ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোর দায়ে রাশিয়ার বিভিন্ন খাতের ওপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এমনকি জ্বালানি বিশেষ করে রাশিয়ার গ্যাস নিয়ে পশ্চিমে সব সময়ই রাখঢাক ব্যাপার ছিল, কারণ ইউরোপের অধিকাংশ বৃহৎ অর্থনীতির দেশ এর ওপর অনেকাংশ নির্ভরশীল— সেই জ্বালানিতেও এবার নিষেধাজ্ঞা দিতে সম্মত হয়েছেন নেতারা। বহির্বিশ্বে বিপুল সম্পদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন রুশ অলিগার্কেরা।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, পশ্চিমা বিশ্ব এখনো রাশিয়ার প্রতিরক্ষা শিল্প বা এই শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কারও ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক বিশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
রয়টার্স রাশিয়ার সমরাস্ত্র শিল্পের সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারী এবং প্রতিষ্ঠানের নথিপত্র পরীক্ষা করে দেখেছে, রাশিয়ার অন্তত ৩৬ জন সমরাস্ত্র শিল্পোদ্যোক্তা এবং ১৪টি সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।
নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকা সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে কালাশনিকভ। বিশ্বখ্যাত একে–৪৭ রাইফেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির ৭৫ শতাংশের মালিক অ্যালান লুশনিকভও রয়েছেন পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার বাইরে। তবে এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সাল থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি রাশিয়ায় উৎপাদিত মেশিনগানের ৯৫ শতাংশ এককভাবে উৎপাদন করে থাকে এবং রুশ সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয় মেশিনগানের ৯৮ শতাংশ সরবরাহ করে।
কালাশনিকভ ছাড়াও আরও একাধিক সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে রাশিয়ায়। কিন্তু কোনোটার ওপরই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— মেশিনগান, অ্যান্টি ট্যাংক এবং অ্যান্টি এয়ারক্রাফট অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভি এ দেগতয়ারেভ। নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি বিশ্বখ্যাত কার্ট্রিজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ক্লিমভস্ক স্পেশালাইজড অ্যামুনেশন প্ল্যান্টের ওপর। এই তালিকায় আরও রয়েছে নভোসিবিরিস্ক কার্ট্রিজ প্ল্যান্ট।
রয়টার্স গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কেন রাশিয়ার সমরাস্ত্র শিল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি সে বিষয়ে বক্তব্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করে। নিষেধাজ্ঞা কেন দেওয়া হয়নি সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য কেউ দিতে পারেননি। তবে তাঁরা জানিয়েছেন, তাদের কাছে রাশিয়ার সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এবং সমরাস্ত্র ব্যবসায়ীদের তালিকা রয়েছে। তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
ইউক্রেনে আক্রমণ চালানোর দায়ে রাশিয়ার বিভিন্ন খাতের ওপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এমনকি জ্বালানি বিশেষ করে রাশিয়ার গ্যাস নিয়ে পশ্চিমে সব সময়ই রাখঢাক ব্যাপার ছিল, কারণ ইউরোপের অধিকাংশ বৃহৎ অর্থনীতির দেশ এর ওপর অনেকাংশ নির্ভরশীল— সেই জ্বালানিতেও এবার নিষেধাজ্ঞা দিতে সম্মত হয়েছেন নেতারা। বহির্বিশ্বে বিপুল সম্পদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন রুশ অলিগার্কেরা।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, পশ্চিমা বিশ্ব এখনো রাশিয়ার প্রতিরক্ষা শিল্প বা এই শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কারও ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। সম্প্রতি বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক বিশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
রয়টার্স রাশিয়ার সমরাস্ত্র শিল্পের সঙ্গে জড়িত বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারী এবং প্রতিষ্ঠানের নথিপত্র পরীক্ষা করে দেখেছে, রাশিয়ার অন্তত ৩৬ জন সমরাস্ত্র শিল্পোদ্যোক্তা এবং ১৪টি সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ওপর পশ্চিমা বিশ্বের কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।
নিষেধাজ্ঞার বাইরে থাকা সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে কালাশনিকভ। বিশ্বখ্যাত একে–৪৭ রাইফেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির ৭৫ শতাংশের মালিক অ্যালান লুশনিকভও রয়েছেন পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার বাইরে। তবে এই প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সাল থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি রাশিয়ায় উৎপাদিত মেশিনগানের ৯৫ শতাংশ এককভাবে উৎপাদন করে থাকে এবং রুশ সেনাবাহিনীর প্রয়োজনীয় মেশিনগানের ৯৮ শতাংশ সরবরাহ করে।
কালাশনিকভ ছাড়াও আরও একাধিক সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়েছে রাশিয়ায়। কিন্তু কোনোটার ওপরই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে— মেশিনগান, অ্যান্টি ট্যাংক এবং অ্যান্টি এয়ারক্রাফট অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভি এ দেগতয়ারেভ। নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি বিশ্বখ্যাত কার্ট্রিজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ক্লিমভস্ক স্পেশালাইজড অ্যামুনেশন প্ল্যান্টের ওপর। এই তালিকায় আরও রয়েছে নভোসিবিরিস্ক কার্ট্রিজ প্ল্যান্ট।
রয়টার্স গত মাসে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে কেন রাশিয়ার সমরাস্ত্র শিল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি সে বিষয়ে বক্তব্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করে। নিষেধাজ্ঞা কেন দেওয়া হয়নি সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য কেউ দিতে পারেননি। তবে তাঁরা জানিয়েছেন, তাদের কাছে রাশিয়ার সমরাস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এবং সমরাস্ত্র ব্যবসায়ীদের তালিকা রয়েছে। তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে আরব বিশ্বের পাঁচ দেশে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। এতে বিশাল বনভূমি ও কৃষিজমি ধ্বংস হচ্ছে। গতকাল বুধবারও এই দেশগুলোতে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। খবর তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির।
৪ ঘণ্টা আগেপর্যটন খাতকে চাঙা করতে ও দেশব্যাপী পর্যটনকে উৎসাহিত করতে থাইল্যান্ড সরকার একটি নতুন উদ্যোগ নিয়েছে। দেশটির পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আগামী তিন মাসের জন্য ২ লাখ বিদেশি পর্যটককে বিনা মূল্যে অভ্যন্তরীণ বিমান টিকিট দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে। প্রস্তাবটি এখনো মন্ত্রিসভার অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের বেশির ভাগ মানুষ ইসলামি প্রজাতন্ত্রকে সমর্থন করছেন না। সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গামান’-এর এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। ২০২৪ সালের জুনে পরিচালিত এই জরিপে ইরানের ভেতরে থাকা ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নিয়েছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেঅধিকাংশ মার্কিনিই ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে। তাঁদের ৫৮ শতাংশ চান, জাতিসংঘের প্রতিটি দেশেরই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। সম্প্রতি রয়টার্স/ইপসোসের জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এদিকে পুরো গাজা সিটি দখল ও নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত স্থল অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু করেছে ইসরায়েলের...
৪ ঘণ্টা আগে