জাপানি অভিনেত্রী ও গায়িকা মিহো নাকায়ামা মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর।
বিবিসি জানিয়েছে, আজ শুক্রবার টোকিওতে নিজের বাড়ির বাথটাবে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে নাকায়ামাকে। তাঁর এজেন্সি এই ঘটনায় শোক জানিয়ে পরিবারের গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ করেছে।
জাপানের ওসাকায় বড়দিনের একটি কনসার্টে অংশগ্রহণের কথা ছিল নাকায়ামার। তবে তাঁর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট স্বাস্থ্যগত কারণে ওই ইভেন্টটি বাতিলের ঘোষণা দিয়েছিল।
জাপানি সংবাদমাধ্যমের তথ্য মতে, নাকায়ামাকে একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। নিজ বাড়ির বাথটাবে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। মূলত কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার কারণেই পরিচিতরা তাঁকে বাসায় খুঁজতে গিয়েছিলেন।
একটি প্যারামেডিক দল ঘটনাস্থলেই নাকায়ামার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে ঠিক কী কারণে নাকায়ামার মৃত্যু হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। ঘটনাস্থলে কোনো সুইসাইড নোটও পাওয়া যায়নি।
নাকায়ামা তাঁর একমাত্র ছেলেকে রেখে গেছেন। সেই ছেলে তাঁর প্রাক্তন স্বামী সংগীতশিল্পী হিটোনারি তসুজির হেফাজতে আছে। নাকায়ামা ও তসুজি ২০০২ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং ২০১৪ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
জাপানি অভিনেত্রী শিনোবো নাকায়ামা তাঁর ছোট বোন। তাঁর একজন ছোট ভাইও আছে।
মিহো নাকায়ামা অভিনয় জীবন শুরু করেন ১৯৮৫ সালে টেলিভিশন ড্রামা ‘মাইডো ওসাওয়াগাসে শিমাসু’ দিয়ে। ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে জাপানি পপের সোনালি যুগ চলছিল। সেই সময়টিতেই নাকায়ামার বেশ কিছু হিট গান যেমন তাঁকে সংগীতশিল্পী হিসেবে তারকাখ্যাতি এনে দেয়।
১৯৯৫ সালের সিনেমা ‘লাভ লেটার’-এ অভিনয়ের জন্য ৩৮ তম ব্লু রিবন অ্যাওয়ার্ডস, ১৭ তম ইয়োকোহামা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এবং ১৮ তম হোচি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছিলেন নাকায়ামা। ১৯৯৮ সালে ‘টোকিও বিইওরি’-তে অভিনয়ের জন্য তিনি জাপানি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেত্রীর জন্য মনোনয়ন পেয়েছিলেন।
২০০২ সালে অভিনয় থেকে বিরতি নিয়ে নাকায়ামা ফ্রান্সের প্যারিসে চলে যান এবং ২০১০ সালে চলচ্চিত্র জগতে ফিরে আসেন।
জাপানি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মৃত্যুর আগের দিন নাকায়ামা ফরাসি-আমেরিকান শিল্পী লুইস বোরজোয়াঁর একটি শিল্পকর্মের ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে একটি সেলাইয়ের কাজ দেখা যায়, যাতে লেখা ছিল—‘আমি নরকেও গিয়েছি এবং ফিরে এসেছি। আর আমি বলতে পারি, তা ছিল অসাধারণ।’
ছবির ক্যাপশনে নাকায়ামা লেখেন, ‘গত কয়েক দিন ধরে আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত ছিল। আমি শুধু আমার বন্ধুর সঙ্গে কথা বলেছি।’
নাকায়ামার মৃত্যুর খবরে ভক্তরা শোক প্রকাশ করেছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আমি এটা বিশ্বাস করতে পারছি না।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনার চেয়ে ভালো কেউ নেই। আমি আপনাকে খুব ভালোবাসি।’
জাপানি অভিনেত্রী ও গায়িকা মিহো নাকায়ামা মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর।
বিবিসি জানিয়েছে, আজ শুক্রবার টোকিওতে নিজের বাড়ির বাথটাবে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে নাকায়ামাকে। তাঁর এজেন্সি এই ঘটনায় শোক জানিয়ে পরিবারের গোপনীয়তা রক্ষার অনুরোধ করেছে।
জাপানের ওসাকায় বড়দিনের একটি কনসার্টে অংশগ্রহণের কথা ছিল নাকায়ামার। তবে তাঁর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট স্বাস্থ্যগত কারণে ওই ইভেন্টটি বাতিলের ঘোষণা দিয়েছিল।
জাপানি সংবাদমাধ্যমের তথ্য মতে, নাকায়ামাকে একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। নিজ বাড়ির বাথটাবে তাঁকে অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। মূলত কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার কারণেই পরিচিতরা তাঁকে বাসায় খুঁজতে গিয়েছিলেন।
একটি প্যারামেডিক দল ঘটনাস্থলেই নাকায়ামার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে ঠিক কী কারণে নাকায়ামার মৃত্যু হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। ঘটনাস্থলে কোনো সুইসাইড নোটও পাওয়া যায়নি।
নাকায়ামা তাঁর একমাত্র ছেলেকে রেখে গেছেন। সেই ছেলে তাঁর প্রাক্তন স্বামী সংগীতশিল্পী হিটোনারি তসুজির হেফাজতে আছে। নাকায়ামা ও তসুজি ২০০২ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং ২০১৪ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
জাপানি অভিনেত্রী শিনোবো নাকায়ামা তাঁর ছোট বোন। তাঁর একজন ছোট ভাইও আছে।
মিহো নাকায়ামা অভিনয় জীবন শুরু করেন ১৯৮৫ সালে টেলিভিশন ড্রামা ‘মাইডো ওসাওয়াগাসে শিমাসু’ দিয়ে। ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে জাপানি পপের সোনালি যুগ চলছিল। সেই সময়টিতেই নাকায়ামার বেশ কিছু হিট গান যেমন তাঁকে সংগীতশিল্পী হিসেবে তারকাখ্যাতি এনে দেয়।
১৯৯৫ সালের সিনেমা ‘লাভ লেটার’-এ অভিনয়ের জন্য ৩৮ তম ব্লু রিবন অ্যাওয়ার্ডস, ১৭ তম ইয়োকোহামা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এবং ১৮ তম হোচি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছিলেন নাকায়ামা। ১৯৯৮ সালে ‘টোকিও বিইওরি’-তে অভিনয়ের জন্য তিনি জাপানি একাডেমি অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেত্রীর জন্য মনোনয়ন পেয়েছিলেন।
২০০২ সালে অভিনয় থেকে বিরতি নিয়ে নাকায়ামা ফ্রান্সের প্যারিসে চলে যান এবং ২০১০ সালে চলচ্চিত্র জগতে ফিরে আসেন।
জাপানি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মৃত্যুর আগের দিন নাকায়ামা ফরাসি-আমেরিকান শিল্পী লুইস বোরজোয়াঁর একটি শিল্পকর্মের ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে একটি সেলাইয়ের কাজ দেখা যায়, যাতে লেখা ছিল—‘আমি নরকেও গিয়েছি এবং ফিরে এসেছি। আর আমি বলতে পারি, তা ছিল অসাধারণ।’
ছবির ক্যাপশনে নাকায়ামা লেখেন, ‘গত কয়েক দিন ধরে আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত ছিল। আমি শুধু আমার বন্ধুর সঙ্গে কথা বলেছি।’
নাকায়ামার মৃত্যুর খবরে ভক্তরা শোক প্রকাশ করেছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আমি এটা বিশ্বাস করতে পারছি না।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আপনার চেয়ে ভালো কেউ নেই। আমি আপনাকে খুব ভালোবাসি।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪০ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে