পূর্ব এশিয়ার দেশ উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, তারা সফলভাবে কক্ষপথে একটি নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। পাশাপাশি শত্রুপক্ষের বিপজ্জনক সামরিক কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখতে আরও এ ধরনে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ঘোষণা দিয়েছে। আজ বুধবার দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি বা কেসিএনএ।
মালিগ্যিয়ুং-১ নামে ওই নজরদারি স্যাটেলাইটটি গতকাল মঙ্গলবার উৎক্ষেপণ করা হয়। উত্তর কোরিয়ার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ‘ছোমিলা-১’ নামে একটি রকেটের সাহায্যে কক্ষপথে পাঠানো হয়। কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘উত্তর কোরিয়ার আত্মরক্ষার অধিকারের আলোকে এ ধরনের নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা সঠিক।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ধরনের স্যাটেলাইট প্রতিপক্ষের ওপর নজরদারি করার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে। বিশেষ করে শত্রু বাহিনীর অবস্থান নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে এই স্যাটেলাইট উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েক গুণ এগিয়ে দেবে।
এর আগে, উত্তর কোরিয়া জাপানকে জানিয়েছিল চলতি সপ্তাহের বুধবার থেকে শুরু করে আগামী ডিসেম্বরের ১ তারিখের মধ্যে যেকোনো সময় তারা নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে পারে উত্তর কোরিয়া। জাপানের কোস্ট গার্ড গতকাল মঙ্গলবার জানায়, উত্তর কোরিয়া টোকিওকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে যে—তারা পীত সাগর ও পূর্ব চীন সাগর বরাবর এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করবে। বিষয়টি জানার পর প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট সাগর অঞ্চলে থাকা বিভিন্ন ধরনের নৌযানকে সতর্ক থাকতে বলে দিয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে জাপানকে বিষয়টি জানানোর পরপরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা পিয়ংইয়ংয়ের এমন প্রচেষ্টার নিন্দা জানান। পাশাপাশি তিনি যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ার জন্য দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, জাপানের ঈজেস ডেস্ট্রয়ার ও প্যাক-৩ আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্রসহ জাপানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রস্তুত রয়েছে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে।
কিশিদা আরও বলেন, ‘যদি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে কেবল একটি সাধারণ স্যাটেলাইটও উৎক্ষেপণ করা হয় তবে সেটা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনার লঙ্ঘন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি অবশ্যই আমাদের জাতীয় নিরাপত্তাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হবে।’
উল্লেখ্য, এ নিয়ে চলতি বছর তৃতীয়বারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট বা স্পাই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের চেষ্টা চালাল উত্তর কোরিয়া। এর আগের দুই দফা চেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে। জাতিসংঘের নিয়ম অনুসারে কক্ষপথে কোনো ধরনে গোয়েন্দা বা নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার লঙ্ঘন।
পূর্ব এশিয়ার দেশ উত্তর কোরিয়া দাবি করেছে, তারা সফলভাবে কক্ষপথে একটি নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে। পাশাপাশি শত্রুপক্ষের বিপজ্জনক সামরিক কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখতে আরও এ ধরনে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ঘোষণা দিয়েছে। আজ বুধবার দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি বা কেসিএনএ।
মালিগ্যিয়ুং-১ নামে ওই নজরদারি স্যাটেলাইটটি গতকাল মঙ্গলবার উৎক্ষেপণ করা হয়। উত্তর কোরিয়ার নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ‘ছোমিলা-১’ নামে একটি রকেটের সাহায্যে কক্ষপথে পাঠানো হয়। কেসিএনএ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘উত্তর কোরিয়ার আত্মরক্ষার অধিকারের আলোকে এ ধরনের নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা সঠিক।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ধরনের স্যাটেলাইট প্রতিপক্ষের ওপর নজরদারি করার ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে। বিশেষ করে শত্রু বাহিনীর অবস্থান নির্ভুলভাবে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে এই স্যাটেলাইট উত্তর কোরিয়ার সক্ষমতাকে কয়েক গুণ এগিয়ে দেবে।
এর আগে, উত্তর কোরিয়া জাপানকে জানিয়েছিল চলতি সপ্তাহের বুধবার থেকে শুরু করে আগামী ডিসেম্বরের ১ তারিখের মধ্যে যেকোনো সময় তারা নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করতে পারে উত্তর কোরিয়া। জাপানের কোস্ট গার্ড গতকাল মঙ্গলবার জানায়, উত্তর কোরিয়া টোকিওকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে যে—তারা পীত সাগর ও পূর্ব চীন সাগর বরাবর এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করবে। বিষয়টি জানার পর প্রতিবেশী দক্ষিণ কোরিয়া এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট সাগর অঞ্চলে থাকা বিভিন্ন ধরনের নৌযানকে সতর্ক থাকতে বলে দিয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার পক্ষ থেকে জাপানকে বিষয়টি জানানোর পরপরই দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা পিয়ংইয়ংয়ের এমন প্রচেষ্টার নিন্দা জানান। পাশাপাশি তিনি যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ার জন্য দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, জাপানের ঈজেস ডেস্ট্রয়ার ও প্যাক-৩ আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্রসহ জাপানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রস্তুত রয়েছে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে।
কিশিদা আরও বলেন, ‘যদি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে কেবল একটি সাধারণ স্যাটেলাইটও উৎক্ষেপণ করা হয় তবে সেটা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনার লঙ্ঘন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি অবশ্যই আমাদের জাতীয় নিরাপত্তাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত হবে।’
উল্লেখ্য, এ নিয়ে চলতি বছর তৃতীয়বারের মতো নজরদারি স্যাটেলাইট বা স্পাই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের চেষ্টা চালাল উত্তর কোরিয়া। এর আগের দুই দফা চেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে। জাতিসংঘের নিয়ম অনুসারে কক্ষপথে কোনো ধরনে গোয়েন্দা বা নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার লঙ্ঘন।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে