জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা দাবি করেছে, দুটি নৌকায় চার শতাধিক রোহিঙ্গা খাদ্য ও পানি ছাড়া আন্দামান সাগরে ভাসছে। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক স্টেটক্র্যাফটের এক প্রতিবেদনে এই খবর জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা (ইউএনএইচসিআর)-এর ব্যাংককভিত্তিক আঞ্চলিক মুখপাত্র বাবর বালোচ আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহল উদ্ধার তৎপরতা না চালালে সাগরে ভাসমান ওই রোহিঙ্গারা নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে পতিত হবে।
বার্তা সংস্থা এপিকে বালোচ বলেন, কোনো উদ্ধারের পদক্ষেপ না নিলে নারী ও শিশুসহ ৪০০ মানুষ নিজ চোখে মৃত্যুকে দেখতে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, যদি নৌকা দুটিকে কোনো সহযোগিতা না করা হয়, তবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে নৌকাসহ ১৮০ জন নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছিল, আবারও তার পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
ধারণা করা হচ্ছে, রোহিঙ্গাবোঝাই ওই নৌকা দুটি দুই সপ্তাহ আগেই বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল।
দুটি নৌকার একটির কাপ্তানের সঙ্গে গত শনিবার যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছিল এপি। ওই কাপ্তান জানিয়েছিলেন, তাঁর নৌকাটিতে ১৮০ থেকে ১৯০ জন আরোহী আছে। কিন্তু তাঁদের কাছে কোনো খাবার এবং পানি অবশিষ্ট নেই। এর মধ্যে আবার ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে গেছে। মান নকিম নামের ওই কাপ্তান দাবি করেছেন, কোনো সাহায্য না পেলে নৌকায় থাকা সবাই মারা যাবে।
পরদিন গত রোববার নকিম জানিয়েছিলেন, তাঁর নৌকাটি থাইল্যান্ডের পশ্চিম উপকূল থেকে ৩২০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। গত সোমবার থাইল্যান্ডের নৌবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে বাহিনীটির মুখপাত্র জানান, ওই নৌকাটির বিষয়ে তাঁদের কাছে কোনো তথ্য নেই।
ইউএনএইচসিআর-এর আঞ্চলিক মুখপাত্র বাবর বালোচ জানিয়েছেন, অন্য নৌকাটিও ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় আচেহ প্রদেশের উপকূল থেকে প্রায় সমান দূরত্বে অবস্থান করছে। ১৩৯ জন মানুষসহ নৌকাটি গত শনিবার সুমাত্রার অগ্রভাগে সাবাং দ্বীপে পৌঁছেছে। আরোহীদের মধ্যে ৫৮ শিশু, ৪৫ নারী এবং ৩৬ জন পুরুষ রয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে খাদ্য রেশন বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং বিভিন্ন গ্যাংয়ের অত্যাচারে গত বছর থেকে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে গেছে।
রাষ্ট্রীয় মদদে জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বর্তমানে বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে অবস্থান করছে।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা দাবি করেছে, দুটি নৌকায় চার শতাধিক রোহিঙ্গা খাদ্য ও পানি ছাড়া আন্দামান সাগরে ভাসছে। আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক স্টেটক্র্যাফটের এক প্রতিবেদনে এই খবর জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা (ইউএনএইচসিআর)-এর ব্যাংককভিত্তিক আঞ্চলিক মুখপাত্র বাবর বালোচ আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, আন্তর্জাতিক মহল উদ্ধার তৎপরতা না চালালে সাগরে ভাসমান ওই রোহিঙ্গারা নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে পতিত হবে।
বার্তা সংস্থা এপিকে বালোচ বলেন, কোনো উদ্ধারের পদক্ষেপ না নিলে নারী ও শিশুসহ ৪০০ মানুষ নিজ চোখে মৃত্যুকে দেখতে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, যদি নৌকা দুটিকে কোনো সহযোগিতা না করা হয়, তবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে নৌকাসহ ১৮০ জন নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছিল, আবারও তার পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
ধারণা করা হচ্ছে, রোহিঙ্গাবোঝাই ওই নৌকা দুটি দুই সপ্তাহ আগেই বাংলাদেশ থেকে সমুদ্রের উদ্দেশে যাত্রা করেছিল।
দুটি নৌকার একটির কাপ্তানের সঙ্গে গত শনিবার যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়েছিল এপি। ওই কাপ্তান জানিয়েছিলেন, তাঁর নৌকাটিতে ১৮০ থেকে ১৯০ জন আরোহী আছে। কিন্তু তাঁদের কাছে কোনো খাবার এবং পানি অবশিষ্ট নেই। এর মধ্যে আবার ইঞ্জিনও নষ্ট হয়ে গেছে। মান নকিম নামের ওই কাপ্তান দাবি করেছেন, কোনো সাহায্য না পেলে নৌকায় থাকা সবাই মারা যাবে।
পরদিন গত রোববার নকিম জানিয়েছিলেন, তাঁর নৌকাটি থাইল্যান্ডের পশ্চিম উপকূল থেকে ৩২০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। গত সোমবার থাইল্যান্ডের নৌবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে বাহিনীটির মুখপাত্র জানান, ওই নৌকাটির বিষয়ে তাঁদের কাছে কোনো তথ্য নেই।
ইউএনএইচসিআর-এর আঞ্চলিক মুখপাত্র বাবর বালোচ জানিয়েছেন, অন্য নৌকাটিও ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় আচেহ প্রদেশের উপকূল থেকে প্রায় সমান দূরত্বে অবস্থান করছে। ১৩৯ জন মানুষসহ নৌকাটি গত শনিবার সুমাত্রার অগ্রভাগে সাবাং দ্বীপে পৌঁছেছে। আরোহীদের মধ্যে ৫৮ শিশু, ৪৫ নারী এবং ৩৬ জন পুরুষ রয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে খাদ্য রেশন বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং বিভিন্ন গ্যাংয়ের অত্যাচারে গত বছর থেকে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে গেছে।
রাষ্ট্রীয় মদদে জাতিগত নিধনের শিকার হয়ে পালিয়ে আসা ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বর্তমানে বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে অবস্থান করছে।
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুট হরমুজ প্রণালি বন্ধ করা থেকে ইরানকে বিরত রাখতে চীন উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময় এল যখন ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, দেশটির পার্লামেন্ট প্রণালিটি বন্ধ করার একটি পরিকল্পনা অনুমোদন
২ ঘণ্টা আগেচলমান সংঘাতের মধ্যেই পবিত্র মহররম মাসের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ইরানিরা। হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররম। পুরো মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, শিয়া মুসলিমদের কাছে বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ এই মাস। চাঁদের ওপর নির্ভর করে আগামী ২৬ অথবা ২৭ জুন শুরু হতে যাচ্ছে নতুন হিজরি সন।
২ ঘণ্টা আগেচলমান মার্কিন ও ইসরায়েলি হামলার মুখেও ইরান পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি (এনপিটি) থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে। ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি জানিয়েছেন, তেহরান এনপিটির ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সদস্য’ হিসেবেই থাকবে।
২ ঘণ্টা আগেচীনের কাছে গোপন সামরিক তথ্য বিক্রির চেষ্টা করেছে বলে স্বীকার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক সেনা সার্জেন্ট জোসেফ ড্যানিয়েল শ্মিট। গত শুক্রবার তিনি সিয়াটলের ফেডারেল আদালতে এই স্বীকারোক্তি দেন।
৩ ঘণ্টা আগে