আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি’র বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সু চি’র বড় ভাই অং সান ও। তবে ও-এর দাখিল করা ওই আবেদনপত্রের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক আপত্তি জানিয়েছে সুচির আইনি দল।
গত ৫ জুন ইয়াংগুনের কামায়ুট জেলা আদালতে ওই আপত্তিপত্র দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছে মিয়ানমার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিজিমা। আদালত আগামী ১২ জুন এই বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করেছে।
এর আগে গত ২৯ মে অনুষ্ঠিত এক শুনানিতে ১.৯২৩ একরের ওই সম্পত্তি থেকে ১ একর জমি বিক্রির অনুমতি চেয়েছিলেন অং সান ও। এ ক্ষেত্রে বাকি ০.৯২৩ একর জমিতে সুচির বাসভবন ও সংলগ্ন জমি আলাদা হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
এদিকে অং সান সু চি বাসভবনসংলগ্ন ওই সম্পত্তিটি (প্লট নম্বর ৫৪) এর আগেও চারবার নিলামে তোলা হয়েছিল অং সান ও-এর পক্ষ থেকে। তবে প্রতিবারই এই সম্পত্তি কেউ কিনতে আসেনি।
একপর্যায়ে অং সান ও প্রস্তাব দিয়েছিলেন, নিলামের ভিত্তিমূল্য নির্ধারণ করতে অং সান সু চিকে অনুমতি দেওয়া হোক। কিন্তু আদালত সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেয়। এরপরই তিনি জমির একটি অংশ বিক্রির বিকল্প প্রস্তাব দাখিল করেন।
অং সান সু চির আইনি দল বারবার এই সম্পত্তি বিক্রির বিরোধিতা করে আসছে। কারণ আইনজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ বা মামলায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ সু চি’র নেই।
২০১৬ সালে পশ্চিম ইয়াংগুন জেলা আদালত রায় দিয়েছিল, ১. ৯২৩ একরবিশিষ্ট ওই প্লটের দোতলা বাসভবনসহ অর্ধেক জমি অং সান সু চিকে এবং বাকি অংশ ও একতলা একটি ঘর অং সান ও-কে দেওয়া হবে। তবে পরবর্তীতে পুরো সম্পত্তি বিক্রি করে লাভ সমান ভাগে ভাগ করার দাবি জানান অং সান ও। এ ছাড়া তিনি তাঁর মা খিন কি’র ভাগনে খিন মং-এর নামে থাকা বাড়ি ও জমিটিও এই সম্পত্তি বণ্টনের অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করেন। তাঁর এই দাবি শুরুতে আদালতের সব পর্যায়ে খারিজ হয়ে যায়। তবে ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর ২০২২ সালে একটি বিতর্কিত রায়ে ইউনিয়ন সুপ্রিম কোর্ট তাঁর আপিল মঞ্জুর করে।
এদিকে, বর্তমানে মিয়ানমারের ছায়া সরকার হিসেবে পরিচিত জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) ৫৪ নম্বর ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউয়ের এই ভবনটিকে ‘অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই সরকার জানিয়েছে, এই সম্পত্তি বিক্রি, মালিকানা হস্তান্তর বা ভাঙচুর সম্পূর্ণ অবৈধ এবং এর কোনো লঙ্ঘন হলে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।
মিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি’র বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সু চি’র বড় ভাই অং সান ও। তবে ও-এর দাখিল করা ওই আবেদনপত্রের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক আপত্তি জানিয়েছে সুচির আইনি দল।
গত ৫ জুন ইয়াংগুনের কামায়ুট জেলা আদালতে ওই আপত্তিপত্র দাখিল করা হয় বলে জানিয়েছে মিয়ানমার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিজিমা। আদালত আগামী ১২ জুন এই বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করেছে।
এর আগে গত ২৯ মে অনুষ্ঠিত এক শুনানিতে ১.৯২৩ একরের ওই সম্পত্তি থেকে ১ একর জমি বিক্রির অনুমতি চেয়েছিলেন অং সান ও। এ ক্ষেত্রে বাকি ০.৯২৩ একর জমিতে সুচির বাসভবন ও সংলগ্ন জমি আলাদা হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
এদিকে অং সান সু চি বাসভবনসংলগ্ন ওই সম্পত্তিটি (প্লট নম্বর ৫৪) এর আগেও চারবার নিলামে তোলা হয়েছিল অং সান ও-এর পক্ষ থেকে। তবে প্রতিবারই এই সম্পত্তি কেউ কিনতে আসেনি।
একপর্যায়ে অং সান ও প্রস্তাব দিয়েছিলেন, নিলামের ভিত্তিমূল্য নির্ধারণ করতে অং সান সু চিকে অনুমতি দেওয়া হোক। কিন্তু আদালত সেই প্রস্তাব খারিজ করে দেয়। এরপরই তিনি জমির একটি অংশ বিক্রির বিকল্প প্রস্তাব দাখিল করেন।
অং সান সু চির আইনি দল বারবার এই সম্পত্তি বিক্রির বিরোধিতা করে আসছে। কারণ আইনজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগ বা মামলায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ সু চি’র নেই।
২০১৬ সালে পশ্চিম ইয়াংগুন জেলা আদালত রায় দিয়েছিল, ১. ৯২৩ একরবিশিষ্ট ওই প্লটের দোতলা বাসভবনসহ অর্ধেক জমি অং সান সু চিকে এবং বাকি অংশ ও একতলা একটি ঘর অং সান ও-কে দেওয়া হবে। তবে পরবর্তীতে পুরো সম্পত্তি বিক্রি করে লাভ সমান ভাগে ভাগ করার দাবি জানান অং সান ও। এ ছাড়া তিনি তাঁর মা খিন কি’র ভাগনে খিন মং-এর নামে থাকা বাড়ি ও জমিটিও এই সম্পত্তি বণ্টনের অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করেন। তাঁর এই দাবি শুরুতে আদালতের সব পর্যায়ে খারিজ হয়ে যায়। তবে ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর ২০২২ সালে একটি বিতর্কিত রায়ে ইউনিয়ন সুপ্রিম কোর্ট তাঁর আপিল মঞ্জুর করে।
এদিকে, বর্তমানে মিয়ানমারের ছায়া সরকার হিসেবে পরিচিত জাতীয় ঐক্য সরকার (এনইউজি) ৫৪ নম্বর ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউয়ের এই ভবনটিকে ‘অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই সরকার জানিয়েছে, এই সম্পত্তি বিক্রি, মালিকানা হস্তান্তর বা ভাঙচুর সম্পূর্ণ অবৈধ এবং এর কোনো লঙ্ঘন হলে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে।
ওয়াশিংটনে ছয় বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বৈঠকে ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, তুরস্কের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে দেশটির কাছে আবারও নিজেদের তৈরি উন্নত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাঁচ বছরের শিশু টিম হ্রিশচুক কল্পনাও করেনি, তার স্কুলজীবনের প্রথম দিনটি কাটাতে হবে ভূগর্ভস্থ আশ্রয়ে। ২ সেপ্টেম্বর সকালে যখন বিমান হামলার সাইরেন বাজল, তখন সে এবং তার সহপাঠীরা ক্লাসরুম ছেড়ে সোজা চলে যায় বাংকারে।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৬০ বছর পর প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিলেন সিরিয়ার কোনো নেতা। এ নেতা আর কেউ নন, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা। তাঁর এ যাত্রা এক অপ্রত্যাশিত মাইলফলক। একসময় আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি নামে পরিচিত শারা ছিলেন সিরিয়ার আল-কায়েদা শাখার নেতা।
৪ ঘণ্টা আগেব্যবসার সংকট কাটিয়ে ওঠার লক্ষ্যে বড় ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে কফি জায়ান্ট স্টারবাকস। কোম্পানিটি ঘোষণা দিয়েছে, তাদের কয়েক শ ক্যাফে বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং সদর দপ্তরে নতুন করে ছাঁটাই করা হবে। এসব উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সিইও ব্রায়ান নিকোলের নেতৃত্বে।
৫ ঘণ্টা আগে