদের মধ্যে ১৩ হাজার ৭৮১ জন স্বেচ্ছাসেবী; যা মোট নিহতের সংখ্যার প্রায় ২০ শতাংশ। স্বেচ্ছাসেবীর এ সংখ্যা নিহত রুশ সেনাদের অন্য সব ক্যাটাগরিকেই ছাড়িয়ে গেছে। ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া রুশ সেনাদের মধ্যে রয়েছেন ওই সব অপরাধীও, যারা সাজা মওকুফের বিনিময়ে এতে যোগ দিয়েছেন।
নিহত রুশ সেনাদের মধ্যে আগে এই শ্রেণির সেনার সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি ছিল। এখন তাঁদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ শতাংশ। আর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাধারণ বেসামরিক সেনাসদস্যের হার ১৩ শতাংশ। গত বছরের অক্টোবর থেকে প্রতি সপ্তাহে নিহত স্বেচ্ছাসেবীর সংখ্যা ১০০-এর নিচে নামেনি। কোনো কোনো সপ্তাহে এই সংখ্যা ৩১০ জন পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে, যুদ্ধে ইউক্রেনের নিহত সেনাদের বিষয়ে কদাচিৎ মন্তব্য করে থাকে দেশটি। গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে তাঁদের ৩১ হাজার সেনা প্রাণ হারিয়েছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যের অনুমান, এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াই করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে ৭০ হাজারের বেশি ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। বিভিন্ন উৎস থেকে সংগ্রহ করা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে। এ যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে অংশ নিচ্ছেন সামরিক বাহিনীতে যোগ দেওয়া অনেক স্বেচ্ছাসেবী বেসামরিক নাগরিক। ফলে নিহত রুশ সেনার সংখ্যা এতটা বেড়ে গেছে বলে মনে করছে বিবিসি। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই ইউক্রেনে নিহত রুশ সেনাদের নাম, শেষকৃত্যানুষ্ঠান ও ছবি নিয়ে খবর রাশিয়ার গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে।
উপাত্ত বিশ্লেষণ করতে গিয়ে, ইউক্রেনে নিহত ৭০ হাজার ১১২ রুশ সেনার নাম শনাক্ত করতে পেরেছে বিবিসি। তবে নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, কিছু পরিবার তাদের নিহত স্বজনদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি। ফলে যাদের বিষয়ে তথ্য যাচাই করা সম্ভব হয়নি, তাদের নাম এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এ ছাড়া, যারা বর্তমানে রাশিয়ার দখলে থাকা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে নিহত হয়েছেন তাদের নামও এই তালিকায় তোলা হয়নি।
বিবিসি রাশিয়া ও স্বাধীন ওয়েবসাইট মিডিয়াজোনা নিহত সেনাদের নাম সংগ্রহ করেছে। পাশাপাশি সরকারি বিভিন্ন প্রতিবেদন ও উন্মুক্ত সূত্রগুলো থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে নিহত সেনাদের নাম। পরে সরকারি কর্তৃপক্ষ ও নিহত সেনাদের আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে পাওয়া এ-সংক্রান্ত তথ্যগুলো যাচাই করেছে বিবিসি।
বিভিন্ন কবরস্থানে খোঁড়া নতুন কবরও ইউক্রেনে নিহত রাশিয়ার সেনাদের নাম সংগ্রহের ক্ষেত্রে সহায়তা করেছে। কারণ, কবরগুলো সাধারণত রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরবরাহ করা পতাকা ও পুষ্পমাল্য দিয়ে চিহ্নিত করা থাকে।
বিবিসি বলেছে, ইউক্রেনে নিহত ৭০ হাজার ১১২ রুশ সেনার নাম শনাক্ত করতে পেরেছে তারা। তবে নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, কিছু পরিবার তাদের নিহত স্বজনদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করেনি। এই ব্যক্তিদের, যাঁদের বিষয়ে তথ্য যাচাই করা যায়নি, তাঁদের নাম নিহত সেনাদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। আবার তাঁদের নামও যুক্ত করা হয়নি, যাঁরা ইউক্রেনে রাশিয়ার দখল করা দোনেৎস্ক ও লুহানস্কে নিহত হয়েছেন।
নিহত রুশ সেনাদের মধ্যে ১৩ হাজার ৭৮১ জন স্বেচ্ছাসেবী; যা মোট নিহতের সংখ্যার প্রায় ২০ শতাংশ। স্বেচ্ছাসেবীর এ সংখ্যা নিহত রুশ সেনাদের অন্য সব ক্যাটাগরিকেই ছাড়িয়ে গেছে। ইউক্রেন যুদ্ধে অংশ নেওয়া রুশ সেনাদের মধ্যে রয়েছেন ওই সব অপরাধীও, যারা সাজা মওকুফের বিনিময়ে এতে যোগ দিয়েছেন।
নিহত রুশ সেনাদের মধ্যে আগে এই শ্রেণির সেনার সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি ছিল। এখন তাঁদের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ শতাংশ। আর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাধারণ বেসামরিক সেনাসদস্যের হার ১৩ শতাংশ। গত বছরের অক্টোবর থেকে প্রতি সপ্তাহে নিহত স্বেচ্ছাসেবীর সংখ্যা ১০০-এর নিচে নামেনি। কোনো কোনো সপ্তাহে এই সংখ্যা ৩১০ জন পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে, যুদ্ধে ইউক্রেনের নিহত সেনাদের বিষয়ে কদাচিৎ মন্তব্য করে থাকে দেশটি। গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে তাঁদের ৩১ হাজার সেনা প্রাণ হারিয়েছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যের অনুমান, এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৩ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগে