চীন জানিয়েছে, তারা প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার সকাল ৮টা ৪৪ মিনিটের দিকে এই পরীক্ষা চালায় চীনের সশস্ত্র বাহিনী। প্রশান্ত মহাসাগরের একটি অংশে এই পরীক্ষা চালানো হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা আন্তর্জাতিক উদ্বেগ বাড়াতে পারে। চীন দাবি করেছে, এই পরীক্ষা তাদের নিয়মিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পরিচালনা করা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজ বুধবার সকাল ৮টা ৪৪ মিনিটের দিকে এই পরীক্ষা চালায় চীনের সশস্ত্র বাহিনী পিপলস লিবারেশন আর্মির রকেট ফোর্স। উৎক্ষেপণের পর ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রশান্ত মহাসাগরে একটি ‘প্রত্যাশিত এলাকায়’ গিয়ে পড়েছে। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, বাৎসরিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে চালানো এই পরীক্ষা কোনো দেশকে লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়নি।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেইজিং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে আগেভাগেই এই পরীক্ষার বিষয়টি জানিয়েছিল। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির গতিপথ কী ছিল বা প্রশান্ত মহাসাগরের ঠিক কোথায় পতিত হয়েছে তা স্পষ্ট করেনি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কার্যকরভাবে ক্ষেপণাস্ত্র-সংশ্লিষ্ট অস্ত্র ও সরঞ্জামের কর্মদক্ষতা এবং সৈন্যদের প্রশিক্ষণের স্তর পরীক্ষা করেছে এবং প্রত্যাশিত লক্ষ্য অর্জন করেছে।
সাধারণত চীন এ ধরনের পরীক্ষা নিজের আকাশসীমায় পরিচালনা করে থাকে। কিন্তু এবারই প্রথম, যখন দেশটি নিজ আকাশসীমার বাইরে গিয়েও পরীক্ষা চালাল। এ বিষয়ে মার্কিন থিংক ট্যাংক কার্নেগি এনডাউমেন্টের স্ট্যান্টন সিনিয়র ফেলো অঙ্কিত পাণ্ডা বলেন, ‘এটি খুবই অস্বাভাবিক এবং সম্ভবত কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবার আমরা এমন একটি পরীক্ষা দেখলাম।’ তিনি বলেন, ‘এই পরীক্ষা সম্ভবত চীনের চলমান পারমাণবিক আধুনিকায়নের ইঙ্গিত দেয়, যার ফলে এমন পরীক্ষার প্রয়োজন পড়েছে।’
চীনের অস্ত্রাগারে ৫০০ টিরও বেশি পারমাণবিক ওয়ারহেড আছে, যার মধ্যে সাড়ে তিন শতাধিক অস্ত্র বিভিন্ন আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত। মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের অনুমান, ২০৩০ সালের মধ্যে চীনের কাছে অন্তত ১ হাজার পারমাণবিক ওয়ারহেড থাকবে।
চীন জানিয়েছে, তারা প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার সকাল ৮টা ৪৪ মিনিটের দিকে এই পরীক্ষা চালায় চীনের সশস্ত্র বাহিনী। প্রশান্ত মহাসাগরের একটি অংশে এই পরীক্ষা চালানো হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা আন্তর্জাতিক উদ্বেগ বাড়াতে পারে। চীন দাবি করেছে, এই পরীক্ষা তাদের নিয়মিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পরিচালনা করা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজ বুধবার সকাল ৮টা ৪৪ মিনিটের দিকে এই পরীক্ষা চালায় চীনের সশস্ত্র বাহিনী পিপলস লিবারেশন আর্মির রকেট ফোর্স। উৎক্ষেপণের পর ক্ষেপণাস্ত্রটি প্রশান্ত মহাসাগরে একটি ‘প্রত্যাশিত এলাকায়’ গিয়ে পড়েছে। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, বাৎসরিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে চালানো এই পরীক্ষা কোনো দেশকে লক্ষ্য করে পরিচালিত হয়নি।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেইজিং সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে আগেভাগেই এই পরীক্ষার বিষয়টি জানিয়েছিল। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির গতিপথ কী ছিল বা প্রশান্ত মহাসাগরের ঠিক কোথায় পতিত হয়েছে তা স্পষ্ট করেনি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ কার্যকরভাবে ক্ষেপণাস্ত্র-সংশ্লিষ্ট অস্ত্র ও সরঞ্জামের কর্মদক্ষতা এবং সৈন্যদের প্রশিক্ষণের স্তর পরীক্ষা করেছে এবং প্রত্যাশিত লক্ষ্য অর্জন করেছে।
সাধারণত চীন এ ধরনের পরীক্ষা নিজের আকাশসীমায় পরিচালনা করে থাকে। কিন্তু এবারই প্রথম, যখন দেশটি নিজ আকাশসীমার বাইরে গিয়েও পরীক্ষা চালাল। এ বিষয়ে মার্কিন থিংক ট্যাংক কার্নেগি এনডাউমেন্টের স্ট্যান্টন সিনিয়র ফেলো অঙ্কিত পাণ্ডা বলেন, ‘এটি খুবই অস্বাভাবিক এবং সম্ভবত কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবার আমরা এমন একটি পরীক্ষা দেখলাম।’ তিনি বলেন, ‘এই পরীক্ষা সম্ভবত চীনের চলমান পারমাণবিক আধুনিকায়নের ইঙ্গিত দেয়, যার ফলে এমন পরীক্ষার প্রয়োজন পড়েছে।’
চীনের অস্ত্রাগারে ৫০০ টিরও বেশি পারমাণবিক ওয়ারহেড আছে, যার মধ্যে সাড়ে তিন শতাধিক অস্ত্র বিভিন্ন আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রে সজ্জিত। মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের অনুমান, ২০৩০ সালের মধ্যে চীনের কাছে অন্তত ১ হাজার পারমাণবিক ওয়ারহেড থাকবে।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২২ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩০ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩৪ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৪২ মিনিট আগে