স্কটল্যান্ডে শিখ ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয় গুরুদুয়ারায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীকে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে। এটি এমন এক সময়ে ঘটল, যখন কানাডায় শিখ ধর্মাবলম্বী ও খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডার মধ্যকার সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
একটি সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একদল কট্টরপন্থী শিখ অধিকারকর্মী দোরাইস্বামীকে গুরুদুয়ারায় প্রবেশ করতে বাধা দেন। এ সময় তাঁরা দোরাইস্বামীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনি এখানে আমন্ত্রিত নন।’
ঘটনার বিস্তারিত জানিয়ে, খালিস্তান আন্দোলনের প্রতি সহানুভূতিশীল এক শিখ অধিকারকর্মী জানান, তাঁরা জানতে পেরেছিলেন—গ্লাসগোর আলবার্ট ড্রাইভের পাশের একটি গুরুদুয়ারার কমিটির সঙ্গে দোরাইস্বামীর বৈঠকের কথা ছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘পরে বিক্রম দোরাইস্বামী ঘটনাস্থলে এলে একদল লোক সেখানে হাজির হয়ে তাঁকে বলে, আপনি এখানে আমন্ত্রিত নন। সেখানে সামান্য কথা-কাটাকাটিও হয়।’
ওই অধিকারকর্মী আরও বলেন, ‘যা ঘটেছে তাতে গুরুদুয়ারাটির কর্তৃপক্ষ খুব একটা খুশি হয়েছেন বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু ভারতীয় কর্মকর্তারা যুক্তরাজ্যের কোনো গুরুদুয়ারাতেই কাঙ্ক্ষিত নন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্য-ভারতের এমন দ্বন্দ্বে বিরক্ত। হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার কারণে ব্রিটিশ শিখরাও এখন আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।’
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দেশটির পার্লামেন্টে বলেছিলেন, জুন মাসে ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশে খালিস্তানপন্থী আন্দোলনের নেতা ও কানাডীয় নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যার সঙ্গে ভারতীয় সরকারের এজেন্টরা জড়িত ছিল বলে কানাডার হাতে প্রমাণ আছে। ট্রুডোর অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে অভিহিত করে নরেন্দ্র মোদির সরকার উল্টো কানাডাকে ‘সন্ত্রাসীদের স্বর্গরাজ্য’ হিসেবে আখ্যায়িত করে। দুই দেশই এরপর পাল্টাপাল্টিভাবে কূটনীতিক বহিষ্কার করেছে।
স্কটল্যান্ডে শিখ ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয় গুরুদুয়ারায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীকে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে। এটি এমন এক সময়ে ঘটল, যখন কানাডায় শিখ ধর্মাবলম্বী ও খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডার মধ্যকার সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে।
একটি সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একদল কট্টরপন্থী শিখ অধিকারকর্মী দোরাইস্বামীকে গুরুদুয়ারায় প্রবেশ করতে বাধা দেন। এ সময় তাঁরা দোরাইস্বামীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আপনি এখানে আমন্ত্রিত নন।’
ঘটনার বিস্তারিত জানিয়ে, খালিস্তান আন্দোলনের প্রতি সহানুভূতিশীল এক শিখ অধিকারকর্মী জানান, তাঁরা জানতে পেরেছিলেন—গ্লাসগোর আলবার্ট ড্রাইভের পাশের একটি গুরুদুয়ারার কমিটির সঙ্গে দোরাইস্বামীর বৈঠকের কথা ছিল। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘পরে বিক্রম দোরাইস্বামী ঘটনাস্থলে এলে একদল লোক সেখানে হাজির হয়ে তাঁকে বলে, আপনি এখানে আমন্ত্রিত নন। সেখানে সামান্য কথা-কাটাকাটিও হয়।’
ওই অধিকারকর্মী আরও বলেন, ‘যা ঘটেছে তাতে গুরুদুয়ারাটির কর্তৃপক্ষ খুব একটা খুশি হয়েছেন বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু ভারতীয় কর্মকর্তারা যুক্তরাজ্যের কোনো গুরুদুয়ারাতেই কাঙ্ক্ষিত নন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যুক্তরাজ্য-ভারতের এমন দ্বন্দ্বে বিরক্ত। হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ডের ঘটনার কারণে ব্রিটিশ শিখরাও এখন আক্রমণের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।’
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো দেশটির পার্লামেন্টে বলেছিলেন, জুন মাসে ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশে খালিস্তানপন্থী আন্দোলনের নেতা ও কানাডীয় নাগরিক হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যার সঙ্গে ভারতীয় সরকারের এজেন্টরা জড়িত ছিল বলে কানাডার হাতে প্রমাণ আছে। ট্রুডোর অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে অভিহিত করে নরেন্দ্র মোদির সরকার উল্টো কানাডাকে ‘সন্ত্রাসীদের স্বর্গরাজ্য’ হিসেবে আখ্যায়িত করে। দুই দেশই এরপর পাল্টাপাল্টিভাবে কূটনীতিক বহিষ্কার করেছে।
ইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী। এরপর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ইরানকে অবশ্যই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফেরাতে হবে। নয়তো আরও হামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে