আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আন্তর্জাতিক শীর্ষ সম্মেলনে মধ্যাহ্নভোজ কেবল একটি সাধারণ খাবার নয়, এর কূটনৈতিক এবং সামাজিক গুরুত্ব অনেক। মধ্যাহ্নভোজের সময় নেতারা আরও স্বচ্ছন্দ পরিবেশে নিজেদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক ও খোলাখুলি আলোচনা করার সুযোগ পান। অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এই অনানুষ্ঠানিক আলাপ-আলোচনা থেকেই আসে।
খাবার টেবিলে নেতারা একে অপরের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত হতে পারেন এবং সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন। এই ধরনের ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ভবিষ্যতে কঠিন আলোচনার সময় সহায়ক হতে পারে।
আয়োজক দেশও মধ্যাহ্নভোজের মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতি, রন্ধনশৈলী এবং আতিথেয়তা তুলে ধরে। এটি অতিথিদের কাছে একটি ইতিবাচক বার্তা পাঠায় এবং আতিথেয়তার উষ্ণতা প্রকাশ করে।
একসঙ্গে খাবার গ্রহণ একটি প্রতীকী কাজ, যা অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য ও সংহতির অনুভূতি তৈরি করে। এটি দেখায় যে মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, নেতারা একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
এসব কারণে মধ্যাহ্নভোজ কেবল উদরপুর্তি নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক কৌশল হিসেবেও কাজ করে।
আজ বুধবার জাপানের বিরুদ্ধে বিজয়ের ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে চীনের তিয়েনানমেন স্কোয়ারে জাঁকজমকপূর্ণ কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। নতুন নতুন সমরাস্ত্রের চোখ ধাঁধানো প্রদর্শনী করেছে চীন। পুরো প্রদর্শনী দেখেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। অস্ত্রের প্রদর্শনী শেষে অতিথিদের জন্য মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।
হংকংয়ের একটি পত্রিকার সৌজন্যে জানা গেছে চীনের প্রেসিডেন্টের সেই মধ্যাহ্নভোজের মেনু।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং এবং তাঁর বিদেশি অতিথিদের জন্য আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজের একটি বিস্তারিত মেনু প্রকাশ করেছে হংকং-ভিত্তিক রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ওয়েন ওয়েই পো। স্থানীয় সময় দুপুর ১টার ঠিক পরেই অতিথিরা এই বিশেষ ভোজে অংশ নেন। এই আয়োজনে চীনা রান্নার ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যের এক ঝলক দেখা গেছে।
প্রকাশিত মেনু অনুযায়ী, মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে ছিল একাধিক আকর্ষণীয় পদ। এর মধ্যে প্রধান খাবার হিসেবে ছিল সুস্বাদু চিকেন স্যুপ, মচমচে রোস্টেড ল্যাম্ব চপ এবং বিশেষ মসলায় তৈরি কাঁকড়াসহ ভাজা লবস্টার। এ ছাড়া, অতিথিদের জন্য পরিবেশন করা হয় মাশরুমের সঙ্গে পরিবেশিত ক্লিয়ার স্ক্যালপ কনসোমে এবং লবণ দিয়ে ভাজা স্যামন মাছ।
প্রতিটি পদই ছিল চীনা রন্ধনশিল্পের সূক্ষ্ম কারুকার্যের এক অনন্য উদাহরণ।
পানীয় হিসেবে ছিল চীনের হেবেই প্রদেশের বিখ্যাত ওয়াইন প্রস্তুতকারক গ্রেট ওয়াল ওয়াইনারির তৈরি ওয়াইন। অতিথিদের নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সিরাহ (লাল) বা রিজলিং (সাদা) ওয়াইন বেছে নেওয়ার সুযোগ ছিল। আর মধ্যাহ্নভোজের মিষ্টি সমাপ্তি টানতে পরিবেশন করা হয় মটরশুঁটির তৈরি বিশেষ কেক এবং আমের সুস্বাদু মুস কেক।
আন্তর্জাতিক শীর্ষ সম্মেলনে মধ্যাহ্নভোজ কেবল একটি সাধারণ খাবার নয়, এর কূটনৈতিক এবং সামাজিক গুরুত্ব অনেক। মধ্যাহ্নভোজের সময় নেতারা আরও স্বচ্ছন্দ পরিবেশে নিজেদের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক ও খোলাখুলি আলোচনা করার সুযোগ পান। অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এই অনানুষ্ঠানিক আলাপ-আলোচনা থেকেই আসে।
খাবার টেবিলে নেতারা একে অপরের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত হতে পারেন এবং সম্পর্ক তৈরি করতে পারেন। এই ধরনের ব্যক্তিগত বোঝাপড়া ভবিষ্যতে কঠিন আলোচনার সময় সহায়ক হতে পারে।
আয়োজক দেশও মধ্যাহ্নভোজের মাধ্যমে নিজেদের সংস্কৃতি, রন্ধনশৈলী এবং আতিথেয়তা তুলে ধরে। এটি অতিথিদের কাছে একটি ইতিবাচক বার্তা পাঠায় এবং আতিথেয়তার উষ্ণতা প্রকাশ করে।
একসঙ্গে খাবার গ্রহণ একটি প্রতীকী কাজ, যা অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য ও সংহতির অনুভূতি তৈরি করে। এটি দেখায় যে মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, নেতারা একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।
এসব কারণে মধ্যাহ্নভোজ কেবল উদরপুর্তি নয়, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক কৌশল হিসেবেও কাজ করে।
আজ বুধবার জাপানের বিরুদ্ধে বিজয়ের ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে চীনের তিয়েনানমেন স্কোয়ারে জাঁকজমকপূর্ণ কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। নতুন নতুন সমরাস্ত্রের চোখ ধাঁধানো প্রদর্শনী করেছে চীন। পুরো প্রদর্শনী দেখেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। অস্ত্রের প্রদর্শনী শেষে অতিথিদের জন্য মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।
হংকংয়ের একটি পত্রিকার সৌজন্যে জানা গেছে চীনের প্রেসিডেন্টের সেই মধ্যাহ্নভোজের মেনু।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং এবং তাঁর বিদেশি অতিথিদের জন্য আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজের একটি বিস্তারিত মেনু প্রকাশ করেছে হংকং-ভিত্তিক রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ওয়েন ওয়েই পো। স্থানীয় সময় দুপুর ১টার ঠিক পরেই অতিথিরা এই বিশেষ ভোজে অংশ নেন। এই আয়োজনে চীনা রান্নার ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যের এক ঝলক দেখা গেছে।
প্রকাশিত মেনু অনুযায়ী, মধ্যাহ্নভোজের মেনুতে ছিল একাধিক আকর্ষণীয় পদ। এর মধ্যে প্রধান খাবার হিসেবে ছিল সুস্বাদু চিকেন স্যুপ, মচমচে রোস্টেড ল্যাম্ব চপ এবং বিশেষ মসলায় তৈরি কাঁকড়াসহ ভাজা লবস্টার। এ ছাড়া, অতিথিদের জন্য পরিবেশন করা হয় মাশরুমের সঙ্গে পরিবেশিত ক্লিয়ার স্ক্যালপ কনসোমে এবং লবণ দিয়ে ভাজা স্যামন মাছ।
প্রতিটি পদই ছিল চীনা রন্ধনশিল্পের সূক্ষ্ম কারুকার্যের এক অনন্য উদাহরণ।
পানীয় হিসেবে ছিল চীনের হেবেই প্রদেশের বিখ্যাত ওয়াইন প্রস্তুতকারক গ্রেট ওয়াল ওয়াইনারির তৈরি ওয়াইন। অতিথিদের নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সিরাহ (লাল) বা রিজলিং (সাদা) ওয়াইন বেছে নেওয়ার সুযোগ ছিল। আর মধ্যাহ্নভোজের মিষ্টি সমাপ্তি টানতে পরিবেশন করা হয় মটরশুঁটির তৈরি বিশেষ কেক এবং আমের সুস্বাদু মুস কেক।
২০০৮ সালে ভারতের কেরালায় আসেন এক পাকিস্তানি পরিবার। কেরালায় আদিনিবাস হওয়ায় রক্তের টানে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মা-ছেলে ও দুই বোন। বাবা চলে যান পাকিস্তানে। এরপর কেটে যায় কয়েক বছর। ২০১৭ সালে মা-ছেলে আবেদনের পর পরই ভারতের নাগরিকত্ব পেয়ে যান।
২৪ মিনিট আগেএস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা, যা ন্যাটোর পরিভাষায় ‘এসএ-২১ গ্রোলার’ নামে পরিচিত। এটি ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে রাশিয়ার আলমাজ-আন্তে সেন্ট্রাল ডিজাইন ব্যুরো দ্বারা উন্নত করা হয়। এর লক্ষ্য ছিল আমেরিকান এমআইএম-১০৪ (MIM-104) প্যাট্রিয়টের মতো পশ্চিমা আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার মোকাবিলা করা এবং পুরোনো এস-২০০
২ ঘণ্টা আগেগ্রিসের শিক্ষা ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রী সোফিয়া জাকারাকি বলেন, ‘দেশে জন্মহার কমতে থাকায় স্কুলের ক্লাসরুমও ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের দেশে এ হার কয়েক দশক ধরে কমছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সরবরাহ করতে যাচ্ছে রাশিয়া। এর আগে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে প্রথমবারের মতো এ প্রযুক্তি ব্যবহার করেছিল ভারতীয় বাহিনী। পরে এ সিস্টেমকে ‘অভেদ্য ঢাল’ হিসেবে বর্ণনা করেন ভারতীয় সেনারা। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন করে এস-৪০০ ডেলিভারির বিষয়ে ইতিমধ্য
৫ ঘণ্টা আগে