আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ বন্ধে ‘আন্তরিকভাবে’ চেষ্টা করবেন বলে মন্তব্য করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্পের এই মন্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাশিয়ার কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস জোটের শীর্ষ সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে পুতিন ট্রাম্পের বক্তব্যকে স্বাগত জানান।
পুতিন তাঁর ভাষণে পশ্চিমাদের সতর্ক করে বলেন, মস্কোকে যুদ্ধে হারানো সম্ভব এই ধারণাটি ‘ভ্রান্ত’, এবং যেকোনো শান্তি চুক্তি করতে হলে রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ মস্কোর বলে স্বীকার করতে হবে। তবে সম্মেলনে উপস্থিত রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ মিত্র কিছু দেশ পুতিনের কাছে ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার ওয়াশিংটনের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলারের সহায়তার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং দাবি করেছেন যে, তিনি নির্বাচিত হলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এই যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পারবেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ভবিষ্যৎ সম্পর্ক এবং ইউক্রেনের সংঘাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।
ট্রাম্পের বক্তব্যকে ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘ট্রাম্প ইউক্রেন সংঘাতের অবসান ঘটাতে যা যা সম্ভব সব করতে চান বলে কথা বলেছেন। আমি মনে করি তিনি আন্তরিক। অবশ্যই আমরা এ ধরনের বিবৃতি স্বাগত জানাই, যারাই এই ধরনের কথা বলুক না কেন।’
কাজানে তিন দিনব্যাপী ব্রিকস সম্মেলনে ৩৬টি দেশের নেতা বা প্রতিনিধিরা। শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত ছিলেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সম্মেলন মূলত এই বিষয়টিই নির্দেশ করে যে—ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে দেশটিকে একঘরে করার পশ্চিমা বিশ্বের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে, পুতিন বলেছেন, মস্কো শান্তি উদ্যোগ বিবেচনা করতে আগ্রহী এবং ব্রিকস নেতারা মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিলে সেটিকে স্বাগত জানাবে। তবে তিনি বলেছেন, যে যেকোনো চুক্তির ক্ষেত্রে আগে ‘মাঠের বাস্তবতা’ বিবেচনা করতে হবে। মূলত তিনি রুশ বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন ইউক্রেনীয় ভূখণ্ডের প্রতি ইঙ্গিত করে এই কথা বলেন।
পুতিন বলেন, ‘আমরা যেকোনো শান্তি আলোচনার প্রস্তাব নিয়ে ভাবতে প্রস্তুত, তবে সেটিতে অবশ্যই মাঠের বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। এর বাইরে কিছুই আমরা গ্রহণ করব না।’ তবে এটিও পুতিনের কিছুটা নরম সুর। কারণ, এর আগে পুতিন দাবি করেছিলেন যে, যুদ্ধবিরতি আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে কিয়েভকে আত্মসমর্পণ করতে হবে এবং দেশটির সেনাবাহিনীকে পিছু হটাতে হবে।
আবারও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ বন্ধে ‘আন্তরিকভাবে’ চেষ্টা করবেন বলে মন্তব্য করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ট্রাম্পের এই মন্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার রাশিয়ার কাজানে অনুষ্ঠিত ব্রিকস জোটের শীর্ষ সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে দেওয়া ভাষণে পুতিন ট্রাম্পের বক্তব্যকে স্বাগত জানান।
পুতিন তাঁর ভাষণে পশ্চিমাদের সতর্ক করে বলেন, মস্কোকে যুদ্ধে হারানো সম্ভব এই ধারণাটি ‘ভ্রান্ত’, এবং যেকোনো শান্তি চুক্তি করতে হলে রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ মস্কোর বলে স্বীকার করতে হবে। তবে সম্মেলনে উপস্থিত রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ মিত্র কিছু দেশ পুতিনের কাছে ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে।
সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বারবার ওয়াশিংটনের তরফ থেকে ইউক্রেনকে দেওয়া কয়েক বিলিয়ন ডলারের সহায়তার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এবং দাবি করেছেন যে, তিনি নির্বাচিত হলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এই যুদ্ধের অবসান ঘটাতে পারবেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন ভবিষ্যৎ সম্পর্ক এবং ইউক্রেনের সংঘাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।
ট্রাম্পের বক্তব্যকে ইঙ্গিত করে পুতিন বলেন, ‘ট্রাম্প ইউক্রেন সংঘাতের অবসান ঘটাতে যা যা সম্ভব সব করতে চান বলে কথা বলেছেন। আমি মনে করি তিনি আন্তরিক। অবশ্যই আমরা এ ধরনের বিবৃতি স্বাগত জানাই, যারাই এই ধরনের কথা বলুক না কেন।’
কাজানে তিন দিনব্যাপী ব্রিকস সম্মেলনে ৩৬টি দেশের নেতা বা প্রতিনিধিরা। শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত ছিলেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সম্মেলন মূলত এই বিষয়টিই নির্দেশ করে যে—ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে দেশটিকে একঘরে করার পশ্চিমা বিশ্বের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
এদিকে, পুতিন বলেছেন, মস্কো শান্তি উদ্যোগ বিবেচনা করতে আগ্রহী এবং ব্রিকস নেতারা মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিলে সেটিকে স্বাগত জানাবে। তবে তিনি বলেছেন, যে যেকোনো চুক্তির ক্ষেত্রে আগে ‘মাঠের বাস্তবতা’ বিবেচনা করতে হবে। মূলত তিনি রুশ বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন ইউক্রেনীয় ভূখণ্ডের প্রতি ইঙ্গিত করে এই কথা বলেন।
পুতিন বলেন, ‘আমরা যেকোনো শান্তি আলোচনার প্রস্তাব নিয়ে ভাবতে প্রস্তুত, তবে সেটিতে অবশ্যই মাঠের বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হবে। এর বাইরে কিছুই আমরা গ্রহণ করব না।’ তবে এটিও পুতিনের কিছুটা নরম সুর। কারণ, এর আগে পুতিন দাবি করেছিলেন যে, যুদ্ধবিরতি আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে কিয়েভকে আত্মসমর্পণ করতে হবে এবং দেশটির সেনাবাহিনীকে পিছু হটাতে হবে।
যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেও গাজায় পুরোদমে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েলি প্রশাসন। গতকাল শনিবার রাতভর গাজাজুড়ে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৭২ ফিলিস্তিনি, যাদের মধ্যে রয়েছে শিশুও। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এপি।
১ ঘণ্টা আগেবেলারুশ মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে ড্রোন হামলা প্রতিরোধে সহায়তার অংশ হিসেবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করেছে। এমনটাই জানিয়েছে মিয়ানমারের মানবাধিকার সংগঠন জাস্টিস ফর মিয়ানমার (জেএফএম)। থাইল্যান্ড থেকে প্রকাশিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা আইএইএ—এর প্রধান রাফায়েল গ্রোসি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের হামলায় বেশ কয়েকটি পরমাণু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ইরান সম্ভবত কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারবে। গতকাল শনিবার মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএস নিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেকাতারের সৌক ওয়াকিফে চলমান ‘বাংলাদেশি আম উৎসব’ (আল-হামবা প্রদর্শনী) শুরু হওয়ার পর থেকেই বেশ সাড়া ফেলেছে। তিন দিনেই এই উৎসবে ২৯ টনের বেশি আম বিক্রি হয়েছে। একই সময়ে ৩১ হাজার ৭০০ জন দর্শনার্থী সৌক ওয়াকিফে ভিড় করেছেন বাংলাদেশের আমের স্বাদ নিতে।
৩ ঘণ্টা আগে