অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা নিয়ে উদ্বেগে চীন। দুঃখ প্রকাশ করে দুই প্রতিবেশী দেশকে শান্তি ও সংযমের পথ বেছে নিতে আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তান এমন প্রতিবেশী, যাদের আলাদা করা সম্ভব নয় এবং উভয়ই আমাদের প্রতিবেশী।’
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চীন সব ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতা করে। আমরা উভয় পক্ষকে বৃহত্তর শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে কাজ করার, শান্ত থাকার, সংযম প্রদর্শন করার এবং এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করার আহ্বান জানাই যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করতে পারে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে, বেইজিং দীর্ঘদিনের ‘অটুট বন্ধু’ ইসলামাবাদ এবং ‘আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী’ নয়াদিল্লির মধ্যে দীর্ঘদিনের সীমান্ত বিরোধ নিয়ে পাল্টাপাল্টি প্রতিক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ভারত-পাকিস্তান সংঘাত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সংকটও বেড়েছে। দুই প্রতিবেশী এবং বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য কাজ করছিল দেশটি।
সুইডিশ থিংক ট্যাংক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তান চীনের অন্যতম ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের প্রধান সমর্থক। গত পাঁচ বছরে পাকিস্তানের অস্ত্র আমদানির ৮১ শতাংশই চীনের।
গত ২৭ এপ্রিল চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পাকিস্তানের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, দেশ দুটির মধ্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর ওপর চীন নিবিড় নজর রাখছে।
ওয়াং আরও বলেন, ‘পাকিস্তানের অটুট বন্ধু এবং সর্বদা কৌশলগত সহযোগী অংশীদার হিসেবে, চীন পাকিস্তানের বৈধ নিরাপত্তা উদ্বেগকে সম্পূর্ণরূপে বুঝতে পারে এবং পাকিস্তানকে তার সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা স্বার্থ রক্ষায় সমর্থন করে।’
অন্যদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের চাপ মোকাবিলা করতে একটি বিস্তৃত কূটনৈতিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করার চেষ্টা করছিল দেশটি। এর মধ্যে এই সংঘাতে উদ্বেগ বেড়েছে চীনের।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাকিস্তানের ৯টি স্থানে হামলা চালায় ভারত। ‘অপারেশন সিন্দুর’ নামের এই অভিযানে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে চালানো হয় হামলা। এ হামলায় এখন পর্যন্ত ২৬ পাকিস্তানি নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের আইএসপিআর, আহত হয়েছেন আরও অর্ধশত মানুষ। পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় ভারতে নিহত হয়েছে ১০ জন। দুপক্ষেই হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পাকিস্তানে ভারতের হামলা নিয়ে উদ্বেগে চীন। দুঃখ প্রকাশ করে দুই প্রতিবেশী দেশকে শান্তি ও সংযমের পথ বেছে নিতে আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তান এমন প্রতিবেশী, যাদের আলাদা করা সম্ভব নয় এবং উভয়ই আমাদের প্রতিবেশী।’
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চীন সব ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরোধিতা করে। আমরা উভয় পক্ষকে বৃহত্তর শান্তি ও স্থিতিশীলতার স্বার্থে কাজ করার, শান্ত থাকার, সংযম প্রদর্শন করার এবং এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করার আহ্বান জানাই যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করতে পারে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে, বেইজিং দীর্ঘদিনের ‘অটুট বন্ধু’ ইসলামাবাদ এবং ‘আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী’ নয়াদিল্লির মধ্যে দীর্ঘদিনের সীমান্ত বিরোধ নিয়ে পাল্টাপাল্টি প্রতিক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ভারত-পাকিস্তান সংঘাত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সংকটও বেড়েছে। দুই প্রতিবেশী এবং বাণিজ্য অংশীদারদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য কাজ করছিল দেশটি।
সুইডিশ থিংক ট্যাংক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তান চীনের অন্যতম ঘনিষ্ঠ অংশীদার এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের প্রধান সমর্থক। গত পাঁচ বছরে পাকিস্তানের অস্ত্র আমদানির ৮১ শতাংশই চীনের।
গত ২৭ এপ্রিল চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই পাকিস্তানের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, দেশ দুটির মধ্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর ওপর চীন নিবিড় নজর রাখছে।
ওয়াং আরও বলেন, ‘পাকিস্তানের অটুট বন্ধু এবং সর্বদা কৌশলগত সহযোগী অংশীদার হিসেবে, চীন পাকিস্তানের বৈধ নিরাপত্তা উদ্বেগকে সম্পূর্ণরূপে বুঝতে পারে এবং পাকিস্তানকে তার সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা স্বার্থ রক্ষায় সমর্থন করে।’
অন্যদিকে ট্রাম্প প্রশাসনের চাপ মোকাবিলা করতে একটি বিস্তৃত কূটনৈতিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করার চেষ্টা করছিল দেশটি। এর মধ্যে এই সংঘাতে উদ্বেগ বেড়েছে চীনের।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাকিস্তানের ৯টি স্থানে হামলা চালায় ভারত। ‘অপারেশন সিন্দুর’ নামের এই অভিযানে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে চালানো হয় হামলা। এ হামলায় এখন পর্যন্ত ২৬ পাকিস্তানি নিহত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে পাকিস্তানের আইএসপিআর, আহত হয়েছেন আরও অর্ধশত মানুষ। পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় ভারতে নিহত হয়েছে ১০ জন। দুপক্ষেই হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৯ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
২১ মিনিট আগে