রাশিয়ার হয়ে আবারও ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে যুদ্ধ করছে দেশটির ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনার। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভজেনি প্রিগোঝিনের মৃত্যুর এক মাসের মাথায় এই দাবি করল ইউক্রেন। গতকাল বুধবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কিয়েভের শীর্ষ এক সামরিক কর্মকর্তা এই দাবি করেন।
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান কর্নেল সেরহি শেরেভাতি পলিটিকোকে জানিয়েছেন, ইউক্রেনের পূর্ব রণাঙ্গনে কয়েক শ ভাগনার সেনাকে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর পাশাপাশি যুদ্ধ করতে দেখা গেছে।
ভাগনার বাহিনী চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত রাশিয়ার হয়ে ব্যাপক লড়াই করে। তীব্র লড়াইয়ের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে অজেয় থাকা বাখমুত শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেয় তারা। অবশ্য আগে থেকেই বাহিনীটির প্রয়াত প্রধান প্রিগোঝিন বারবার অভিযোগ করে আসছিলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের পর্যাপ্ত গোলাবারুদ সরবরাহ করছে না। সেই অভিযোগ তুলে চলতি বছরের জুনের শেষ দিকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ভাগনার। এমনকি ইউক্রেন থেকে সীমান্ত পেরিয়ে রাশিয়ায় প্রবেশ করে একটি সেনা ঘাঁটিও দখল করে নেয় তারা।
পরে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ তুলে নেয় ভাগনার এবং বাহিনীর একটি অংশ বেলারুশে চলে যায়। সে সময় প্রিগোঝিনের বেলারুশ চলে যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি যাননি বলেই অনুমান করা হয়। পরে আগস্টের ২৩ তারিখে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত প্রিগোঝিন। সেই থেকে ভাগনারের ভবিষ্যৎ নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। এরপর ইউক্রেনের তরফ থেকে এই দাবি করা হলো।
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় বাহিনীর কৌশলগত যোগাযোগ বিভাগের উপপ্রধান সেরহি শেরেভাতি বলেন, ‘ভাগনারের সদস্যরা রণক্ষেত্রে নিজেদের লুকাচ্ছে না। হয়তো তারা ভাবছে, এমনটা করে তারা আমাদের সেনাদের ভয় দেখাবে এবং এ থেকে আরও একটি বিষয় প্রমাণিত হয় যে, তারা আরও রক্তলোলুপ হয়ে উঠেছে।’
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর এই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাগনার বাখমুতেই শেষ হয়ে গেছে। তার পরও বাহিনীটির যেসব সেনা বেশি ভাগ্যবান, তাদের আফ্রিকায় পাঠানো হয়েছে এবং সেখানে টাকার পরিমাণও বেশি। আর তুলনামূলক কম ভাগ্যবানদের আবারও ইউক্রেনে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’
শেরেভাতি বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগ বিভাগ ও গোয়েন্দা ইউনিট নিশ্চিত করেছে যে, দনবাসের রণক্ষেত্রে আবারও ফিরে এসেছে ভাগনার।’ এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘তবে আমরা তাদের বিষয়ে সবকিছুই জানি। তাই না জানিয়ে এসেও লাভ হবে না।’
রাশিয়ার হয়ে আবারও ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে যুদ্ধ করছে দেশটির ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনার। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভজেনি প্রিগোঝিনের মৃত্যুর এক মাসের মাথায় এই দাবি করল ইউক্রেন। গতকাল বুধবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কিয়েভের শীর্ষ এক সামরিক কর্মকর্তা এই দাবি করেন।
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান কর্নেল সেরহি শেরেভাতি পলিটিকোকে জানিয়েছেন, ইউক্রেনের পূর্ব রণাঙ্গনে কয়েক শ ভাগনার সেনাকে রাশিয়ার সেনাবাহিনীর পাশাপাশি যুদ্ধ করতে দেখা গেছে।
ভাগনার বাহিনী চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত রাশিয়ার হয়ে ব্যাপক লড়াই করে। তীব্র লড়াইয়ের মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে অজেয় থাকা বাখমুত শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেয় তারা। অবশ্য আগে থেকেই বাহিনীটির প্রয়াত প্রধান প্রিগোঝিন বারবার অভিযোগ করে আসছিলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের পর্যাপ্ত গোলাবারুদ সরবরাহ করছে না। সেই অভিযোগ তুলে চলতি বছরের জুনের শেষ দিকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ভাগনার। এমনকি ইউক্রেন থেকে সীমান্ত পেরিয়ে রাশিয়ায় প্রবেশ করে একটি সেনা ঘাঁটিও দখল করে নেয় তারা।
পরে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ তুলে নেয় ভাগনার এবং বাহিনীর একটি অংশ বেলারুশে চলে যায়। সে সময় প্রিগোঝিনের বেলারুশ চলে যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি যাননি বলেই অনুমান করা হয়। পরে আগস্টের ২৩ তারিখে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত প্রিগোঝিন। সেই থেকে ভাগনারের ভবিষ্যৎ নিয়ে ধোঁয়াশা ছিল। এরপর ইউক্রেনের তরফ থেকে এই দাবি করা হলো।
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় বাহিনীর কৌশলগত যোগাযোগ বিভাগের উপপ্রধান সেরহি শেরেভাতি বলেন, ‘ভাগনারের সদস্যরা রণক্ষেত্রে নিজেদের লুকাচ্ছে না। হয়তো তারা ভাবছে, এমনটা করে তারা আমাদের সেনাদের ভয় দেখাবে এবং এ থেকে আরও একটি বিষয় প্রমাণিত হয় যে, তারা আরও রক্তলোলুপ হয়ে উঠেছে।’
ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর এই কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রতিষ্ঠান হিসেবে ভাগনার বাখমুতেই শেষ হয়ে গেছে। তার পরও বাহিনীটির যেসব সেনা বেশি ভাগ্যবান, তাদের আফ্রিকায় পাঠানো হয়েছে এবং সেখানে টাকার পরিমাণও বেশি। আর তুলনামূলক কম ভাগ্যবানদের আবারও ইউক্রেনে ফেরত পাঠানো হয়েছে।’
শেরেভাতি বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগ বিভাগ ও গোয়েন্দা ইউনিট নিশ্চিত করেছে যে, দনবাসের রণক্ষেত্রে আবারও ফিরে এসেছে ভাগনার।’ এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘তবে আমরা তাদের বিষয়ে সবকিছুই জানি। তাই না জানিয়ে এসেও লাভ হবে না।’
ইসরায়েল ফের ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার যে দাবি করেছে, সেটি ভুয়া বলে জানিয়েছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি দেশটির সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেইরান আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে বেরিয়ে আসবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিশ্লেষক সৈয়দ মোহাম্মাদ মারান্দি ইজাদি আল-জাজিরাকে বলেন, আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) সঙ্গে সহযোগিতা করেও কোনো লাভ হয়নি—এমন অভিযোগ তুলে
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করা হচ্ছে এবং এই কর্মসূচি পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পারমাণবিক সংস্থা প্রধান মোহাম্মদ ইসলামি। ইরানের আধা-সরকারি সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল দাবি করেছে, ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। অবশ্য, এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি দেশটি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই বিষয়টি দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ইরানের এই তথাকথিত হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে