মিয়ানমারে ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিসহ (এনএলডি) ৪০টি দলকে বিলুপ্ত করছে দেশটির সামরিক জান্তা নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন কমিশন। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন মায়াওয়াদি টিভির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা ও রয়টার্স। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মায়াওয়াদি টিভি এক সংবাদ বুলেটিনে জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন সামরিক বাহিনী আরোপিত নতুন নির্বাচন আইন মেনে ৬৩টি দল স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে নিবন্ধিত হয়েছে। কিন্ত সু চির দল এনএলডিসহ ৪০টি দল নিবন্ধন করেনি। তাই এসব দল বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
সেনাবাহিনী আগামী জুলাইয়ের শেষ নাগাদ দেশে নতুন জাতীয় নির্বাচন করতে চায়। যদিও কোনো তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। সে জন্য গত জানুয়ারিতে নতুন নির্বাচনী আইনের অধীনে পুনর্নিবন্ধনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে দুই মাস সময় বেঁধে দেয় সামরিক বাহিনী। কিন্তু ফেব্রুয়ারিত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়নি এমন অজুহাত দেখিয়ে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় বাড়িয়ে নেয় তারা। এখন বিরোধীরা বলেছে যে এই নির্বাচন অবাধ বা সুষ্ঠু হবে না।
এ নিয়ে মঙ্গলবার বোবো উ নামের এনএলডির এক নির্বাচিত আইন প্রণেতা বলেন, একটি অবৈধ নির্বাচন হতে চলেছে। এই নির্বাচনে এনএলডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে না। জনগণকে নির্যাতন করছে সামরিক বাহিনী। এমন সময়ে একটি নির্বাচন হবে যখন অনেক রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীকে গ্রেপ্তার করে রাখা হয়েছে। আমরা তা একেবারেই মেনে নেব না।’
মায়ানমারে ২০২০ সালের নভেম্বরে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে অং সান সু চির দল এনএলডি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে। কিন্তু তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে একটি অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সু চিকে কারাগারে পাঠায় দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর ভোট জালিয়াতিসহ বেশ কিছু অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। সেই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন ৭৭ বছর বয়সী এই নোবেল বিজয়ী। সমর্থকদের দাবি, তাঁকে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য এসব অভিযোগ আনা হয়েছে। অন্যদিকে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনে ব্যাপক ভোট জালিয়াতি হয়েছিল বলে অভ্যুত্থানকে ন্যায্য বলে দাবি করছে সেনাবাহিনী। যদিও পর্যবেক্ষকরা ওই নির্বাচনে বড় কোনো অনিয়মের অভিযোগ তোলেননি।
মিয়ানমারে ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিসহ (এনএলডি) ৪০টি দলকে বিলুপ্ত করছে দেশটির সামরিক জান্তা নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন কমিশন। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন মায়াওয়াদি টিভির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা ও রয়টার্স। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মায়াওয়াদি টিভি এক সংবাদ বুলেটিনে জানিয়েছে, ক্ষমতাসীন সামরিক বাহিনী আরোপিত নতুন নির্বাচন আইন মেনে ৬৩টি দল স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে নিবন্ধিত হয়েছে। কিন্ত সু চির দল এনএলডিসহ ৪০টি দল নিবন্ধন করেনি। তাই এসব দল বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
সেনাবাহিনী আগামী জুলাইয়ের শেষ নাগাদ দেশে নতুন জাতীয় নির্বাচন করতে চায়। যদিও কোনো তারিখ নির্ধারণ করা হয়নি। সে জন্য গত জানুয়ারিতে নতুন নির্বাচনী আইনের অধীনে পুনর্নিবন্ধনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে দুই মাস সময় বেঁধে দেয় সামরিক বাহিনী। কিন্তু ফেব্রুয়ারিত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়নি এমন অজুহাত দেখিয়ে জরুরি অবস্থার মেয়াদ আরও ছয় বাড়িয়ে নেয় তারা। এখন বিরোধীরা বলেছে যে এই নির্বাচন অবাধ বা সুষ্ঠু হবে না।
এ নিয়ে মঙ্গলবার বোবো উ নামের এনএলডির এক নির্বাচিত আইন প্রণেতা বলেন, একটি অবৈধ নির্বাচন হতে চলেছে। এই নির্বাচনে এনএলডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে না। জনগণকে নির্যাতন করছে সামরিক বাহিনী। এমন সময়ে একটি নির্বাচন হবে যখন অনেক রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীকে গ্রেপ্তার করে রাখা হয়েছে। আমরা তা একেবারেই মেনে নেব না।’
মায়ানমারে ২০২০ সালের নভেম্বরে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে অং সান সু চির দল এনএলডি বিপুল ভোটে জয়লাভ করে। কিন্তু তিন মাসেরও কম সময়ের মধ্যে একটি অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সু চিকে কারাগারে পাঠায় দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর ভোট জালিয়াতিসহ বেশ কিছু অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। সেই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়ে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছেন ৭৭ বছর বয়সী এই নোবেল বিজয়ী। সমর্থকদের দাবি, তাঁকে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখার জন্য এসব অভিযোগ আনা হয়েছে। অন্যদিকে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনে ব্যাপক ভোট জালিয়াতি হয়েছিল বলে অভ্যুত্থানকে ন্যায্য বলে দাবি করছে সেনাবাহিনী। যদিও পর্যবেক্ষকরা ওই নির্বাচনে বড় কোনো অনিয়মের অভিযোগ তোলেননি।
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
২৪ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
৩৮ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমানবাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত কুখ্যাত এভিন কারাগারে হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না বা ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কতটা গুরুতর, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা একটি অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ সাইবারইসনাদফ্রন্ট।
২ ঘণ্টা আগে