মিয়ানমারের সাগাইং রাজ্যের কাওলিন শহরটি সম্প্রতি জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে দখল করে নিয়েছিল প্রতিরোধ যোদ্ধারা। বর্তমানে এই শহরটি দেশটির গণতন্ত্রপন্থী ছায়া সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আজ বুধবার ইরাবতির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্রোহীদের কাছ থেকে শহরটিকে ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে জান্তা সেনারা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দুই দিক থেকে কাওলিন শহরটির ওপর একযোগে আক্রমণ শুরু করেছে বিপুলসংখ্যক সেনা।
ইরাবতি জানিয়েছে, সাগাইং রাজ্যের কান্টবালু এবং কিয়ুনহলা ঘাঁটি থেকে জান্তা সেনারা দক্ষিণ দিক দিয়ে কাওলিন শহরে হামলা শুরু করেছে। আর একই রাজ্যের উনথো ঘাঁটি থেকে জান্তাদের আরেকটি বাহিনী শহরটির উত্তর দিক দিয়ে হামলা শুরু করেছে।
গণতন্ত্রপন্থী ছায়া সরকারের অনুগত পিপলস ডিফেন্স ফোর্সগুলো (পিডিএফ) এবং কাওলিন, পিনলেবু ও উনথোর প্রতিরোধ যোদ্ধারা একযোগে জান্তা বাহিনীকে ঠেকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের নভেম্বরে জান্তা সেনাদের কাছ থেকে কাওলিন শহর দখল করে নিয়েছিল প্রতিরোধ যোদ্ধারা। গতকাল এক প্রতিরোধ যোদ্ধা ইরাবতিকে বলেছিলেন, ‘বিপ্লবী দলগুলো শহরটিকে রক্ষা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। জান্তা সেনারা শহরের খুব কাছাকাছি চলে এসেছে।’
গত রোববার থেকেই উত্তর ও দক্ষিণ দিক থেকে কাওলিন শহরে প্রবেশ করার চেষ্টা শুরু করেছিল সরকারি বাহিনী। দুই দিক থেকে এই বাহিনীর অন্তত ৬টি দল অগ্রসর হতে শুরু করেছিল।
প্রতিরোধ যোদ্ধারা জানিয়েছেন, গতকাল মঙ্গলবার কাওলিন শহরে অন্তত চারটি বোমা হামলা করে জান্তা সরকারের বাহিনী। এতে কেউ হতাহত হয়নি। তবে এটিকে কাওলিনের সবচেয়ে ভয়ংকর লড়াই হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। জান্তা সেনারা যুদ্ধবিমানের সহায়তা ছাড়া অগ্রসর হওয়ার সাহস পায় না বলেও মন্তব্য করেছেন এক প্রতিরোধ যোদ্ধা।
যেকোনো মূল্যে কাওলিন শহর পুনর্দখল করতে চায় জান্তা সরকার। সেনারা তাই ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ ড্রোনও ব্যবহার করছে। তবে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মনোবল এতটাই চাঙা যে জান্তা সেনাদের প্রচেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে।
কাওলিন শহরের সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে চোখ রাখুন আজকের পত্রিকায়।
মিয়ানমারের সাগাইং রাজ্যের কাওলিন শহরটি সম্প্রতি জান্তা বাহিনীর কাছ থেকে দখল করে নিয়েছিল প্রতিরোধ যোদ্ধারা। বর্তমানে এই শহরটি দেশটির গণতন্ত্রপন্থী ছায়া সরকারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আজ বুধবার ইরাবতির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্রোহীদের কাছ থেকে শহরটিকে ফিরে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে জান্তা সেনারা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দুই দিক থেকে কাওলিন শহরটির ওপর একযোগে আক্রমণ শুরু করেছে বিপুলসংখ্যক সেনা।
ইরাবতি জানিয়েছে, সাগাইং রাজ্যের কান্টবালু এবং কিয়ুনহলা ঘাঁটি থেকে জান্তা সেনারা দক্ষিণ দিক দিয়ে কাওলিন শহরে হামলা শুরু করেছে। আর একই রাজ্যের উনথো ঘাঁটি থেকে জান্তাদের আরেকটি বাহিনী শহরটির উত্তর দিক দিয়ে হামলা শুরু করেছে।
গণতন্ত্রপন্থী ছায়া সরকারের অনুগত পিপলস ডিফেন্স ফোর্সগুলো (পিডিএফ) এবং কাওলিন, পিনলেবু ও উনথোর প্রতিরোধ যোদ্ধারা একযোগে জান্তা বাহিনীকে ঠেকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের নভেম্বরে জান্তা সেনাদের কাছ থেকে কাওলিন শহর দখল করে নিয়েছিল প্রতিরোধ যোদ্ধারা। গতকাল এক প্রতিরোধ যোদ্ধা ইরাবতিকে বলেছিলেন, ‘বিপ্লবী দলগুলো শহরটিকে রক্ষা করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। জান্তা সেনারা শহরের খুব কাছাকাছি চলে এসেছে।’
গত রোববার থেকেই উত্তর ও দক্ষিণ দিক থেকে কাওলিন শহরে প্রবেশ করার চেষ্টা শুরু করেছিল সরকারি বাহিনী। দুই দিক থেকে এই বাহিনীর অন্তত ৬টি দল অগ্রসর হতে শুরু করেছিল।
প্রতিরোধ যোদ্ধারা জানিয়েছেন, গতকাল মঙ্গলবার কাওলিন শহরে অন্তত চারটি বোমা হামলা করে জান্তা সরকারের বাহিনী। এতে কেউ হতাহত হয়নি। তবে এটিকে কাওলিনের সবচেয়ে ভয়ংকর লড়াই হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। জান্তা সেনারা যুদ্ধবিমানের সহায়তা ছাড়া অগ্রসর হওয়ার সাহস পায় না বলেও মন্তব্য করেছেন এক প্রতিরোধ যোদ্ধা।
যেকোনো মূল্যে কাওলিন শহর পুনর্দখল করতে চায় জান্তা সরকার। সেনারা তাই ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ ড্রোনও ব্যবহার করছে। তবে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মনোবল এতটাই চাঙা যে জান্তা সেনাদের প্রচেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে।
কাওলিন শহরের সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে চোখ রাখুন আজকের পত্রিকায়।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য ইসরায়েলের পশ্চিমতীর দখলের মডেল নিয়ে আলোচনা করেছে বলে জানা গেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী—রাশিয়া ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোর সামরিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেবে, ঠিক যেভাবে ১৯৬৭ সালে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিমতীর দখলের পর সেখানে শাসন কায়েম করেছে ইসরায়েল।
৪০ মিনিট আগেট্রাম্প জানান, তিনি পুতিনের সঙ্গে ভালো আলোচনা করেছেন। তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কোনো রকেট গিয়ে একটি নার্সিং হোম বা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে আঘাত করেছে। আর রাস্তায় লাশ পড়ে আছে।’
১ ঘণ্টা আগেসৌরশক্তিচালিত বিমানে মানব অভিযাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইজারল্যান্ডের অভিযাত্রী রাফায়েল ডমজান। দক্ষিণ-পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের সিওন শহর থেকে উড্ডয়ন করে তিনি আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করেন এবং ৯ হাজার ৫২১ মিটার (৩১,২৩৪ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছান।
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
৪ ঘণ্টা আগে