রাশিয়া ও ইউক্রেন নিজেদের মধ্যে আকস্মিকভাবে ৩০০ বন্দী বিনিময় করেছে। সাত মাস আগে শুরু হওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পর এটিই সবচেয়ে বড় বন্দীবিনিময়। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
যাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মরক্কোসহ বেশ কয়েকটি দেশের যুদ্ধবন্দী রয়েছেন। ইউক্রেনে বন্দী হওয়ার পর এদের মধ্যে কয়েকজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া কয়েকজনকে ভাড়াটে সৈন্য হিসেবে অভিযুক্ত করেছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া প্রায় ২১৫ জন ইউক্রেনীয় বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে, যার মধ্যে পাঁচজন কমান্ডার রয়েছেন। এই কমান্ডাররা ইউক্রেনের দক্ষিণের শহর মারিউপোলে যুদ্ধে ইউক্রেনের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। অন্যদিকে ইউক্রেন ৫৫ জন মস্কোপন্থী বন্দীকে ফেরত পাঠিয়েছে। এর মধ্যে নিষিদ্ধ রুশপন্থী দলের নেতা ভিক্টর মেদভেদচুক রয়েছেন। ভিক্টর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন।
আল-জাজিরা আরও জানিয়েছে, সৌদি আরব ও তুরস্কের সহায়তায় এই বন্দীবিনিময় চুক্তিটি হয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এক ভিডিও ভাষণে বলেছেন, ‘এটি স্পষ্টতই আমাদের দেশের জন্য এবং আমাদের সমগ্র সমাজের জন্য একটি বিজয়। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, ২১৫টি পরিবার তাদের প্রিয়জনকে ফিরে পেয়েছে।’ ভিডিও ভাষণে তিনি তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এদিকে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যস্থতার পর সৌদি আরব ১০ জন বিদেশিকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজন ব্রিটিশ নাগরিক, দুজন মার্কিন, একজন ক্রোয়েশিয়ান, একজন মরক্কোর এবং একজন সুইডিশ নাগরিক রয়েছেন। তবে মন্ত্রণালয় কারও নাম প্রকাশ করেনি।
একটি টুইট বার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেছেন, ‘মুক্তি দেওয়া বন্দীদের মধ্যে দুজন মার্কিন নাগরিক থাকায় ইউক্রেনকে ধন্যবাদ জানাই।’ একই সঙ্গে তিনি সৌদি যুবরাজকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন দুজন মার্কিন বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার জন্য।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস টুইটারে ব্রিটিশ নাগরিকদের মুক্তিকে অত্যন্ত ভালো খবর বলে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, কয়েক মাসের দীর্ঘ অনিশ্চয়তা ও দুর্ভোগের পর তাঁরা পরিবারের কাছে ফিরতে পারছেন, এটি অত্যন্ত ভালো একটি খবর।
রাশিয়া ও ইউক্রেন নিজেদের মধ্যে আকস্মিকভাবে ৩০০ বন্দী বিনিময় করেছে। সাত মাস আগে শুরু হওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের পর এটিই সবচেয়ে বড় বন্দীবিনিময়। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
যাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মরক্কোসহ বেশ কয়েকটি দেশের যুদ্ধবন্দী রয়েছেন। ইউক্রেনে বন্দী হওয়ার পর এদের মধ্যে কয়েকজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া কয়েকজনকে ভাড়াটে সৈন্য হিসেবে অভিযুক্ত করেছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া প্রায় ২১৫ জন ইউক্রেনীয় বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে, যার মধ্যে পাঁচজন কমান্ডার রয়েছেন। এই কমান্ডাররা ইউক্রেনের দক্ষিণের শহর মারিউপোলে যুদ্ধে ইউক্রেনের পক্ষে নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। অন্যদিকে ইউক্রেন ৫৫ জন মস্কোপন্থী বন্দীকে ফেরত পাঠিয়েছে। এর মধ্যে নিষিদ্ধ রুশপন্থী দলের নেতা ভিক্টর মেদভেদচুক রয়েছেন। ভিক্টর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে অভিযুক্ত ছিলেন।
আল-জাজিরা আরও জানিয়েছে, সৌদি আরব ও তুরস্কের সহায়তায় এই বন্দীবিনিময় চুক্তিটি হয়েছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এক ভিডিও ভাষণে বলেছেন, ‘এটি স্পষ্টতই আমাদের দেশের জন্য এবং আমাদের সমগ্র সমাজের জন্য একটি বিজয়। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে, ২১৫টি পরিবার তাদের প্রিয়জনকে ফিরে পেয়েছে।’ ভিডিও ভাষণে তিনি তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এদিকে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের মধ্যস্থতার পর সৌদি আরব ১০ জন বিদেশিকে মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজন ব্রিটিশ নাগরিক, দুজন মার্কিন, একজন ক্রোয়েশিয়ান, একজন মরক্কোর এবং একজন সুইডিশ নাগরিক রয়েছেন। তবে মন্ত্রণালয় কারও নাম প্রকাশ করেনি।
একটি টুইট বার্তায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেছেন, ‘মুক্তি দেওয়া বন্দীদের মধ্যে দুজন মার্কিন নাগরিক থাকায় ইউক্রেনকে ধন্যবাদ জানাই।’ একই সঙ্গে তিনি সৌদি যুবরাজকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন দুজন মার্কিন বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার জন্য।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস টুইটারে ব্রিটিশ নাগরিকদের মুক্তিকে অত্যন্ত ভালো খবর বলে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, কয়েক মাসের দীর্ঘ অনিশ্চয়তা ও দুর্ভোগের পর তাঁরা পরিবারের কাছে ফিরতে পারছেন, এটি অত্যন্ত ভালো একটি খবর।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৫ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে