ইউক্রেন কথিত ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরুর পর থেকেই রাশিয়াকে পশ্চিমা বিশ্ব একপ্রকার একঘরে করেছে রেখেছে। প্রায় একই অবস্থা রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশ বেলারুশেরও। এবার সেই দুটি দেশই সফর করছেন চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। বিশ্লেষকেরা বলছেন, মূলত একঘরে রাশিয়া এবং বেলারুশের প্রতি সংহতি জানাতেই চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই সফর।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে গতকাল সোমবার চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শ্যাংফু রাশিয়ার উদ্দেশ্যে বেইজিং ত্যাগ করেন। এই সফরে শ্যাংফু মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিতে ভাষণ দেবেন। পাশাপাশি রাশিয়া এবং সম্মেলনে আগত অন্যান্য দেশের প্রতিরক্ষা খাতের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
রুশ সংবাদ সংস্থা তাস রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে বলেছে, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিতে কথা বলবেন। লাভরভ সম্মেলনে ‘পশ্চিমা বিশ্বের তৈরি করা উন্নয়ন বোঝাপড়ার বাইরে গিয়েই কীভাবে উন্নয়ন করা যায় এবং নতুন ধরনের সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরির মাধ্যমে কীভাবে বহুপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়’—সে বিষয়ে কথা বলবেন।
বিশ্বের অন্তত ১০০টি দেশ ও ৮টি আন্তর্জাতিক সংগঠন থেকে প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করছে মস্কো। অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশও এই সম্মেলনে আমন্ত্রিত তবে এতে যোগ দেবে কিনা এ বিষয়ে ঢাকার পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো অবস্থান জানা যায়নি।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেছেন, চীন এবং রাশিয়ার শীর্ষ নেতারা বিভিন্ন চ্যানেলে বিভিন্ন ইস্যুতে কৌশলগত যোগাযোগ বজায় রাখবেন। তিনি বলেছেন, ‘যৌথ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যুতে উভয় দেশের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা এরই মধ্যে হয়েছে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘দুই দেশই তাদের কৌশলগত অংশীদারত্বকে নতুন যুগে নিয়ে যেতে অধিকতর সহযোগিতা বজায় রাখবে।’
ইউক্রেন কথিত ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরুর পর থেকেই রাশিয়াকে পশ্চিমা বিশ্ব একপ্রকার একঘরে করেছে রেখেছে। প্রায় একই অবস্থা রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশ বেলারুশেরও। এবার সেই দুটি দেশই সফর করছেন চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। বিশ্লেষকেরা বলছেন, মূলত একঘরে রাশিয়া এবং বেলারুশের প্রতি সংহতি জানাতেই চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই সফর।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ছয় দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে গতকাল সোমবার চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শ্যাংফু রাশিয়ার উদ্দেশ্যে বেইজিং ত্যাগ করেন। এই সফরে শ্যাংফু মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিতে ভাষণ দেবেন। পাশাপাশি রাশিয়া এবং সম্মেলনে আগত অন্যান্য দেশের প্রতিরক্ষা খাতের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
রুশ সংবাদ সংস্থা তাস রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে বলেছে, রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ মস্কো কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিতে কথা বলবেন। লাভরভ সম্মেলনে ‘পশ্চিমা বিশ্বের তৈরি করা উন্নয়ন বোঝাপড়ার বাইরে গিয়েই কীভাবে উন্নয়ন করা যায় এবং নতুন ধরনের সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরির মাধ্যমে কীভাবে বহুপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়’—সে বিষয়ে কথা বলবেন।
বিশ্বের অন্তত ১০০টি দেশ ও ৮টি আন্তর্জাতিক সংগঠন থেকে প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে আশা করছে মস্কো। অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশও এই সম্মেলনে আমন্ত্রিত তবে এতে যোগ দেবে কিনা এ বিষয়ে ঢাকার পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো অবস্থান জানা যায়নি।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেছেন, চীন এবং রাশিয়ার শীর্ষ নেতারা বিভিন্ন চ্যানেলে বিভিন্ন ইস্যুতে কৌশলগত যোগাযোগ বজায় রাখবেন। তিনি বলেছেন, ‘যৌথ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ইস্যুতে উভয় দেশের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা এরই মধ্যে হয়েছে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘দুই দেশই তাদের কৌশলগত অংশীদারত্বকে নতুন যুগে নিয়ে যেতে অধিকতর সহযোগিতা বজায় রাখবে।’
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
১৯ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে