গাজায় ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি চালানোর ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। এ ঘটনায় ইসরায়েলি সেনাদের ভূমিকার সত্যতা ও বিচার দাবি করেছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, উপত্যকার একটি ত্রাণ বিতরণ পয়েন্টে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে অন্তত ১১২ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ঘটনায় সাত শতাধিক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।
এই মৃত্যুর জন্য গাজার বাসিন্দাদের ত্রাণের ট্রাক ঘিরে ফেলাকে দায়ী করছে ইসরায়েল। তাদের ভাষ্য, ব্যাপক ধাক্কাধাক্কি ও পদদলিত হওয়ার কারণে ভুক্তভোগীরা আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা বলেন, সৈন্যরা সীমিত প্রতিক্রিয়াই দেখিয়েছে। গাজাবাসীরা ত্রাণের ট্রাকের এত কাছাকাছি চলে এসেছিল যে তারা ভয় পেয়ে গিয়েছিল।
গাজা কর্তৃপক্ষের দেওয়া হতাহতের সংখ্যা উড়িয়ে দিলেও নিজে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে মাখোঁ বলেন, ‘গাজা থেকে পাওয়া ছবিগুলোর প্রতি গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করছি, যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যরা বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করেছে। আমি এই গুলি চালানোর ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং সত্য, ন্যায়বিচার এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা জরুরি।
গতকাল শুক্রবার ফ্রান্স ইন্টার রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্তেফান সেজোর্ন বলেন, স্বাধীন তদন্তের জন্য জাতিসংঘের আহ্বানকে সমর্থন করবে প্যারিস।
তিনি বলেন, ‘গাজায় মানবিক পরিস্থিতি কয়েক সপ্তাহ ধরে বিপর্যয়কর। যা ঘটেছে তা মোটেই সমর্থনযোগ্য নয় এবং অযৌক্তিক। ইসরায়েলকে এটা শুনতে হবে এবং তাদের থামতে হবে। আমরা আরও একধাপ এগিয়ে গেছি, মানুষ খাদ্যের জন্য লড়াই করছে, দাঙ্গা হচ্ছে। জাতিসংঘের মহাসচিবের কাছে স্বাধীন তদন্তের অনুরোধ করা হয়েছে—ফ্রান্স এটা সমর্থন করবে।’
গাজায় ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি চালানোর ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। এ ঘটনায় ইসরায়েলি সেনাদের ভূমিকার সত্যতা ও বিচার দাবি করেছেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, উপত্যকার একটি ত্রাণ বিতরণ পয়েন্টে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে অন্তত ১১২ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ঘটনায় সাত শতাধিক ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।
এই মৃত্যুর জন্য গাজার বাসিন্দাদের ত্রাণের ট্রাক ঘিরে ফেলাকে দায়ী করছে ইসরায়েল। তাদের ভাষ্য, ব্যাপক ধাক্কাধাক্কি ও পদদলিত হওয়ার কারণে ভুক্তভোগীরা আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের এক কর্মকর্তা বলেন, সৈন্যরা সীমিত প্রতিক্রিয়াই দেখিয়েছে। গাজাবাসীরা ত্রাণের ট্রাকের এত কাছাকাছি চলে এসেছিল যে তারা ভয় পেয়ে গিয়েছিল।
গাজা কর্তৃপক্ষের দেওয়া হতাহতের সংখ্যা উড়িয়ে দিলেও নিজে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি।
এক্স প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করে মাখোঁ বলেন, ‘গাজা থেকে পাওয়া ছবিগুলোর প্রতি গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করছি, যেখানে ইসরায়েলি সৈন্যরা বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করেছে। আমি এই গুলি চালানোর ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং সত্য, ন্যায়বিচার এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা জরুরি।
গতকাল শুক্রবার ফ্রান্স ইন্টার রেডিওকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্তেফান সেজোর্ন বলেন, স্বাধীন তদন্তের জন্য জাতিসংঘের আহ্বানকে সমর্থন করবে প্যারিস।
তিনি বলেন, ‘গাজায় মানবিক পরিস্থিতি কয়েক সপ্তাহ ধরে বিপর্যয়কর। যা ঘটেছে তা মোটেই সমর্থনযোগ্য নয় এবং অযৌক্তিক। ইসরায়েলকে এটা শুনতে হবে এবং তাদের থামতে হবে। আমরা আরও একধাপ এগিয়ে গেছি, মানুষ খাদ্যের জন্য লড়াই করছে, দাঙ্গা হচ্ছে। জাতিসংঘের মহাসচিবের কাছে স্বাধীন তদন্তের অনুরোধ করা হয়েছে—ফ্রান্স এটা সমর্থন করবে।’
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহসিন নাকভি দাবি করেছেন, কিছুদিন আগে হয়ে যাওয়া ভারত-পাকিস্তানের ৪ দিনের যুদ্ধে ভারতের ৬টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করা হয়েছে। তাঁর ভাষ্যমতে, এ ঘটনার ভিডিও প্রমাণ পাকিস্তানের হাতে রয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত কোনো প্রমাণ প্রকাশ করেনি ইসলামাবাদ।
২৭ মিনিট আগেপাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির দেশটির নেতৃত্বে কোনো পরিবর্তনের গুজবকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এসব গুজব সরকার ও সেনাপ্রধান—দু’পক্ষের বিরুদ্ধেই ছড়ানো হচ্ছে। বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে পাকিস্তানি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সুহাইল ওয়ারাইচকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সেনাপ্রধান বলেন,
১ ঘণ্টা আগেক্লাউডবার্স্ট, আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর। গত চার দিনে জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি ভিন্ন স্থানে ক্লাউডবার্স্টে ৬৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১২২ জন। এ অবস্থায় আজ সোমবার ওই অঞ্চলের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।
২ ঘণ্টা আগেইউরোপজুড়ে ব্যাপক অবনতি হয়েছে দাবদাহ পরিস্থিতি। সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা স্পেনের। তীব্র দাবদাহে দেশটির অন্তত ২০টি স্থানে বড়সড় দাবানলে পুড়ছে একরের পর একর জমি। প্রচণ্ড গরমে গত সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে দাবানল। পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুন করে সেনাবাহিনীর আরও ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে