তুরস্কে কয়লাখনিতে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ জনে। এখনো আরও একজন নিখোঁজ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় দেশটির বারতিন প্রদেশের আমসারা জেলার এক খনিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু নিহতের সংখ্যা বাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সময় আজ শনিবার সোয়লু জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে এখনো ১১ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
সুলেমান সোয়লু আরও জানিয়েছেন, মোট ১১০ জন খনি শ্রমিকের মধ্যে ৫৮ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি আরও একজন শ্রমিকের নিখোঁজ থাকার বিষয়টি উল্লেখ করে জানান, তাঁকে খুঁজে পেতে এখনো উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘খনির প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে বিস্ফোরণটি ঘটেছে। অন্তত ৪৯ জন শ্রমিক ভূগর্ভের ৩০০ থেকে ৩৫০ মিটার গভীরে গিয়ে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ অঞ্চলে কাজ করছিলেন। সেখান থেকে আমরা তাঁদের সরিয়ে আনতে পারিনি।’ সুলেমান সোয়লু আরও জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের কারণ এখনো জানা যায়নি। স্থানীয় প্রসিকিউটর কার্যালয় তদন্ত শুরু করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশির ভাগ শ্রমিক ভূগর্ভের প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে গিয়ে কাজ করছিলেন। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, নিখোঁজদের পরিবারের মানুষ ও স্বজনেরা উদ্বিগ্নভাবে খনির বাইরে অপেক্ষা করছেন।
তুরস্কের জ্বালানিমন্ত্রী বলেছেন, ফায়ার ড্যাম্পের কারণে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে প্রাথমিক ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। আমরা সত্যিই একটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছি। তিনি আরও বলেছেন, খনির ভেতরে আংশিক ধসে পড়েছে। সেখানে এখন কোনো আগুন নেই এবং বায়ু চলাচল সঠিকভাবে কাজ করছে।
তুরস্কে কয়লাখনিতে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ জনে। এখনো আরও একজন নিখোঁজ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় দেশটির বারতিন প্রদেশের আমসারা জেলার এক খনিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু নিহতের সংখ্যা বাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সময় আজ শনিবার সোয়লু জানিয়েছেন, উদ্ধারকৃতদের মধ্যে এখনো ১১ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
সুলেমান সোয়লু আরও জানিয়েছেন, মোট ১১০ জন খনি শ্রমিকের মধ্যে ৫৮ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি আরও একজন শ্রমিকের নিখোঁজ থাকার বিষয়টি উল্লেখ করে জানান, তাঁকে খুঁজে পেতে এখনো উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘খনির প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে বিস্ফোরণটি ঘটেছে। অন্তত ৪৯ জন শ্রমিক ভূগর্ভের ৩০০ থেকে ৩৫০ মিটার গভীরে গিয়ে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ অঞ্চলে কাজ করছিলেন। সেখান থেকে আমরা তাঁদের সরিয়ে আনতে পারিনি।’ সুলেমান সোয়লু আরও জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের কারণ এখনো জানা যায়নি। স্থানীয় প্রসিকিউটর কার্যালয় তদন্ত শুরু করেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেশির ভাগ শ্রমিক ভূগর্ভের প্রায় ৩০০ মিটার গভীরে গিয়ে কাজ করছিলেন। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, নিখোঁজদের পরিবারের মানুষ ও স্বজনেরা উদ্বিগ্নভাবে খনির বাইরে অপেক্ষা করছেন।
তুরস্কের জ্বালানিমন্ত্রী বলেছেন, ফায়ার ড্যাম্পের কারণে বিস্ফোরণ ঘটেছে বলে প্রাথমিক ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। আমরা সত্যিই একটি হৃদয়বিদারক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছি। তিনি আরও বলেছেন, খনির ভেতরে আংশিক ধসে পড়েছে। সেখানে এখন কোনো আগুন নেই এবং বায়ু চলাচল সঠিকভাবে কাজ করছে।
চলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
২৬ মিনিট আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
৪০ মিনিট আগেইরানে মার্কিন হামলার পর হরমুজ প্রণালি এড়িয়ে চলছে তেলবাহী ট্যাংকারগুলো। এরই মধ্যে হরমুজ প্রণালি থেকে দিক পরিবর্তন করেছে দুটি বিশাল তেলবাহী জাহাজ—কোসইউসডম লেক ও সাউথ লয়্যালটি। জাহাজ দুটি প্রায় ২০ লাখ ব্যারেল অপরিশোধিত তেল পরিবহনের সক্ষমতা রাখে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনাকে লক্ষ্য করে গত শনিবার দিবাগত রাতে বিমান হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এই হামলা সফল হয়েছে বলে দাবি করে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিকে ইরান জানায়, এই মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি
১ ঘণ্টা আগে