ঢাকা: অল্প কয়েক দিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যেতে পারে হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থীদের জনপ্রিয় ট্যাবলয়েড পত্রিকা অ্যাপল ডেইলি। পত্রিকাটির কারারুদ্ধ প্রতিষ্ঠাতা ‘মিডিয়া মোগল’ জিমি লাইয়ের উপদেষ্টা মার্ক সাইমন আজ সোমবার বিবিসিকে এ আশঙ্কার কথা জানান।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার হংকংয়ে অ্যাপল ডেইলির অফিসে অভিযান চালায় প্রায় ৫০০ পুলিশ। অ্যাপল ডেইলি প্রতিবেদনগুলোর বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইন ভঙ্গের অভিযোগ তুলে পুলিশ এ অভিযান চালায়। তল্লাশি ও সাংবাদিকতায় ব্যবহৃত সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা ওয়ারেন্টে লেখা আছে উল্লেখ করে পুলিশ পত্রিকা অফিসে সাংবাদিকদের ব্যবহৃত কম্পিউটার ঘাঁটাঘাঁটি করে। একই সঙ্গে অ্যাপল ডেইলি পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত অ্যাপল ডেইলি লিমিটেড, অ্যাপল ডেইলি প্রিন্টিং লিমিটেড ও এডি ইন্টারনেট লিমিটেড নামের তিনটি প্রতিষ্ঠানের সম্পদ জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অ্যাপল ডেইলির প্রধান সম্পাদক রায়ান ল, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চুং কিম-হুম, চিফ অপারেটিং অফিসার চাও তাত-কুয়েন, ডেপুটি চিফ এডিটর চান পুই-মান, চিফ এক্সিকিউটিভ এডিটর কাই-ওয়াইকে।
এ প্রসঙ্গে মার্ক সাইমন বলেন, ‘কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সক্রিয় নেই। এ অবস্থায় কিছুই করা যাচ্ছে না। হাতে টাকা না থাকলে কাজ করা দুরূহ হয়ে পড়বে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অর্থ সংকটে কর্মীদের বেতন দেওয়া যাবে না; যা হংকংয়ে বেআইনি। এখনো পত্রিকার দোকানে অ্যাপল ডেইলি পাওয়া যাচ্ছে। হাতে যা টাকা আছে তাতে আর কয়েক দিন পত্রিকা ছাপা যাবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ওপর থেকে লেনদেনে স্থগিতাদেশ তুলে না নিলে কয়েক দিনের মধ্যেই অ্যাপল ডেইলি প্রকাশ বন্ধ হয়ে যাবে।’
গত বছরের মে মাসে চীনের পার্লামেন্টে জাতীয় নিরাপত্তা আইনের খসড়া প্রস্তাব উত্থাপনের পর হংকংয়ে গণবিক্ষোভ শুরু হয়। পুলিশের অভিযোগ, অ্যাপল ডেইলি এ আন্দোলনকারীদের পক্ষ নিয়ে ৩০ টিও বেশি ‘বিতর্কিত’ নিবন্ধ ছাপিয়েছে। যেসব নিবন্ধে বিদেশি হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। এই বিক্ষোভের খবর প্রকাশের জেরে অ্যাপল ডেইলিতে এ অভিযান, গ্রেপ্তার।
এদিকে কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তারের পরদিন থেকেই অ্যাপল ডেইলির গ্রাহকসংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দৈনিক ৫০ হাজার কপি ছাপলেও চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় শনিবার ৫ লাখ কপি ছাপতে হয়েছে।
আরও পড়ুন:
ঢাকা: অল্প কয়েক দিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যেতে পারে হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থীদের জনপ্রিয় ট্যাবলয়েড পত্রিকা অ্যাপল ডেইলি। পত্রিকাটির কারারুদ্ধ প্রতিষ্ঠাতা ‘মিডিয়া মোগল’ জিমি লাইয়ের উপদেষ্টা মার্ক সাইমন আজ সোমবার বিবিসিকে এ আশঙ্কার কথা জানান।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার হংকংয়ে অ্যাপল ডেইলির অফিসে অভিযান চালায় প্রায় ৫০০ পুলিশ। অ্যাপল ডেইলি প্রতিবেদনগুলোর বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা আইন ভঙ্গের অভিযোগ তুলে পুলিশ এ অভিযান চালায়। তল্লাশি ও সাংবাদিকতায় ব্যবহৃত সরঞ্জাম বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা ওয়ারেন্টে লেখা আছে উল্লেখ করে পুলিশ পত্রিকা অফিসে সাংবাদিকদের ব্যবহৃত কম্পিউটার ঘাঁটাঘাঁটি করে। একই সঙ্গে অ্যাপল ডেইলি পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত অ্যাপল ডেইলি লিমিটেড, অ্যাপল ডেইলি প্রিন্টিং লিমিটেড ও এডি ইন্টারনেট লিমিটেড নামের তিনটি প্রতিষ্ঠানের সম্পদ জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অ্যাপল ডেইলির প্রধান সম্পাদক রায়ান ল, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চুং কিম-হুম, চিফ অপারেটিং অফিসার চাও তাত-কুয়েন, ডেপুটি চিফ এডিটর চান পুই-মান, চিফ এক্সিকিউটিভ এডিটর কাই-ওয়াইকে।
এ প্রসঙ্গে মার্ক সাইমন বলেন, ‘কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সক্রিয় নেই। এ অবস্থায় কিছুই করা যাচ্ছে না। হাতে টাকা না থাকলে কাজ করা দুরূহ হয়ে পড়বে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অর্থ সংকটে কর্মীদের বেতন দেওয়া যাবে না; যা হংকংয়ে বেআইনি। এখনো পত্রিকার দোকানে অ্যাপল ডেইলি পাওয়া যাচ্ছে। হাতে যা টাকা আছে তাতে আর কয়েক দিন পত্রিকা ছাপা যাবে। ব্যাংক অ্যাকাউন্টের ওপর থেকে লেনদেনে স্থগিতাদেশ তুলে না নিলে কয়েক দিনের মধ্যেই অ্যাপল ডেইলি প্রকাশ বন্ধ হয়ে যাবে।’
গত বছরের মে মাসে চীনের পার্লামেন্টে জাতীয় নিরাপত্তা আইনের খসড়া প্রস্তাব উত্থাপনের পর হংকংয়ে গণবিক্ষোভ শুরু হয়। পুলিশের অভিযোগ, অ্যাপল ডেইলি এ আন্দোলনকারীদের পক্ষ নিয়ে ৩০ টিও বেশি ‘বিতর্কিত’ নিবন্ধ ছাপিয়েছে। যেসব নিবন্ধে বিদেশি হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। এই বিক্ষোভের খবর প্রকাশের জেরে অ্যাপল ডেইলিতে এ অভিযান, গ্রেপ্তার।
এদিকে কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তারের পরদিন থেকেই অ্যাপল ডেইলির গ্রাহকসংখ্যা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দৈনিক ৫০ হাজার কপি ছাপলেও চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় শনিবার ৫ লাখ কপি ছাপতে হয়েছে।
আরও পড়ুন:
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে