রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সতর্ক করে বলেছেন, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দিলে ‘বড় ভুল’ করবে ফিনল্যান্ড। এতে ফিনল্যান্ডের নিরপেক্ষ অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ও কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল শনিবার ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট সাউলি নিনিস্তোর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে পুতিন এমন মন্তব্য করেছেন।
ফিনল্যান্ড খুব শিগগিরই ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে সুইডেনও পশ্চিমা সামরিক জোটে যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে’ বলে বারবার দেশ দুটিকে সতর্ক করেছে রাশিয়া।
রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এখন পর্যন্ত রাশিয়ার প্রতিবেশী এ দেশ ন্যাটোর বাইরে রয়েছে। তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর প্রেক্ষাপট পাল্টেছে। দেশটি ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছে। এরপর থেকে পুতিন সরাসরি প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি না দিলেও রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইতিমধ্যে ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে মস্কো। মস্কোর এমন সিদ্ধান্তকে প্রতিশোধের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন অনেকে।
তবে এক বিবৃতিতে রুশ বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা রাও নর্ডিক জানিয়েছে, অর্থ প্রদানের সমস্যার কারণে ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে। এদিকে ফিনল্যান্ডের ন্যাশনাল গ্রিডের নির্বাহী রেইমা পাইভিনেন বিবিসিকে বলেছেন, ‘রুশ স্থগিতাদেশের কারণে বিদ্যুৎ নিয়ে আমাদের কোনো সমস্যা হয়নি। রাশিয়া থেকে মাত্র ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়। এখন বিকল্প উৎস থেকে আমদানি করা হবে।’
গতকাল নিনিস্তো ও পুতিনের মধ্যে ফোনালাপের পরে ক্রেমলিন বলেছে, ফিনল্যান্ডের নিরাপত্তার ব্যাপারে কোনো হুমকি নেই। ঐতিহ্যগতভাবে দেশটি সামরিক নিরপেক্ষতা নীতি মেনে আসছে। তার পরও যদি সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দেয়, তবে তাদের ঐতিহ্যবাহী নীতির অবসান হবে এবং দেশটি ভুল করবে। এ ধরনের পরিবর্তন রুশ-ফিনল্যান্ড সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বছরের পর বছর ধরে প্রতিবেশী দেশ দুটির গড়ে ওঠা সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের সম্পর্ক ব্যাহত হবে।
এদিকে নিনিস্তো বলেছেন, ইউক্রেনে সাম্প্রতিক রুশ আক্রমণের কারণে ফিনল্যান্ডের নিরাপত্তা কীভাবে হুমকির মুখে পড়েছে, তা তিনি পুতিনকে বলেছেন। তাঁদের কথোপকথন সোজাসাপ্টা ছিল এবং কোনো উত্তেজনা ছাড়াই ফোনালাপ সমাপ্ত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সতর্ক করে বলেছেন, পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দিলে ‘বড় ভুল’ করবে ফিনল্যান্ড। এতে ফিনল্যান্ডের নিরপেক্ষ অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি ও কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, গতকাল শনিবার ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট সাউলি নিনিস্তোর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে পুতিন এমন মন্তব্য করেছেন।
ফিনল্যান্ড খুব শিগগিরই ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে সুইডেনও পশ্চিমা সামরিক জোটে যোগ দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ‘নিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে’ বলে বারবার দেশ দুটিকে সতর্ক করেছে রাশিয়া।
রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এখন পর্যন্ত রাশিয়ার প্রতিবেশী এ দেশ ন্যাটোর বাইরে রয়েছে। তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর প্রেক্ষাপট পাল্টেছে। দেশটি ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছে। এরপর থেকে পুতিন সরাসরি প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি না দিলেও রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ফিনল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইতিমধ্যে ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে মস্কো। মস্কোর এমন সিদ্ধান্তকে প্রতিশোধের প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন অনেকে।
তবে এক বিবৃতিতে রুশ বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা রাও নর্ডিক জানিয়েছে, অর্থ প্রদানের সমস্যার কারণে ফিনল্যান্ডে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে। এদিকে ফিনল্যান্ডের ন্যাশনাল গ্রিডের নির্বাহী রেইমা পাইভিনেন বিবিসিকে বলেছেন, ‘রুশ স্থগিতাদেশের কারণে বিদ্যুৎ নিয়ে আমাদের কোনো সমস্যা হয়নি। রাশিয়া থেকে মাত্র ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়। এখন বিকল্প উৎস থেকে আমদানি করা হবে।’
গতকাল নিনিস্তো ও পুতিনের মধ্যে ফোনালাপের পরে ক্রেমলিন বলেছে, ফিনল্যান্ডের নিরাপত্তার ব্যাপারে কোনো হুমকি নেই। ঐতিহ্যগতভাবে দেশটি সামরিক নিরপেক্ষতা নীতি মেনে আসছে। তার পরও যদি সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগ দেয়, তবে তাদের ঐতিহ্যবাহী নীতির অবসান হবে এবং দেশটি ভুল করবে। এ ধরনের পরিবর্তন রুশ-ফিনল্যান্ড সম্পর্কের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বছরের পর বছর ধরে প্রতিবেশী দেশ দুটির গড়ে ওঠা সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের সম্পর্ক ব্যাহত হবে।
এদিকে নিনিস্তো বলেছেন, ইউক্রেনে সাম্প্রতিক রুশ আক্রমণের কারণে ফিনল্যান্ডের নিরাপত্তা কীভাবে হুমকির মুখে পড়েছে, তা তিনি পুতিনকে বলেছেন। তাঁদের কথোপকথন সোজাসাপ্টা ছিল এবং কোনো উত্তেজনা ছাড়াই ফোনালাপ সমাপ্ত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে