জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের একজন কর্মীর নাকে তীব্র মাত্রার তেজস্ক্রিয়তা শনাক্ত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০১১ সালে বিকল হওয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিষ্কারের কাজে নিয়োজিত সেই শ্রমিকের নাকে তেজস্ক্রিয়তা শনাক্তের ঘটনায় সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ায় বিদ্যমান ঝুঁকির বিষয়টিই সামনে এসেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে। এ সম্পর্কে গতকাল বৃহস্পতিবার কথা বলেছে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিষ্কারের কাজ তদারক করা প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার (টেপকো)। তারা জানিয়েছে, গত সোমবারই তেজস্ক্রিয়তা সেই শ্রমিকের মুখ স্পর্শ করে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, কাজ শেষ করার পর সম্পূর্ণ মুখ ঢেকে রাখা মুখোশটি খুলে ফেলেছিলেন সেই শ্রমিক।
টেপকো বলেছে, এখনো শরীরে কোনো অসুবিধা অনুভব করছেন না তেজস্ক্রিয়তার সংস্পর্শে আসা শ্রমিক। সম্পূর্ণ স্ক্যান করেও শরীরের অভ্যন্তরে তেজস্ক্রিয় দূষণের কোনো উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তবে তার শারীরিক অবস্থার সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ পেতে সামনের মাস হয়ে যাবে।
গত অক্টোবরে তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত পানির সংস্পর্শে এসেছিলেন বিদ্যুৎকেন্দ্রের চার শ্রমিক। তার তিন মাসের মধ্যে শ্রমিকের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা শনাক্তের এটি দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে দুই শ্রমিককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
২০১১ সালে এক শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং তার ফলে সৃষ্ট সুনামির কারণে ধ্বংস হয় ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই দুর্যোগে নিহত হয়েছিল প্রায় ১৮ হাজার মানুষ। ফুকুশিমার এই ঘটনাকে ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়গুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ধ্বংস হয়ে যাওয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিষ্কারে কয়েক দশক লেগে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই অভিযানে সবচেয়ে বিপজ্জনক অংশ হচ্ছে—আঘাতপ্রাপ্ত তিনটি চুল্লি থেকে জ্বালানি ও ধ্বংসস্তূপ অপসারণ। আর সেই কাজ শুরু হতে এখনো বাকি।
গত আগস্টে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ৫৪০টি অলিম্পিক সুইমিং পুলের সমপরিমাণ তরল বর্জ্য ফেলতে শুরু করে জাপান। এতে সাগরের পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে সাগরে ফেলা এসব তরল বর্জ্য ক্ষতিকারক নয় বলে জোর দিয়ে বলে আসছে টোকিও। পদ্ধতিটিকে জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা দ্বারা সমর্থিত বলেও জানিয়েছে জাপান। তবে জাপান এসব বললেও চীন ও রাশিয়া জাপানি সামুদ্রিক খাবার আমদানি নিষিদ্ধ করেছে।
জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের একজন কর্মীর নাকে তীব্র মাত্রার তেজস্ক্রিয়তা শনাক্ত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০১১ সালে বিকল হওয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিষ্কারের কাজে নিয়োজিত সেই শ্রমিকের নাকে তেজস্ক্রিয়তা শনাক্তের ঘটনায় সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ায় বিদ্যমান ঝুঁকির বিষয়টিই সামনে এসেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে। এ সম্পর্কে গতকাল বৃহস্পতিবার কথা বলেছে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিষ্কারের কাজ তদারক করা প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার (টেপকো)। তারা জানিয়েছে, গত সোমবারই তেজস্ক্রিয়তা সেই শ্রমিকের মুখ স্পর্শ করে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, কাজ শেষ করার পর সম্পূর্ণ মুখ ঢেকে রাখা মুখোশটি খুলে ফেলেছিলেন সেই শ্রমিক।
টেপকো বলেছে, এখনো শরীরে কোনো অসুবিধা অনুভব করছেন না তেজস্ক্রিয়তার সংস্পর্শে আসা শ্রমিক। সম্পূর্ণ স্ক্যান করেও শরীরের অভ্যন্তরে তেজস্ক্রিয় দূষণের কোনো উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তবে তার শারীরিক অবস্থার সম্পূর্ণ বিশ্লেষণ পেতে সামনের মাস হয়ে যাবে।
গত অক্টোবরে তেজস্ক্রিয় পদার্থমিশ্রিত পানির সংস্পর্শে এসেছিলেন বিদ্যুৎকেন্দ্রের চার শ্রমিক। তার তিন মাসের মধ্যে শ্রমিকের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা শনাক্তের এটি দ্বিতীয় ঘটনা। এর আগে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে দুই শ্রমিককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
২০১১ সালে এক শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং তার ফলে সৃষ্ট সুনামির কারণে ধ্বংস হয় ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। এই দুর্যোগে নিহত হয়েছিল প্রায় ১৮ হাজার মানুষ। ফুকুশিমার এই ঘটনাকে ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ পারমাণবিক বিপর্যয়গুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ধ্বংস হয়ে যাওয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি পরিষ্কারে কয়েক দশক লেগে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই অভিযানে সবচেয়ে বিপজ্জনক অংশ হচ্ছে—আঘাতপ্রাপ্ত তিনটি চুল্লি থেকে জ্বালানি ও ধ্বংসস্তূপ অপসারণ। আর সেই কাজ শুরু হতে এখনো বাকি।
গত আগস্টে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ৫৪০টি অলিম্পিক সুইমিং পুলের সমপরিমাণ তরল বর্জ্য ফেলতে শুরু করে জাপান। এতে সাগরের পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে সাগরে ফেলা এসব তরল বর্জ্য ক্ষতিকারক নয় বলে জোর দিয়ে বলে আসছে টোকিও। পদ্ধতিটিকে জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থা দ্বারা সমর্থিত বলেও জানিয়েছে জাপান। তবে জাপান এসব বললেও চীন ও রাশিয়া জাপানি সামুদ্রিক খাবার আমদানি নিষিদ্ধ করেছে।
আগামী চার দিনের মধ্যে ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসতে চান রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আলোচনার সম্ভাব্য ভেন্যু তুরস্কের ইস্তাম্বুল। গতকাল শনিবার, রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেলে এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন খোদ পুতিন। জানান, ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় রাশিয়া প্রস্তুত।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি অবরোধের কারণে খাবারের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অঞ্চলটিতে দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে অবরোধ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এর ফলে, অঞ্চলটির ৬৫ হাজারের বেশি শিশু মৃত্যুর ঝুঁকিতে পড়েছে। গাজা প্রশাসনের জনসংযোগ বিভাগের তথ্যের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে লন্ডন থেকে পরিচালিত মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক...
২ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগরে আজ শনিবার রাতে বিকট বিস্ফোরণে শব্দ শোনা গেছে। ভারত সরকারের একটি সূত্র অভিযোগ করেছে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।
১১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
১১ ঘণ্টা আগে