শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহেকে মানতে নারাজ বিক্ষোভকারীরা। তাঁরা আবার রাজপথে নেমে এসেছেন এবং বলছেন, রনিল আমাদের প্রেসিডেন্ট নন। নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সরে না দাঁড়ানো পর্যন্ত তাঁরা বিক্ষোভ চালিয়ে যাবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন রনিল বিক্রমাসিংহে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটে তিনি পেয়েছেন ১৩৪ ভোট। অন্যদিকে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী দুল্লাস আলাহাপ্পেরুমা পেয়েছেন ৮২ ভোট।
নজিরবিহীন গণবিক্ষোভের জেরে গত সপ্তাহে শ্রীলঙ্কা থেকে পালিয়ে মালদ্বীপে আশ্রয় নিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। পরে সেখান থেকে তিনি সিঙ্গাপুরে আশ্রয় নেন এবং সেখান থেকেই ই-মেইলে স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান। শ্রীলঙ্কা থেকে পালিয়ে যাওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহেকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত করে যান। এরপর গতকালের নির্বাচনে তিনি ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট থেকে স্থায়ী প্রেসিডেন্ট হন।
রনিল বিক্রমাসিংহে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে আবার রাস্তায় নেমেছেন বিক্ষোভকারীরা। তাঁরা রনিলের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল বুধবার কলম্বোর গোতাগোগামা সাইটে কয়েক শ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিলেন। গত সপ্তাহে এখানেই তাঁরা প্রেসিডেন্ট গোতাবায়ার ক্ষমতাচ্যুতির আনন্দ উদ্যাপন করেছিলেন।
বিক্ষোভকারীরা মনে করেন, শ্রীলঙ্কার নজিরবিহীন অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটের জন্য রনিল বিক্রমাসিংহেও আংশিকভাবে দায়ী। কারণ তিনি গোতাবায়া সরকারের সহযোগী ছিলেন এবং গোতাবায়ার পছন্দের ব্যক্তি।
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ফেডারেশনের নেতা ওয়াসান্থা মুদালিগে গতকাল বিক্ষোভে জড়ো হওয়া জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনা জানেন যে, সংসদ একজন নতুন প্রেসিডেন্টকে নির্বাচন করেছে। তবে সেই প্রেসিডেন্ট আমাদের জন্য নতুন নন। তিনি জনগণের ম্যান্ডেটে নির্বাচিত হননি।’
ওয়াসান্থা মুদালিগে আরও বলেন, ‘আমরা গোতাবায়া রাজাপক্ষেকে বিদায় করতে পেরেছি। তিনি প্রায় ৭০ লাখ ভোট পেয়েছিলেন। কিন্তু রনিল বিক্রমাসিংহে এখন পেছনের আসন থেকে এসে সেই আসন সুরক্ষিত করেছেন। তিনি মোটেও আমাদের প্রেসিডেন্ট নন।’
গতকালের বিক্ষোভে, বৌদ্ধ ভিক্ষু, ক্যাথলিক পাদরি, ছাত্র ও শিল্পীসহ অসংখ্য মানুষ অংশ নিয়েছিল। বিক্ষোভকারীরা বিক্রমাসিংহের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের পরাজয়ের জন্য শক্তিশালী রাজাপক্ষে পরিবারের সঙ্গে গোপন চুক্তি করার অভিযোগও করেছে।
শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় শিল্পী জগৎ মনুওয়ার্না বলেছেন, ‘রনিল বিক্রমাসিংহের জানা উচিত, রাস্তায় থাকা লক্ষাধিক মানুষ ১৩৪ জনের চেয়ে অনেক বড়।’
বিক্ষোভকারীরা দুল্লাস আলাহাপ্পেরুমাকেও প্রেসিডেন্ট হিসেবে গ্রহণ করতে নারাজ। কারণ অর্থনৈতিক সংকটে পর্যুদস্ত শ্রীলঙ্কা সামাল দেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা তাঁর নেই।
এর আগে গত সপ্তাহে বিক্ষোভকারীরা বিক্রমাসিংহের সরকারি বাসভবন দখল করেছিলেন এবং অগ্নিসংযোগ করেছিলেন। তাঁরা প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের বাসভবনও দখল করেছিলেন।
শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহেকে মানতে নারাজ বিক্ষোভকারীরা। তাঁরা আবার রাজপথে নেমে এসেছেন এবং বলছেন, রনিল আমাদের প্রেসিডেন্ট নন। নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট সরে না দাঁড়ানো পর্যন্ত তাঁরা বিক্ষোভ চালিয়ে যাবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গতকাল বুধবার শ্রীলঙ্কার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন রনিল বিক্রমাসিংহে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটে তিনি পেয়েছেন ১৩৪ ভোট। অন্যদিকে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী দুল্লাস আলাহাপ্পেরুমা পেয়েছেন ৮২ ভোট।
নজিরবিহীন গণবিক্ষোভের জেরে গত সপ্তাহে শ্রীলঙ্কা থেকে পালিয়ে মালদ্বীপে আশ্রয় নিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। পরে সেখান থেকে তিনি সিঙ্গাপুরে আশ্রয় নেন এবং সেখান থেকেই ই-মেইলে স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান। শ্রীলঙ্কা থেকে পালিয়ে যাওয়ার আগে তিনি প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহেকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত করে যান। এরপর গতকালের নির্বাচনে তিনি ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট থেকে স্থায়ী প্রেসিডেন্ট হন।
রনিল বিক্রমাসিংহে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে আবার রাস্তায় নেমেছেন বিক্ষোভকারীরা। তাঁরা রনিলের অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল বুধবার কলম্বোর গোতাগোগামা সাইটে কয়েক শ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিলেন। গত সপ্তাহে এখানেই তাঁরা প্রেসিডেন্ট গোতাবায়ার ক্ষমতাচ্যুতির আনন্দ উদ্যাপন করেছিলেন।
বিক্ষোভকারীরা মনে করেন, শ্রীলঙ্কার নজিরবিহীন অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটের জন্য রনিল বিক্রমাসিংহেও আংশিকভাবে দায়ী। কারণ তিনি গোতাবায়া সরকারের সহযোগী ছিলেন এবং গোতাবায়ার পছন্দের ব্যক্তি।
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ফেডারেশনের নেতা ওয়াসান্থা মুদালিগে গতকাল বিক্ষোভে জড়ো হওয়া জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘আপনা জানেন যে, সংসদ একজন নতুন প্রেসিডেন্টকে নির্বাচন করেছে। তবে সেই প্রেসিডেন্ট আমাদের জন্য নতুন নন। তিনি জনগণের ম্যান্ডেটে নির্বাচিত হননি।’
ওয়াসান্থা মুদালিগে আরও বলেন, ‘আমরা গোতাবায়া রাজাপক্ষেকে বিদায় করতে পেরেছি। তিনি প্রায় ৭০ লাখ ভোট পেয়েছিলেন। কিন্তু রনিল বিক্রমাসিংহে এখন পেছনের আসন থেকে এসে সেই আসন সুরক্ষিত করেছেন। তিনি মোটেও আমাদের প্রেসিডেন্ট নন।’
গতকালের বিক্ষোভে, বৌদ্ধ ভিক্ষু, ক্যাথলিক পাদরি, ছাত্র ও শিল্পীসহ অসংখ্য মানুষ অংশ নিয়েছিল। বিক্ষোভকারীরা বিক্রমাসিংহের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের পরাজয়ের জন্য শক্তিশালী রাজাপক্ষে পরিবারের সঙ্গে গোপন চুক্তি করার অভিযোগও করেছে।
শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় শিল্পী জগৎ মনুওয়ার্না বলেছেন, ‘রনিল বিক্রমাসিংহের জানা উচিত, রাস্তায় থাকা লক্ষাধিক মানুষ ১৩৪ জনের চেয়ে অনেক বড়।’
বিক্ষোভকারীরা দুল্লাস আলাহাপ্পেরুমাকেও প্রেসিডেন্ট হিসেবে গ্রহণ করতে নারাজ। কারণ অর্থনৈতিক সংকটে পর্যুদস্ত শ্রীলঙ্কা সামাল দেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা তাঁর নেই।
এর আগে গত সপ্তাহে বিক্ষোভকারীরা বিক্রমাসিংহের সরকারি বাসভবন দখল করেছিলেন এবং অগ্নিসংযোগ করেছিলেন। তাঁরা প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের বাসভবনও দখল করেছিলেন।
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
১০ ঘণ্টা আগেএক অদ্ভুত পদক্ষেপের কারণে আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের মালা টকমাচকা এলাকায় হামলা চালানোর সময় দখল করা একটি মার্কিন সাঁজোয়া যানে তারা রাশিয়ার পতাকার পাশে আমেরিকার পতাকাও উড়িয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় বেলা ১টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিট) এই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিসহ প্রায় সব ইউরোপীয় নেতা হোয়াইট হাউসে এসে পৌঁছেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
১২ ঘণ্টা আগে