অনলাইন প্রতারণা চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বুধবার মিয়ানমারের পাঁচটি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে থাইল্যান্ড। এই প্রতারণা কেন্দ্রগুলো থাইল্যান্ডে ঘুরতে আসা চীনা পর্যটকদের আতঙ্কিত করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, মিয়ানমারের রক্ষীবিহীন সীমান্ত এলাকায় এই ধরনের প্রতারণা কেন্দ্র গড়ে তুলেছে অপরাধী গ্যাংগুলো। এসব কেন্দ্রে বিদেশিদের ধরে নিয়ে জোর করে কাজ করানো হয়। মূলত বন্দী করে রাখা বিদেশিদের দিয়ে তাঁদের নিজ দেশের মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয় সেখানে। বিশ্লেষকদের মতে, এই প্রতারণা শিল্পের মূল্য কম করে হলেও কয়েক বিলিয়ন ডলার।
এদিকে বিগত মাসগুলোতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের প্রতারণা কেন্দ্রগুলো নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে চীন। কারণ এই কেন্দ্রগুলো পরিচালনায় অনেক চীনা জড়িত। আবার সেখানে যাদের বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদের মধ্যেও চীনের অসংখ্য নাগরিক রয়েছেন।
নতুন পদক্ষেপের বিষয়ে থাইল্যান্ডের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আনুতিন চার্নভিরাকুল বলেছেন, ‘থাইল্যান্ডের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আমরা মিয়ানমারের পাঁচটি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছি।’
এর মধ্যে উত্তর থাইল্যান্ডের মায়ে সাই এলাকায় দুটি, পশ্চিমের মায়ে সট এলাকায় দুটি এবং থ্রি প্যাগোডাস পাস এলাকায় একটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও জানান, এই পাঁচটি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ থেকে থাইল্যান্ড প্রতি মাসে প্রায় ৫০ মিলিয়ন বাথ (প্রায় ১৫ লাখ মার্কিন ডলার) আয় করত। তবে এই সংযোগ চুক্তি লঙ্ঘনের কারণে নয়, বরং প্রতারণা, মাদক ও কল সেন্টার সংক্রান্ত অপরাধমূলক কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হওয়ার কারণেই বন্ধ করা হয়েছে।
আনুতিন বলেন, ‘অবৈধ ব্যবসাকে সমর্থন করার জন্য এখন আর কেউ থাইল্যান্ডকে দোষ দিতে পারবে না।’
এই পদক্ষেপটি এমন সময় নেওয়া হলো, যখন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং-এর সঙ্গে আলোচনার জন্য বেইজিং সফর করছেন। আলোচনার এজেন্ডায় প্রতারণা কেন্দ্রগুলোর বিষয়টি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত সপ্তাহের লুনার নিউ ইয়ার ছুটির সময় থাইল্যান্ডে চীনা পর্যটকদের সংখ্যা আশানুরূপ না হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল এই প্রতারণা চক্র নিয়ে উদ্বেগ। করোনা মহামারির পর থাইল্যান্ডের বিপর্যস্ত পর্যটন খাত পুনরুদ্ধারের জন্য চীনা পর্যটকদের বড় বাজার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
অনলাইন প্রতারণা চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বুধবার মিয়ানমারের পাঁচটি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে থাইল্যান্ড। এই প্রতারণা কেন্দ্রগুলো থাইল্যান্ডে ঘুরতে আসা চীনা পর্যটকদের আতঙ্কিত করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, মিয়ানমারের রক্ষীবিহীন সীমান্ত এলাকায় এই ধরনের প্রতারণা কেন্দ্র গড়ে তুলেছে অপরাধী গ্যাংগুলো। এসব কেন্দ্রে বিদেশিদের ধরে নিয়ে জোর করে কাজ করানো হয়। মূলত বন্দী করে রাখা বিদেশিদের দিয়ে তাঁদের নিজ দেশের মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয় সেখানে। বিশ্লেষকদের মতে, এই প্রতারণা শিল্পের মূল্য কম করে হলেও কয়েক বিলিয়ন ডলার।
এদিকে বিগত মাসগুলোতে থাইল্যান্ডের সঙ্গে সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের প্রতারণা কেন্দ্রগুলো নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে চীন। কারণ এই কেন্দ্রগুলো পরিচালনায় অনেক চীনা জড়িত। আবার সেখানে যাদের বন্দী করে রাখা হয়েছে, তাদের মধ্যেও চীনের অসংখ্য নাগরিক রয়েছেন।
নতুন পদক্ষেপের বিষয়ে থাইল্যান্ডের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আনুতিন চার্নভিরাকুল বলেছেন, ‘থাইল্যান্ডের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আমরা মিয়ানমারের পাঁচটি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছি।’
এর মধ্যে উত্তর থাইল্যান্ডের মায়ে সাই এলাকায় দুটি, পশ্চিমের মায়ে সট এলাকায় দুটি এবং থ্রি প্যাগোডাস পাস এলাকায় একটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
মন্ত্রী আরও জানান, এই পাঁচটি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ থেকে থাইল্যান্ড প্রতি মাসে প্রায় ৫০ মিলিয়ন বাথ (প্রায় ১৫ লাখ মার্কিন ডলার) আয় করত। তবে এই সংযোগ চুক্তি লঙ্ঘনের কারণে নয়, বরং প্রতারণা, মাদক ও কল সেন্টার সংক্রান্ত অপরাধমূলক কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হওয়ার কারণেই বন্ধ করা হয়েছে।
আনুতিন বলেন, ‘অবৈধ ব্যবসাকে সমর্থন করার জন্য এখন আর কেউ থাইল্যান্ডকে দোষ দিতে পারবে না।’
এই পদক্ষেপটি এমন সময় নেওয়া হলো, যখন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং-এর সঙ্গে আলোচনার জন্য বেইজিং সফর করছেন। আলোচনার এজেন্ডায় প্রতারণা কেন্দ্রগুলোর বিষয়টি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
গত সপ্তাহের লুনার নিউ ইয়ার ছুটির সময় থাইল্যান্ডে চীনা পর্যটকদের সংখ্যা আশানুরূপ না হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল এই প্রতারণা চক্র নিয়ে উদ্বেগ। করোনা মহামারির পর থাইল্যান্ডের বিপর্যস্ত পর্যটন খাত পুনরুদ্ধারের জন্য চীনা পর্যটকদের বড় বাজার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩৪ মিনিট আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে