নেপালি শেরপা তথা পর্বতারোহী কামি রিতা ৩০ বারের মতো এভারেস্টের চূড়ায় উঠে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন। তাঁর চেয়ে বেশি আর কেউ বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় আরোহণ করেননি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ বুধবার সকালে তিনি এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান।
কামি রিতার পর্বত আরোহণের বিষয়টি নিয়ে কাজ করা সংস্থা সেভেন সামিট ট্রেকসের কর্মকর্তা মিংমা শেরপা বিষয়টি নিশ্চিত করে এএফপিকে বলেন, ‘কামি রিতা আজ সকালে (এভারেস্টের) চূড়ায় পৌঁছেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি এভারেস্টের চূড়ায় সর্বোচ্চ ৩০ বার আরোহণের নতুন রেকর্ড গড়লেন।’
এর আগে গত ১২ মে সকাল ৭টার কিছু পরে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু এই পর্বতে বেশিবার আরোহণের নতুন রেকর্ড গড়েন ৫৪ বছর বয়সী কামি রিতা। সেবার তিনি ২৯তম বারের মতো ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার উঁচু এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান। তাঁর এভারেস্ট-যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ওই সময় থেকেই গাইড হিসেবে পর্বতারোহীদের পথ দেখান কামি রিতা। তারপর থেকে প্রায় প্রতিবছরই চূড়াটি জয় করছেন। এর মধ্যে বাদ পড়ে কেবল ২০১৪, ২০১৫ ও ২০২০ সাল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগের রেকর্ডটিও অবশ্য কামি রিতারই ছিল। গত বছর বসন্তে এক সপ্তাহের মধ্যে দুবার ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার এই পর্বতের চূড়ায় উঠে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন তিনি। অর্থাৎ, সপ্তাহের যে দুবার কামি রিতা এভারেস্টে উঠেছিলেন, সেগুলো ছিল তাঁর যথাক্রমে ২৭ ও ২৮তম এভারেস্ট আরোহণ।
এভারেস্টে সর্বোচ্চবার আরোহণের দ্বিতীয় রেকর্ড যার, তিনিও একজন নেপালি, নাম পাসাং দাওয়া শেরপা। এ পর্যন্ত ২৭ বার এভারেস্টে উঠেছেন তিনি। উল্লেখ্য, নেপালের আঞ্চলিক ভাষায় এভারেস্টের নাম ‘সাগরমাতা’।
মে মাসকে এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছানোর আদর্শ সময় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হিমালয় অঞ্চলের দেশটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ট্র্যাকিং, পর্বতারোহণ ও পর্যটনের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল। তবে এভারেস্ট জয়ের জন্য বেশিসংখ্যক পর্বতারোহীকে সুযোগ দিয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়েছে। বলা হচ্ছে, এই পর্বতারোহীদের অনেকেই অনভিজ্ঞ।
বিশেষ করে পর্বতচূড়ার ঠিক নিচে অবস্থিত হিলারি স্টেপ নামের জায়গাটিতে এই অতিরিক্ত পর্বতারোহীর কারণে বিপজ্জনক ভিড় সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ২০১৯ সালে পর্বতারোহীদের ওঠা-নামার সময় এ ধরনের ভিড়ের কারণে মানুষের সারি তৈরি হলে ক্লান্ত, বিপর্যস্ত ৯ জন পর্বতারোহীর মৃত্যু হয়।
হিমালয়ান ডেটাবেইস ও নেপালের কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা যায়, ১৯৫৩ সালে প্রথম এভারেস্ট বিজয়ের পর থেকে নেপালি ও তিব্বতি অংশ দিয়ে ১১ হাজার বারের বেশিবার চূড়ায় আরোহণ করেছেন পর্বতারোহীরা। তাঁদের মধ্যে অনেকেই অবশ্য একাধিকবার জয় করেছেন সর্বোচ্চ শিখরটি। আর সর্বোচ্চ চূড়াটি জয় করার চেষ্টা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৩২০ জনের বেশি।
নেপালি শেরপা তথা পর্বতারোহী কামি রিতা ৩০ বারের মতো এভারেস্টের চূড়ায় উঠে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন। তাঁর চেয়ে বেশি আর কেউ বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় আরোহণ করেননি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ বুধবার সকালে তিনি এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান।
কামি রিতার পর্বত আরোহণের বিষয়টি নিয়ে কাজ করা সংস্থা সেভেন সামিট ট্রেকসের কর্মকর্তা মিংমা শেরপা বিষয়টি নিশ্চিত করে এএফপিকে বলেন, ‘কামি রিতা আজ সকালে (এভারেস্টের) চূড়ায় পৌঁছেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি এভারেস্টের চূড়ায় সর্বোচ্চ ৩০ বার আরোহণের নতুন রেকর্ড গড়লেন।’
এর আগে গত ১২ মে সকাল ৭টার কিছু পরে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু এই পর্বতে বেশিবার আরোহণের নতুন রেকর্ড গড়েন ৫৪ বছর বয়সী কামি রিতা। সেবার তিনি ২৯তম বারের মতো ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার উঁচু এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছান। তাঁর এভারেস্ট-যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৪ সালে। ওই সময় থেকেই গাইড হিসেবে পর্বতারোহীদের পথ দেখান কামি রিতা। তারপর থেকে প্রায় প্রতিবছরই চূড়াটি জয় করছেন। এর মধ্যে বাদ পড়ে কেবল ২০১৪, ২০১৫ ও ২০২০ সাল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগের রেকর্ডটিও অবশ্য কামি রিতারই ছিল। গত বছর বসন্তে এক সপ্তাহের মধ্যে দুবার ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার এই পর্বতের চূড়ায় উঠে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন তিনি। অর্থাৎ, সপ্তাহের যে দুবার কামি রিতা এভারেস্টে উঠেছিলেন, সেগুলো ছিল তাঁর যথাক্রমে ২৭ ও ২৮তম এভারেস্ট আরোহণ।
এভারেস্টে সর্বোচ্চবার আরোহণের দ্বিতীয় রেকর্ড যার, তিনিও একজন নেপালি, নাম পাসাং দাওয়া শেরপা। এ পর্যন্ত ২৭ বার এভারেস্টে উঠেছেন তিনি। উল্লেখ্য, নেপালের আঞ্চলিক ভাষায় এভারেস্টের নাম ‘সাগরমাতা’।
মে মাসকে এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছানোর আদর্শ সময় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হিমালয় অঞ্চলের দেশটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ট্র্যাকিং, পর্বতারোহণ ও পর্যটনের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল। তবে এভারেস্ট জয়ের জন্য বেশিসংখ্যক পর্বতারোহীকে সুযোগ দিয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে পড়েছে। বলা হচ্ছে, এই পর্বতারোহীদের অনেকেই অনভিজ্ঞ।
বিশেষ করে পর্বতচূড়ার ঠিক নিচে অবস্থিত হিলারি স্টেপ নামের জায়গাটিতে এই অতিরিক্ত পর্বতারোহীর কারণে বিপজ্জনক ভিড় সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ২০১৯ সালে পর্বতারোহীদের ওঠা-নামার সময় এ ধরনের ভিড়ের কারণে মানুষের সারি তৈরি হলে ক্লান্ত, বিপর্যস্ত ৯ জন পর্বতারোহীর মৃত্যু হয়।
হিমালয়ান ডেটাবেইস ও নেপালের কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা যায়, ১৯৫৩ সালে প্রথম এভারেস্ট বিজয়ের পর থেকে নেপালি ও তিব্বতি অংশ দিয়ে ১১ হাজার বারের বেশিবার চূড়ায় আরোহণ করেছেন পর্বতারোহীরা। তাঁদের মধ্যে অনেকেই অবশ্য একাধিকবার জয় করেছেন সর্বোচ্চ শিখরটি। আর সর্বোচ্চ চূড়াটি জয় করার চেষ্টা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৩২০ জনের বেশি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১৩ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
৪৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে