রাশিয়ার সঙ্গে আরও একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার। দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে এবার রাশিয়ার সহায়তায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে যাচ্ছে দেশটি। এ লক্ষ্যেই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত বুধবার মিয়ানমার ও রাশিয়ার উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্ব এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিগত কয়েক বছর ধরেই দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটা ব্যর্থ হচ্ছে মিয়ানমারের সরকার। এবার সেই সংকট মেটাতে রাশিয়ার দ্বারস্থ হলো দেশটি। গত বুধবার রাশিয়ার জ্বালানি সপ্তাহে উপলক্ষে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত পারমাণবিক শক্তি সংস্থা রোসাটম ও মিয়ানমারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে রাশিয়ার পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করে রোসাটমের মহাপরিচালক অ্যালেক্সেই লিখাচেভ ও মিয়ানমারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী ড. ময়ো থেইন কিয়াও।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পাশাপাশি রাশিয়ার কাছ থেকে মিয়ানমারের জ্বালানি সংকট কাটাতে মরিয়া দেশটির জান্তা সরকার। এ লক্ষ্যে একই সময়ে দেশটির তিনটি পৃথক মন্ত্রণালয়—জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৩ মন্ত্রী রাশিয়া সফর করছেন।
মিয়ানমারে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে চুক্তিটি এ বছর স্বাক্ষরিত হলেও এর শুরু হয়েছিল আরও এক বছর আগে। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং রাশিয়া সফরকালে রোসাটমের মহাপরিচালক লিখাচেভের সঙ্গে এ বিষয়ে প্রাথমিক আলাপ করেন। পরে সে সময় একটি প্রাথমিক চুক্তিপত্রও স্বাক্ষরিত হয়।
দুই মাস পরে অর্থাৎ ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও রোসটম যৌথভাবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের একটি রোডম্যাপ প্রস্তুত করে। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জান্তা সরকার রাশিয়ার সহায়তায় মিয়ানমারের প্রথম পারমাণবিক প্রযুক্তি কেন্দ্র চালু করে ইয়াঙ্গুনে।
সেই প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধনের দিনে জান্তাপ্রধান ও রোসাটমের মহাপরিচালক শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্য পরমাণু প্রযুক্তিকে স্বাস্থ্য, কৃষি ও অন্যান্য উৎপাদন কাজে ব্যবহারের বিষয়ে একমত হন।
এদিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে রাশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা মিয়ানমারের পারমাণবিক প্রযুক্তি ওপর স্নাতকদের সঙ্গে রোসাটমের কর্মকর্তারা গত আগস্টে ইয়াঙ্গুনে বৈঠক করেন। এ ছাড়া রাশিয়ার ন্যাশনাল রিসার্চ নিউক্লিয়ার ইউনিভার্সিটিও গত সপ্তাহে ইয়াঙ্গুন টেকনোলজিকাল ইউনিভার্সিটি, ইয়াঙ্গুন ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি এবং কিয়ুকসে টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটির সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলেছে, পারমাণবিক প্রযুক্তিতে মিয়ানমারের সরকারকে বিশ্বাস করা যায় না।
রাশিয়ার সঙ্গে আরও একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার। দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে এবার রাশিয়ার সহায়তায় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করতে যাচ্ছে দেশটি। এ লক্ষ্যেই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত বুধবার মিয়ানমার ও রাশিয়ার উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্ব এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিগত কয়েক বছর ধরেই দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটা ব্যর্থ হচ্ছে মিয়ানমারের সরকার। এবার সেই সংকট মেটাতে রাশিয়ার দ্বারস্থ হলো দেশটি। গত বুধবার রাশিয়ার জ্বালানি সপ্তাহে উপলক্ষে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত পারমাণবিক শক্তি সংস্থা রোসাটম ও মিয়ানমারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে রাশিয়ার পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করে রোসাটমের মহাপরিচালক অ্যালেক্সেই লিখাচেভ ও মিয়ানমারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী ড. ময়ো থেইন কিয়াও।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পাশাপাশি রাশিয়ার কাছ থেকে মিয়ানমারের জ্বালানি সংকট কাটাতে মরিয়া দেশটির জান্তা সরকার। এ লক্ষ্যে একই সময়ে দেশটির তিনটি পৃথক মন্ত্রণালয়—জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৩ মন্ত্রী রাশিয়া সফর করছেন।
মিয়ানমারে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে চুক্তিটি এ বছর স্বাক্ষরিত হলেও এর শুরু হয়েছিল আরও এক বছর আগে। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের জুলাইয়ে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং রাশিয়া সফরকালে রোসাটমের মহাপরিচালক লিখাচেভের সঙ্গে এ বিষয়ে প্রাথমিক আলাপ করেন। পরে সে সময় একটি প্রাথমিক চুক্তিপত্রও স্বাক্ষরিত হয়।
দুই মাস পরে অর্থাৎ ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও রোসটম যৌথভাবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের একটি রোডম্যাপ প্রস্তুত করে। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে জান্তা সরকার রাশিয়ার সহায়তায় মিয়ানমারের প্রথম পারমাণবিক প্রযুক্তি কেন্দ্র চালু করে ইয়াঙ্গুনে।
সেই প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধনের দিনে জান্তাপ্রধান ও রোসাটমের মহাপরিচালক শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্য পরমাণু প্রযুক্তিকে স্বাস্থ্য, কৃষি ও অন্যান্য উৎপাদন কাজে ব্যবহারের বিষয়ে একমত হন।
এদিকে বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে রাশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা মিয়ানমারের পারমাণবিক প্রযুক্তি ওপর স্নাতকদের সঙ্গে রোসাটমের কর্মকর্তারা গত আগস্টে ইয়াঙ্গুনে বৈঠক করেন। এ ছাড়া রাশিয়ার ন্যাশনাল রিসার্চ নিউক্লিয়ার ইউনিভার্সিটিও গত সপ্তাহে ইয়াঙ্গুন টেকনোলজিকাল ইউনিভার্সিটি, ইয়াঙ্গুন ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি এবং কিয়ুকসে টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটির সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলেছে, পারমাণবিক প্রযুক্তিতে মিয়ানমারের সরকারকে বিশ্বাস করা যায় না।
সম্প্রতি ইরানের এক শীর্ষ কট্টরপন্থী রাজনীতিক মোহাম্মদ-হোসেইন সাফফার-হারান্দি দাবি করেছেন, রাশিয়া আগেই ইসরায়েলের কাছ থেকে জানতে পেরেছিল যে, তারা ইরান সরকারের পতনের পরিকল্পনা করছে। তাঁর এই মন্তব্যে ইরানে রাশিয়ার ভূমিকাকে ঘিরে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে।
৪০ মিনিট আগেবিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণী নীল তিমি, আগের মতো আর গান গাইছে না। এই নীরবতা বিজ্ঞানীদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে সমুদ্রের তলদেশে বসানো একটি হাইড্রোফোনে (ধ্বনি সংগ্রাহক যন্ত্র) ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নীল তিমির গানের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভা
২ ঘণ্টা আগেইন্টেলের নতুন প্রধান নির্বাহী (সিইও) লিপ-বু তানের পদত্যাগ দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি তানকে ‘চরম বিরোধপূর্ণ’ একজন ব্যক্তি বলে অভিহিত করেছেন। চিনের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে তানের সম্পর্কের কারণে ইন্টেলের ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক আরোপের জেরে যখন ভারত-মার্কিন সম্পর্কে উত্তেজনা চলছে, ঠিক সেই সময়েই ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল মস্কোতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আরআইএ ক্রেমলিনের প্রেস সার্ভিসের বরাত দিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে