নতুন সৈন্য নিয়োগ করতে গিয়ে ভালো রকম বিপদেই পড়েছে ব্রিটিশ সশস্ত্রবাহিনী। বিশেষ করে, জেনারেশন জেড বা জেন-জিদের মধ্য থেকে সৈন্য নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তাঁরা বেশ বিপাকে পড়েছেন। কারণ, জেন-জি তরুণেরা যেসব দাবি জানিয়েছেন, তা সামরিক বাহিনীর এত দিনের ঐতিহ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক জরিপে ওঠে এসেছে, জেন-জিরা সশস্ত্রবাহিনীতে যোগ দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়েছেন। তাদের উত্থাপিত শর্তগুলোর মধ্যে অত্যাধুনিক ওয়াইফাই, কামরাসংলগ্ন বাথরুম ও রান্নাঘর এবং ডাবল বেড অন্যতম। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরিপে উঠে এসেছে, ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত তরুণ, অবিবাহিতরা মোট ১৯টি সুযোগ-সুবিধা প্রত্যাশা করেন। যার মধ্যে উল্লিখিত ৪টি অন্যতম। ব্রিটিশ সশস্ত্রবাহিনীর নতুন ব্যারাকগুলোতে বসবাসকারী সৈন্যরা সাধারণত নিজস্ব একটি কামরা পেয়ে থাকেন এবং সবচেয়ে আধুনিক ব্যারাকগুলোতে কামরা সংলগ্ন বাথরুমও থাকে।
তবে পুরোনো ঘাঁটিগুলোতে অনেক সৈন্যকে একসঙ্গে একটি বড় কামরায় থাকতে হয়, একটি সাধারণ বাথরুম ব্যবহার করতে হয়। এসব ব্যারাকে সাধারণত ছয়জন সৈন্যের জন্য একটি কামরা ও একটি বাথরুম থাকে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নিম্নমানের আবাসন ও ক্যানটিনে মানহীন খাবারের কারণে প্রতি বছর হাজার হাজার সৈন্য সশস্ত্র বাহিনী ত্যাগ করছেন।
এতে আরও বলা হয়, আবাসন ও খাবার নিয়ে উদ্বেগের কারণে ৪০ শতাংশ সৈন্য তাদের পেশা পরিবর্তনের কথা বিবেচনা করছেন। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৩ সালে ১৫ হাজার ৭১০ সেনা সশস্ত্রবাহিনী ত্যাগ করেছিলেন খাবার ও আবাসন সংক্রান্ত অভিযোগ তুলে।
এ ছাড়া জরিপে আরও দেখা গেছে, এক-তৃতীয়াংশ সৈন্য মনে করেন যে, তারা ধরনের জায়গায় থাকেন তার মানের তুলনায় তারা বেশি অর্থ প্রদান করছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত দুই বছরে ২০ হাজারের বেশি সেনা আবাসনের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করেছেন।
নতুন সৈন্য নিয়োগ করতে গিয়ে ভালো রকম বিপদেই পড়েছে ব্রিটিশ সশস্ত্রবাহিনী। বিশেষ করে, জেনারেশন জেড বা জেন-জিদের মধ্য থেকে সৈন্য নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে তাঁরা বেশ বিপাকে পড়েছেন। কারণ, জেন-জি তরুণেরা যেসব দাবি জানিয়েছেন, তা সামরিক বাহিনীর এত দিনের ঐতিহ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক জরিপে ওঠে এসেছে, জেন-জিরা সশস্ত্রবাহিনীতে যোগ দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়েছেন। তাদের উত্থাপিত শর্তগুলোর মধ্যে অত্যাধুনিক ওয়াইফাই, কামরাসংলগ্ন বাথরুম ও রান্নাঘর এবং ডাবল বেড অন্যতম। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরিপে উঠে এসেছে, ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত তরুণ, অবিবাহিতরা মোট ১৯টি সুযোগ-সুবিধা প্রত্যাশা করেন। যার মধ্যে উল্লিখিত ৪টি অন্যতম। ব্রিটিশ সশস্ত্রবাহিনীর নতুন ব্যারাকগুলোতে বসবাসকারী সৈন্যরা সাধারণত নিজস্ব একটি কামরা পেয়ে থাকেন এবং সবচেয়ে আধুনিক ব্যারাকগুলোতে কামরা সংলগ্ন বাথরুমও থাকে।
তবে পুরোনো ঘাঁটিগুলোতে অনেক সৈন্যকে একসঙ্গে একটি বড় কামরায় থাকতে হয়, একটি সাধারণ বাথরুম ব্যবহার করতে হয়। এসব ব্যারাকে সাধারণত ছয়জন সৈন্যের জন্য একটি কামরা ও একটি বাথরুম থাকে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নিম্নমানের আবাসন ও ক্যানটিনে মানহীন খাবারের কারণে প্রতি বছর হাজার হাজার সৈন্য সশস্ত্র বাহিনী ত্যাগ করছেন।
এতে আরও বলা হয়, আবাসন ও খাবার নিয়ে উদ্বেগের কারণে ৪০ শতাংশ সৈন্য তাদের পেশা পরিবর্তনের কথা বিবেচনা করছেন। গত বছর অর্থাৎ, ২০২৩ সালে ১৫ হাজার ৭১০ সেনা সশস্ত্রবাহিনী ত্যাগ করেছিলেন খাবার ও আবাসন সংক্রান্ত অভিযোগ তুলে।
এ ছাড়া জরিপে আরও দেখা গেছে, এক-তৃতীয়াংশ সৈন্য মনে করেন যে, তারা ধরনের জায়গায় থাকেন তার মানের তুলনায় তারা বেশি অর্থ প্রদান করছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, গত দুই বছরে ২০ হাজারের বেশি সেনা আবাসনের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করেছেন।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২৩ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৪৩ মিনিট আগে