পারমাণবিক যুদ্ধের ব্যাপারে পশ্চিমা বিশ্বকে সতর্ক করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, যুদ্ধের ব্যাপারে রাশিয়ার প্রস্তুতি রয়েছে এবং পারমাণবিক যুদ্ধের জন্যও তাঁরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তবে পারমাণবিক যুদ্ধের পরিস্থিতি খুব দ্রুত তৈরি হচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রোশিয়া-১ টেলিভিশন এবং সংবাদ সংস্থা আরআইএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আজ রোববার এ কথা বলেন তিনি। রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে তারা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে প্রস্তুত আছে বলে জানান পুতিন।
সাক্ষাৎকারে রুশ প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রাশিয়া আসলেই পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কিনা। এর জবাবে পুতিন বলেন, ‘সামরিক-প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা অবশ্যই প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এটা জানে যে, তারা যদি রাশিয়ার ভূখণ্ডে বা ইউক্রেনে মার্কিন সেনা মোতায়েন করে—তবে রাশিয়া এই পদক্ষেপকে হস্তক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করবে।’
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া-আমেরিকান সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং কৌশলগত সংযম প্রদর্শনের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যথেষ্ট বিশেষজ্ঞ রয়েছে। তাই আমি মনে করি না যে, ‘এই (পারমাণবিক সংঘর্ষ বাধার মতো) পরিস্থিতি এখুনি তৈরি হয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা এর জন্য প্রস্তুত।’
পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার প্রসঙ্গে ক্রেমলিনের নিজস্ব নীতি থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করে পুতিন বলেন, ‘অস্ত্রগুলো ব্যবহার করার জন্যই রাখা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আমাদের নিজস্ব নীতি রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালালে রাশিয়াও সেটাই করবে—দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে এমন ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘এটি (পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার) প্রয়োজনীয় নয়। আমাদের এখনো এ সম্পর্কে ভাবতে হবে। তবে আমি অস্বীকার করি না যে, আমরা একই কাজ করতে পারি।’
আগামী ১৫-১৭ মার্চ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ছয় বছরের মেয়াদের জন্য পুনরায় পুতিনই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, রাশিয়া কখনোই ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বোধ করেনি।
তিনি বলেন, ‘কেন আমাদের গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে? এমন প্রয়োজন কখনোই ছিল না।’
পারমাণবিক যুদ্ধের ব্যাপারে পশ্চিমা বিশ্বকে সতর্ক করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, যুদ্ধের ব্যাপারে রাশিয়ার প্রস্তুতি রয়েছে এবং পারমাণবিক যুদ্ধের জন্যও তাঁরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। তবে পারমাণবিক যুদ্ধের পরিস্থিতি খুব দ্রুত তৈরি হচ্ছে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম রোশিয়া-১ টেলিভিশন এবং সংবাদ সংস্থা আরআইএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আজ রোববার এ কথা বলেন তিনি। রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়লে তারা পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে প্রস্তুত আছে বলে জানান পুতিন।
সাক্ষাৎকারে রুশ প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল রাশিয়া আসলেই পারমাণবিক যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কিনা। এর জবাবে পুতিন বলেন, ‘সামরিক-প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা অবশ্যই প্রস্তুত।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এটা জানে যে, তারা যদি রাশিয়ার ভূখণ্ডে বা ইউক্রেনে মার্কিন সেনা মোতায়েন করে—তবে রাশিয়া এই পদক্ষেপকে হস্তক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করবে।’
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া-আমেরিকান সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং কৌশলগত সংযম প্রদর্শনের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে যথেষ্ট বিশেষজ্ঞ রয়েছে। তাই আমি মনে করি না যে, ‘এই (পারমাণবিক সংঘর্ষ বাধার মতো) পরিস্থিতি এখুনি তৈরি হয়ে যাচ্ছে। তবে আমরা এর জন্য প্রস্তুত।’
পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার প্রসঙ্গে ক্রেমলিনের নিজস্ব নীতি থাকার কথা পুনর্ব্যক্ত করে পুতিন বলেন, ‘অস্ত্রগুলো ব্যবহার করার জন্যই রাখা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে আমাদের নিজস্ব নীতি রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা চালালে রাশিয়াও সেটাই করবে—দীর্ঘ সাক্ষাৎকারে এমন ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘এটি (পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার) প্রয়োজনীয় নয়। আমাদের এখনো এ সম্পর্কে ভাবতে হবে। তবে আমি অস্বীকার করি না যে, আমরা একই কাজ করতে পারি।’
আগামী ১৫-১৭ মার্চ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ছয় বছরের মেয়াদের জন্য পুনরায় পুতিনই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইউক্রেন যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, রাশিয়া কখনোই ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা বোধ করেনি।
তিনি বলেন, ‘কেন আমাদের গণবিধ্বংসী অস্ত্র ব্যবহার করতে হবে? এমন প্রয়োজন কখনোই ছিল না।’
গত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
২ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৩ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করেছে, এই অপরাধী চক্রের মূল হোতা একজন বাংলাদেশি নাগরিক। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে একজন নেপালি নাগরিক পুলিশকে জানিয়েছে কীভাবে মিথানল মিশিয়ে মদ তৈরি ও বিক্রি করা হতো। কর্তৃপক্ষ আবাসিক ও শিল্প এলাকাগুলোয় অভিযান চালিয়ে এই অবৈধ কারখানাগুলো খুঁজে বের করে।
৫ ঘণ্টা আগে