অনলাইন ডেস্ক
মণিপুর রাজ্যে মিয়ানমার সীমান্তে ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী আসাম রাইফেলসের হাতে অন্তত ১০ সশস্ত্র ব্যক্তি নিহত হয়েছে। ভারত দাবি করেছে, এই ব্যক্তিরা মিয়ানমারের সাগাইন অঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী পিপলস ডিফেন্স টিমের (পিডিটি) সদস্য ছিলেন বলে দাবি করেছে স্থানীয় সূত্রগুলো। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মণিপুরে ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী আসাম রাইফেলসের হাতে নিহত ১০ সশস্ত্র মিয়ানমার নাগরিক আসলে প্রতিবেশী সাগাইন অঞ্চলের তামু টাউনশিপের প্রতিরোধ গোষ্ঠী পিপলস ডিফেন্স টিমের (পিডিটি) সদস্য ছিলেন। স্থানীয় সূত্রগুলো এমনটাই দাবি করেছে। তবে ভারত সরকার নিহতদের ‘সশস্ত্র চরমপন্থী’ আখ্যা দিয়ে বলেছে, তারা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে জানিয়েছে, আসাম রাইফেলস (ভারতীয় সেনাবাহিনীর অধীনে একটি আধাসামরিক বাহিনী) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানটি চালিয়েছে। মণিপুরের চান্দেল জেলার নিউ সামতাল গ্রামের কাছে ‘সশস্ত্র ক্যাডারদের’ গতিবিধির খবর ছিল তাদের কাছে। তবে নিহতদের পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত আর কিছু জানায়নি তারা।
তামুর স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী সীমান্ত পেরিয়ে গুলি চালিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একজন বলেন, ‘পিডিটির চৌকি সীমান্ত বেড়া থেকে দেখা যায়। আসাম রাইফেলসের টহলদাররা চৌকিটি দেখে গুলি চালায়। আমি শুনেছি, নিহত ১০ জনই তামু জেলার পিডিটি সদস্য ছিলেন।’
তবে ভারত সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো জানিয়েছে, টহলদারদের ওপর ‘সন্দেহভাজন ক্যাডাররা’ ব্যাপক গুলি চালায়, এরপর আসাম রাইফেলস পাল্টা গুলি চালায়। তারা আরও জানায়, ‘ব্যাপকসংখ্যক অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে, যার মধ্যে সাতটি একে-৪৭ রাইফেল, একটি আরজিপি লঞ্চার, একটি এম ৪ রাইফেল এবং চারটি সিঙ্গেল-ব্যারেল ব্রিচ-লোডিং রাইফেল, প্রচুর গোলাবারুদ ও অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র ছিল।’ গত ১৬ মে ভারতীয় পক্ষ মিয়ানমারের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের কাছে মরদেহগুলো হস্তান্তর করেছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, জান্তাবিরোধী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি) জানিয়েছে, তারা মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সত্য উদ্ঘাটনের জন্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে। এক প্রতিরোধ যোদ্ধা মন্তব্য করেছেন, ‘তাদের মুখে আঘাতের চিহ্ন ছিল, আর শরীরে ছিল গুলির ক্ষত। তাদের তারপুলিনে মুড়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তারা কখনোই ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেনি। হত্যাকাণ্ড মিয়ানমারের ভেতরেই ঘটেছে।’ ওই যোদ্ধা আরও বলেন, ‘আমরা সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে লড়ছি—আমরা দস্যু বা অপরাধী নই। ভারতের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশের এটা করা উচিত হয়নি।’
মণিপুর রাজ্যে মিয়ানমার সীমান্তে ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী আসাম রাইফেলসের হাতে অন্তত ১০ সশস্ত্র ব্যক্তি নিহত হয়েছে। ভারত দাবি করেছে, এই ব্যক্তিরা মিয়ানমারের সাগাইন অঞ্চলের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী পিপলস ডিফেন্স টিমের (পিডিটি) সদস্য ছিলেন বলে দাবি করেছে স্থানীয় সূত্রগুলো। থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মণিপুরে ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী আসাম রাইফেলসের হাতে নিহত ১০ সশস্ত্র মিয়ানমার নাগরিক আসলে প্রতিবেশী সাগাইন অঞ্চলের তামু টাউনশিপের প্রতিরোধ গোষ্ঠী পিপলস ডিফেন্স টিমের (পিডিটি) সদস্য ছিলেন। স্থানীয় সূত্রগুলো এমনটাই দাবি করেছে। তবে ভারত সরকার নিহতদের ‘সশস্ত্র চরমপন্থী’ আখ্যা দিয়ে বলেছে, তারা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে জানিয়েছে, আসাম রাইফেলস (ভারতীয় সেনাবাহিনীর অধীনে একটি আধাসামরিক বাহিনী) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানটি চালিয়েছে। মণিপুরের চান্দেল জেলার নিউ সামতাল গ্রামের কাছে ‘সশস্ত্র ক্যাডারদের’ গতিবিধির খবর ছিল তাদের কাছে। তবে নিহতদের পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত আর কিছু জানায়নি তারা।
তামুর স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনী সীমান্ত পেরিয়ে গুলি চালিয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একজন বলেন, ‘পিডিটির চৌকি সীমান্ত বেড়া থেকে দেখা যায়। আসাম রাইফেলসের টহলদাররা চৌকিটি দেখে গুলি চালায়। আমি শুনেছি, নিহত ১০ জনই তামু জেলার পিডিটি সদস্য ছিলেন।’
তবে ভারত সরকারের প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো জানিয়েছে, টহলদারদের ওপর ‘সন্দেহভাজন ক্যাডাররা’ ব্যাপক গুলি চালায়, এরপর আসাম রাইফেলস পাল্টা গুলি চালায়। তারা আরও জানায়, ‘ব্যাপকসংখ্যক অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে, যার মধ্যে সাতটি একে-৪৭ রাইফেল, একটি আরজিপি লঞ্চার, একটি এম ৪ রাইফেল এবং চারটি সিঙ্গেল-ব্যারেল ব্রিচ-লোডিং রাইফেল, প্রচুর গোলাবারুদ ও অন্যান্য যুদ্ধাস্ত্র ছিল।’ গত ১৬ মে ভারতীয় পক্ষ মিয়ানমারের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের কাছে মরদেহগুলো হস্তান্তর করেছে বলে জানা গেছে।
এদিকে, জান্তাবিরোধী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি) জানিয়েছে, তারা মাঠ পর্যায়ের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে সত্য উদ্ঘাটনের জন্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে। এক প্রতিরোধ যোদ্ধা মন্তব্য করেছেন, ‘তাদের মুখে আঘাতের চিহ্ন ছিল, আর শরীরে ছিল গুলির ক্ষত। তাদের তারপুলিনে মুড়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তারা কখনোই ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেনি। হত্যাকাণ্ড মিয়ানমারের ভেতরেই ঘটেছে।’ ওই যোদ্ধা আরও বলেন, ‘আমরা সামরিক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে লড়ছি—আমরা দস্যু বা অপরাধী নই। ভারতের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশের এটা করা উচিত হয়নি।’
পাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো কোনো জেনারেলকে এই পদে উন্নীত করা হলো। এর আগে, ১৯৬৫ সালে তৎকালীন স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান নিজেই নিজেকে ‘ফিল্ড মার্শাল’ পদে পদোন্নতি দিয়েছিলেন। তবে জেনারেল মুনির নতুন পদমর্যাদা পেলেও সেনাপ্রধান হিসেবেই তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
১২ মিনিট আগেকোভিড-১৯ আবারও এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে মাথাচাড়া দিচ্ছে। আর এর পেছনে মূল চালিকা শক্তি হয়ে উঠেছে জেএন-১ নামে একটি সাবভ্যারিয়েন্ট। এটি মূলত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতার জন্য পরিচিত ওমিক্রনের একটি শাখা।
১ ঘণ্টা আগেগ্রেপ্তার হওয়া নগুয়েন থুক থুই তিয়েন ‘মিস গ্র্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল’ প্রতিযোগিতার সাবেক বিজয়ী এবং ভিয়েতনামের পরিচিত মুখ। তিনি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোতে ‘কেরা সুপারগ্রিনস গামিজ’ নামে একটি ফাইবারযুক্ত গামির প্রচার করেছিলেন। তবে পরীক্ষায় দেখা যায়, গামিগুলোতে ঘোষিত পরিমাণে ফাইবার নেই।
২ ঘণ্টা আগেভারতের সরকার বিদেশি মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর জন্য আরও কঠোর নিয়ম প্রণয়নের পরিকল্পনা করছে। উচ্চ পর্যায়ের দুইটি সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে রয়টার্স। এই পদক্ষেপটি ই-কমার্স থেকে ফার্মাসিউটিক্যালস পর্যন্ত বিভিন্ন খাতের ব্যবসার ওপর গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে