ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ হামলা শুরু হওয়ার দুই বছর পূর্তিতে পোল্যান্ডে রুশ রাষ্ট্রদূতের বাড়ির সামনে গোবরের স্তূপ করে বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে। গতকাল শনিবার দিনটি স্মরণীয় করতে এমন কর্মসূচি পালন করে বিক্ষোভকারীরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশতে অবস্থিত রুশ দূতাবাসের বাইরেও শত শত মানুষ জড়ো হন।
রাশিয়াকে প্রতিহত করতে ইউক্রেনের লড়াইয়ের সর্বাত্মক সমর্থন করে আসছে পোল্যান্ড। কিয়েভের সঙ্গে কৃষিপণ্য আমদানি ও ট্রাকচালকদের জন্য নানা বিধিনিষেধ নিয়ে বিরোধ থাকা সত্ত্বেও এ অবস্থান বজায় রেখেছে পোল্যান্ড।
রাশিয়ার দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভকারীরা ইউক্রেন ও পোল্যান্ডের পতাকা ও ব্যানার হাতে স্লোগান দেন, ‘রুশরা জাহান্নামে যাও’।
অভিযান শুরুর পর ২০২২ সালের মার্চে পোল্যান্ডে পালিয়ে আসেন ৪১ বছর বয়সী ফিন্যান্স ম্যানেজার ম্যারিনা সিতনিচেঙ্কো। তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি চাই, যারা বিদেশে আছেন তাঁরা রুশ ফেডারেশনের দূতাবাসে যান এবং বিশ্বকে মনে করিয়ে দিন যে, এখনো ইউক্রেনে যুদ্ধ চলছে।’
এর আগে ওয়ারশর নিকটবর্তী কনস্তানসিন–জেজিওর্না শহরে রুশ রাষ্ট্রদূতের বাড়ির বাইরে গোবর ফেলেন আন্দোলনকারীরা। তাঁরা গোবরের স্তূপের ওপর ইংরেজি ‘জেড’ বর্ণ লিখে একটি রক্তমাখা রুশ পতাকা পুঁতে দেয়। এতে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেওয়া হয় এবং এতে লেখা হয় ‘রাশিয়া=বিষ্ঠা! আমরা আপনাকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চাই না। বেরিয়ে যান!’ এ বিক্ষোভের বেশ কয়েকটি ছবি রয়টার্সের প্রতিবেদনেও যুক্ত করা হয়েছে।
রাশিয়ার কূটনীতিকদের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ করার সময় সাইরেন, গোলাগুলি এবং বিস্ফোরণের শব্দ লাউডস্পিকারে বাজান বিক্ষোভকারীরা।
এক বিক্ষোভকারী দমিনিক বলেন, ‘আমরা পোল্যান্ড সরকার ও ইউরোপীয় ইউনিয়নকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিতে চেয়েছি। আমাদের দেশ থেকে রুশ কূটনীতিকদের বহিষ্কার করার এখনই সময়।’
ওয়ারশতে অবস্থিত রুশ দূতাবাস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ হামলা শুরু হওয়ার দুই বছর পূর্তিতে পোল্যান্ডে রুশ রাষ্ট্রদূতের বাড়ির সামনে গোবরের স্তূপ করে বিক্ষোভ দেখানো হয়েছে। গতকাল শনিবার দিনটি স্মরণীয় করতে এমন কর্মসূচি পালন করে বিক্ষোভকারীরা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশতে অবস্থিত রুশ দূতাবাসের বাইরেও শত শত মানুষ জড়ো হন।
রাশিয়াকে প্রতিহত করতে ইউক্রেনের লড়াইয়ের সর্বাত্মক সমর্থন করে আসছে পোল্যান্ড। কিয়েভের সঙ্গে কৃষিপণ্য আমদানি ও ট্রাকচালকদের জন্য নানা বিধিনিষেধ নিয়ে বিরোধ থাকা সত্ত্বেও এ অবস্থান বজায় রেখেছে পোল্যান্ড।
রাশিয়ার দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভকারীরা ইউক্রেন ও পোল্যান্ডের পতাকা ও ব্যানার হাতে স্লোগান দেন, ‘রুশরা জাহান্নামে যাও’।
অভিযান শুরুর পর ২০২২ সালের মার্চে পোল্যান্ডে পালিয়ে আসেন ৪১ বছর বয়সী ফিন্যান্স ম্যানেজার ম্যারিনা সিতনিচেঙ্কো। তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি চাই, যারা বিদেশে আছেন তাঁরা রুশ ফেডারেশনের দূতাবাসে যান এবং বিশ্বকে মনে করিয়ে দিন যে, এখনো ইউক্রেনে যুদ্ধ চলছে।’
এর আগে ওয়ারশর নিকটবর্তী কনস্তানসিন–জেজিওর্না শহরে রুশ রাষ্ট্রদূতের বাড়ির বাইরে গোবর ফেলেন আন্দোলনকারীরা। তাঁরা গোবরের স্তূপের ওপর ইংরেজি ‘জেড’ বর্ণ লিখে একটি রক্তমাখা রুশ পতাকা পুঁতে দেয়। এতে একটি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেওয়া হয় এবং এতে লেখা হয় ‘রাশিয়া=বিষ্ঠা! আমরা আপনাকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে চাই না। বেরিয়ে যান!’ এ বিক্ষোভের বেশ কয়েকটি ছবি রয়টার্সের প্রতিবেদনেও যুক্ত করা হয়েছে।
রাশিয়ার কূটনীতিকদের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ করার সময় সাইরেন, গোলাগুলি এবং বিস্ফোরণের শব্দ লাউডস্পিকারে বাজান বিক্ষোভকারীরা।
এক বিক্ষোভকারী দমিনিক বলেন, ‘আমরা পোল্যান্ড সরকার ও ইউরোপীয় ইউনিয়নকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিতে চেয়েছি। আমাদের দেশ থেকে রুশ কূটনীতিকদের বহিষ্কার করার এখনই সময়।’
ওয়ারশতে অবস্থিত রুশ দূতাবাস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৯ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে