চীনকে তাক করে থাড (টার্মিনাল হাই অল্টিট্যুড এরিয়া ডিফেন্স) মোতায়েন করছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ গুয়ামে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে থাকা ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে একটি মাত্র জায়গায় কেন্দ্রীভূত করে না রেখে সেগুলোকে দ্বীপটির পৃথক পৃথক জায়গায় মোতায়েন করতে চায় দেশটি। সম্ভাব্য চীন–যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত শুরু হলে যেন তা প্রয়োজনমতো ব্যবহার করা যায় সেই লক্ষ্যেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে নতুন জায়গায় স্থাপন করা হবে।
হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত গুয়াম দ্বীপটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অন্যতম কৌশলগত একটি সামরিক ঘাঁটি। এই ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, মেরিন কর্পসের কার্যালয় রয়েছে।
গুয়াম দ্বীপটি চীনের মূল ভূখণ্ডের সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা মার্কিন মালিকানাধীন দ্বীপ। চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক শহর সাংহাই গুয়াম থেকে ২ হাজার ৮৯৭ কিলোমিটার দূরে। ফলে যদি কখনো চীন–যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ শুরু হয় তবে গুয়ামে অবস্থিত অ্যান্ডারসন বিমান ঘাঁটি যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমানগুলোর উড্ডয়নস্থল, পুনরায় অস্ত্রসজ্জিতকরণ, জ্বালানি গ্রহণ এবং মেরামতের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হবে। এ ছাড়াও ওই অঞ্চলে মার্কিন সাবমেরিনগুলোরও অন্যতম ঘাঁটি গুয়াম।
মার্কিন নৌবাহিনী তাদের কমান্ডার সাবমেরিন ফোর্সের ওয়েবসাইটে বলেছে, ‘গুয়াম নৌ–ঘাঁটি ৭ম নৌবহরে থাকা সব সাবমেরিনের যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের জন্য একটি কৌশলগত জায়গায় অবস্থিত।’ তবে, মার্কিন নৌবাহিনীর ৭ম নৌবহরের প্রধান কার্যালয় জাপানের ইয়োকোসুকে অবস্থিত। ৭ম নৌবহরে পারমাণবিক শক্তিচালিত বেশ কয়েকটি সাবমেরিনও রয়েছে।
এরই মধ্যে, মার্কিন নৌবাহিনী পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য থাড ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর মধ্যে কিছু থাড ক্ষেপণাস্ত্রকে কয়েকটি জাহাজেও মোতায়েন করা হবে। যাতে প্রয়োজনের সময় খুব সহজে এগুলোকে দ্রুত সরানো যায়।
চীনকে তাক করে থাড (টার্মিনাল হাই অল্টিট্যুড এরিয়া ডিফেন্স) মোতায়েন করছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ গুয়ামে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে থাকা ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে একটি মাত্র জায়গায় কেন্দ্রীভূত করে না রেখে সেগুলোকে দ্বীপটির পৃথক পৃথক জায়গায় মোতায়েন করতে চায় দেশটি। সম্ভাব্য চীন–যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত শুরু হলে যেন তা প্রয়োজনমতো ব্যবহার করা যায় সেই লক্ষ্যেই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে নতুন জায়গায় স্থাপন করা হবে।
হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত গুয়াম দ্বীপটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অন্যতম কৌশলগত একটি সামরিক ঘাঁটি। এই ঘাঁটিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, মেরিন কর্পসের কার্যালয় রয়েছে।
গুয়াম দ্বীপটি চীনের মূল ভূখণ্ডের সবচেয়ে কাছাকাছি থাকা মার্কিন মালিকানাধীন দ্বীপ। চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক শহর সাংহাই গুয়াম থেকে ২ হাজার ৮৯৭ কিলোমিটার দূরে। ফলে যদি কখনো চীন–যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ শুরু হয় তবে গুয়ামে অবস্থিত অ্যান্ডারসন বিমান ঘাঁটি যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমানগুলোর উড্ডয়নস্থল, পুনরায় অস্ত্রসজ্জিতকরণ, জ্বালানি গ্রহণ এবং মেরামতের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হবে। এ ছাড়াও ওই অঞ্চলে মার্কিন সাবমেরিনগুলোরও অন্যতম ঘাঁটি গুয়াম।
মার্কিন নৌবাহিনী তাদের কমান্ডার সাবমেরিন ফোর্সের ওয়েবসাইটে বলেছে, ‘গুয়াম নৌ–ঘাঁটি ৭ম নৌবহরে থাকা সব সাবমেরিনের যাবতীয় প্রয়োজন পূরণের জন্য একটি কৌশলগত জায়গায় অবস্থিত।’ তবে, মার্কিন নৌবাহিনীর ৭ম নৌবহরের প্রধান কার্যালয় জাপানের ইয়োকোসুকে অবস্থিত। ৭ম নৌবহরে পারমাণবিক শক্তিচালিত বেশ কয়েকটি সাবমেরিনও রয়েছে।
এরই মধ্যে, মার্কিন নৌবাহিনী পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য থাড ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর মধ্যে কিছু থাড ক্ষেপণাস্ত্রকে কয়েকটি জাহাজেও মোতায়েন করা হবে। যাতে প্রয়োজনের সময় খুব সহজে এগুলোকে দ্রুত সরানো যায়।
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
৫ ঘণ্টা আগেএক অদ্ভুত পদক্ষেপের কারণে আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের মালা টকমাচকা এলাকায় হামলা চালানোর সময় দখল করা একটি মার্কিন সাঁজোয়া যানে তারা রাশিয়ার পতাকার পাশে আমেরিকার পতাকাও উড়িয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় বেলা ১টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিট) এই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিসহ প্রায় সব ইউরোপীয় নেতা হোয়াইট হাউসে এসে পৌঁছেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
৭ ঘণ্টা আগে