অনলাইন ডেস্ক
বিচ্ছিন্ন ও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত দেশ উত্তর কোরিয়া আজ শনিবার কয়েক ঘণ্টার জন্য সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইট, অনলাইন সংবাদমাধ্যমসহ সব ধরনের অনলাইন পরিকাঠামো হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে যায়। পরে ধীরে ধীরে দুপুর নাগাদ ইন্টারনেট সংযোগ ফিরে আসতে শুরু করে।
এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, কী কারণে এমন বিভ্রাট ঘটেছে, তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে উত্তর কোরিয়ার ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি পরিকাঠামো পর্যবেক্ষণকারী গবেষকেরা ধারণা করছেন, এটি কোনো সাইবার হামলা নয়, বরং অভ্যন্তরীণ সমস্যার ফল হতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো—চীন ও রাশিয়ার মধ্য দিয়ে যে সংযোগগুলো সচরাচর ব্যবহৃত হয়, সেগুলোতেও সমস্যার লক্ষণ দেখা গেছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, বিভ্রাট চলাকালীন উত্তর কোরিয়ার প্রধান সরকারি বার্তা সংস্থা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় এয়ারলাইন এয়ার কোরিওর ওয়েবসাইট অচল হয়ে পড়ে। পরে ধীরে ধীরে সেগুলো আবার চালু হয়।
উত্তর কোরিয়ার ইন্টারনেট সংযোগ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষক জুনাদ আলী। তিনি বলেন, ‘এটি ইচ্ছাকৃত না দুর্ঘটনাবশত, তা বলা কঠিন। তবে দেখেই মনে হচ্ছে—এটি বাইরের হামলা নয়, বরং অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়।’
উত্তর কোরিয়ার অনলাইন কর্মকাণ্ড সবচেয়ে বেশি পর্যবেক্ষণ ও নজরদারির মধ্যে রাখেন মূলত দক্ষিণ কোরিয়ার সাইবার সন্ত্রাস প্রতিরোধ কেন্দ্রের কর্মকর্তারা। তবে সর্বশেষ ইন্টারনেট বিভ্রাটের বিষয়ে তাঁরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এদিকে ওয়াশিংটন-ভিত্তিক স্টিমসন সেন্টারের উত্তর কোরিয়ার প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মার্টিন উইলিয়ামস বলেছেন, ‘চীন ও রাশিয়ার সংযোগে সমস্যা দেখা গেছে। তাই এটি বাইরের সাইবার হামলা নয়, বরং অভ্যন্তরীণ কারিগরি ত্রুটি বলেই মনে হচ্ছে।’
উত্তর কোরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে নিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেট ব্যবস্থার অধিকারী দেশ। সেখানে সাধারণ মানুষের জন্য কোনো আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট নেই। তারা শুধু সরকারের পরিচালিত একটি সীমিত পরিসরের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে। দেশটিতে শুধু শাসকগোষ্ঠী ও নির্দিষ্ট উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যবহারের অনুমতি আছে। সরকারি ওয়েবসাইট ও সংবাদমাধ্যমগুলোও মূলত বিদেশি দর্শকদের উদ্দেশে প্রচার-প্রচারণা চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
এর আগেও কয়েকবার উত্তর কোরিয়ায় বড় ধরনের ইন্টারনেট বিভ্রাট দেখা গেছে। এসব বিভ্রাটের পেছনে সাইবার হামলার সন্দেহ করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, লাজারাস গ্রুপ নামে উত্তর কোরিয়ার সরকার-নিয়ন্ত্রিত একটি হ্যাকার দল রয়েছে। এই হ্যাকার গ্রুপের বিরুদ্ধে বিদেশি প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও সাম্প্রতিক সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। যদিও পিয়ংইয়ং সব ধরনের সাইবার অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
বিচ্ছিন্ন ও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত দেশ উত্তর কোরিয়া আজ শনিবার কয়েক ঘণ্টার জন্য সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইট, অনলাইন সংবাদমাধ্যমসহ সব ধরনের অনলাইন পরিকাঠামো হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে যায়। পরে ধীরে ধীরে দুপুর নাগাদ ইন্টারনেট সংযোগ ফিরে আসতে শুরু করে।
এ বিষয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, কী কারণে এমন বিভ্রাট ঘটেছে, তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে উত্তর কোরিয়ার ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি পরিকাঠামো পর্যবেক্ষণকারী গবেষকেরা ধারণা করছেন, এটি কোনো সাইবার হামলা নয়, বরং অভ্যন্তরীণ সমস্যার ফল হতে পারে। আরেকটি বিষয় হলো—চীন ও রাশিয়ার মধ্য দিয়ে যে সংযোগগুলো সচরাচর ব্যবহৃত হয়, সেগুলোতেও সমস্যার লক্ষণ দেখা গেছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, বিভ্রাট চলাকালীন উত্তর কোরিয়ার প্রধান সরকারি বার্তা সংস্থা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় এয়ারলাইন এয়ার কোরিওর ওয়েবসাইট অচল হয়ে পড়ে। পরে ধীরে ধীরে সেগুলো আবার চালু হয়।
উত্তর কোরিয়ার ইন্টারনেট সংযোগ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করেন যুক্তরাজ্যভিত্তিক গবেষক জুনাদ আলী। তিনি বলেন, ‘এটি ইচ্ছাকৃত না দুর্ঘটনাবশত, তা বলা কঠিন। তবে দেখেই মনে হচ্ছে—এটি বাইরের হামলা নয়, বরং অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়।’
উত্তর কোরিয়ার অনলাইন কর্মকাণ্ড সবচেয়ে বেশি পর্যবেক্ষণ ও নজরদারির মধ্যে রাখেন মূলত দক্ষিণ কোরিয়ার সাইবার সন্ত্রাস প্রতিরোধ কেন্দ্রের কর্মকর্তারা। তবে সর্বশেষ ইন্টারনেট বিভ্রাটের বিষয়ে তাঁরা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এদিকে ওয়াশিংটন-ভিত্তিক স্টিমসন সেন্টারের উত্তর কোরিয়ার প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মার্টিন উইলিয়ামস বলেছেন, ‘চীন ও রাশিয়ার সংযোগে সমস্যা দেখা গেছে। তাই এটি বাইরের সাইবার হামলা নয়, বরং অভ্যন্তরীণ কারিগরি ত্রুটি বলেই মনে হচ্ছে।’
উত্তর কোরিয়া বিশ্বের সবচেয়ে নিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেট ব্যবস্থার অধিকারী দেশ। সেখানে সাধারণ মানুষের জন্য কোনো আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট নেই। তারা শুধু সরকারের পরিচালিত একটি সীমিত পরিসরের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে। দেশটিতে শুধু শাসকগোষ্ঠী ও নির্দিষ্ট উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যবহারের অনুমতি আছে। সরকারি ওয়েবসাইট ও সংবাদমাধ্যমগুলোও মূলত বিদেশি দর্শকদের উদ্দেশে প্রচার-প্রচারণা চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।
এর আগেও কয়েকবার উত্তর কোরিয়ায় বড় ধরনের ইন্টারনেট বিভ্রাট দেখা গেছে। এসব বিভ্রাটের পেছনে সাইবার হামলার সন্দেহ করা হয়েছিল।
উল্লেখ্য, লাজারাস গ্রুপ নামে উত্তর কোরিয়ার সরকার-নিয়ন্ত্রিত একটি হ্যাকার দল রয়েছে। এই হ্যাকার গ্রুপের বিরুদ্ধে বিদেশি প্রতিষ্ঠান, সংস্থা ও সাম্প্রতিক সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। যদিও পিয়ংইয়ং সব ধরনের সাইবার অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে