অনলাইন ডেস্ক
তুরস্ক ও গ্রিসের লেসবস দ্বীপের মধ্যবর্তী সংকীর্ণ সমুদ্রপথে দুটি পৃথক নৌকাডুবির ঘটনায় ১৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে। গ্রিস কোস্টগার্ডের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, নৌকা দুটিতে ৬৬ জন আরোহী ছিলেন।
গ্রিস কোস্টগার্ড জানায়, অন্যান্য দিনের মতোই নিয়মিত টহল দিচ্ছিল তাদের একটি নৌকা। হঠাৎ নজরে আসে ৫ মিটার দীর্ঘ একটি ডিঙি ডুবে যাচ্ছে। তাৎক্ষণিকভাবে তারা সেটির কাছে যায় এবং ২৩ আরোহীকে উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১১ জন শিশু, আটজন পুরুষ ও চারজন নারী ছিলেন। ওই নৌকায় মোট ৩১ জন যাত্রী ছিল বলে জানা গেছে।
পরে, উদ্ধার অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় সাতটি মরদেহ, যাদের মধ্যে তিনজন নারী, দুজন কিশোর, এক শিশু মেয়ে ও একজন পুরুষ ছিলেন। গ্রিস কোস্ট গার্ডের পাশাপাশি এই উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয় ইউরোপীয় সীমান্ত সংস্থা ফ্রন্টেক্স।
অভিযানে উদ্ধার হওয়া ২০ বছর বয়সী নৌকাচালককে মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার করেছে গ্রিস কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, তুর্কি কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ চানাক্কালে দায়িত্বরত কোস্টগার্ড একটি বিপৎসংকেত পায়। পরে তিনটি নৌকা এবং একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনাকবলিত ওই নৌকার কাছে যায়। নৌকা থেকে ২৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করে তারা, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে ৯টি। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন একজন।
তুরস্কের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, উদ্ধারকৃতদের নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
তুরস্কের উপকূল ও গ্রিসের সামোস, রোডস এবং লেসবস দ্বীপের মধ্যবর্তী এই সমুদ্রপথে প্রায়শই নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। এই দ্বীপগুলো ইউরোপে প্রবেশের প্রধান পথ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অবৈধ পথে ইউরোপে প্রবেশ বন্ধে এবং এমন অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু ঠেকাতে গ্রিস সরকার সমুদ্রে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। যে কারণে অনেক পাচারকারী চক্র দক্ষিণের পথ বেছে নিচ্ছে এবং উত্তর আফ্রিকার উপকূল থেকে বড় নৌকায় মানুষ পাচার করছে।
জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত বছর ৫৪ হাজারের বেশি মানুষ পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় এই রুট ব্যবহার করে গ্রিসে প্রবেশ করেছে এবং ৭ হাজার ৭০০ জন তুরস্ক-গ্রিস স্থলসীমান্ত পেরিয়েছে। এই সময়ে মোট ১২৫ জন শরণার্থী নিখোঁজ বা নিহত হয়েছে বলে নথিবদ্ধ করা হয়েছে।
তুরস্ক ও গ্রিসের লেসবস দ্বীপের মধ্যবর্তী সংকীর্ণ সমুদ্রপথে দুটি পৃথক নৌকাডুবির ঘটনায় ১৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে এ দুর্ঘটনা দুটি ঘটে। গ্রিস কোস্টগার্ডের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, নৌকা দুটিতে ৬৬ জন আরোহী ছিলেন।
গ্রিস কোস্টগার্ড জানায়, অন্যান্য দিনের মতোই নিয়মিত টহল দিচ্ছিল তাদের একটি নৌকা। হঠাৎ নজরে আসে ৫ মিটার দীর্ঘ একটি ডিঙি ডুবে যাচ্ছে। তাৎক্ষণিকভাবে তারা সেটির কাছে যায় এবং ২৩ আরোহীকে উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃতদের মধ্যে ১১ জন শিশু, আটজন পুরুষ ও চারজন নারী ছিলেন। ওই নৌকায় মোট ৩১ জন যাত্রী ছিল বলে জানা গেছে।
পরে, উদ্ধার অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয় সাতটি মরদেহ, যাদের মধ্যে তিনজন নারী, দুজন কিশোর, এক শিশু মেয়ে ও একজন পুরুষ ছিলেন। গ্রিস কোস্ট গার্ডের পাশাপাশি এই উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয় ইউরোপীয় সীমান্ত সংস্থা ফ্রন্টেক্স।
অভিযানে উদ্ধার হওয়া ২০ বছর বয়সী নৌকাচালককে মানব পাচারের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার করেছে গ্রিস কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, তুর্কি কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ চানাক্কালে দায়িত্বরত কোস্টগার্ড একটি বিপৎসংকেত পায়। পরে তিনটি নৌকা এবং একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনাকবলিত ওই নৌকার কাছে যায়। নৌকা থেকে ২৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করে তারা, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে ৯টি। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন একজন।
তুরস্কের স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, উদ্ধারকৃতদের নিকটবর্তী একটি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।
তুরস্কের উপকূল ও গ্রিসের সামোস, রোডস এবং লেসবস দ্বীপের মধ্যবর্তী এই সমুদ্রপথে প্রায়শই নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে। এই দ্বীপগুলো ইউরোপে প্রবেশের প্রধান পথ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অবৈধ পথে ইউরোপে প্রবেশ বন্ধে এবং এমন অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু ঠেকাতে গ্রিস সরকার সমুদ্রে নিরাপত্তা জোরদার করেছে। যে কারণে অনেক পাচারকারী চক্র দক্ষিণের পথ বেছে নিচ্ছে এবং উত্তর আফ্রিকার উপকূল থেকে বড় নৌকায় মানুষ পাচার করছে।
জাতিসংঘের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত বছর ৫৪ হাজারের বেশি মানুষ পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় এই রুট ব্যবহার করে গ্রিসে প্রবেশ করেছে এবং ৭ হাজার ৭০০ জন তুরস্ক-গ্রিস স্থলসীমান্ত পেরিয়েছে। এই সময়ে মোট ১২৫ জন শরণার্থী নিখোঁজ বা নিহত হয়েছে বলে নথিবদ্ধ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৭ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
২১ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে