দুই কোরিয়ার মধ্যে সংযোগ সড়ক উড়িয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত ছিল। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী বিষয়টি প্রথমে নিশ্চিত করলেও পরে উত্তর কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সড়ক উড়িয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে, দুই দেশের মধ্যকার সীমারেখার—যা ‘মিলিটারি ডিমারকেশন লাইন’ নামে পরিচিত—কাছে দুই দেশকে সংযোগকারী সড়কের একাংশ উড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় উত্তর কোরিয়ার সেনারা দক্ষিণকে লক্ষ্য করে গুলিও করেছে।
এর আগে দক্ষিণ কোরিয়াকে জানানো হয়েছিল যে উত্তর কোরিয়া সড়কটি উড়িয়ে দিতে যাচ্ছে। সড়ক উড়িয়ে দেওয়ার পর উত্তর কোরিয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। বিষয়টি নিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে নতুন করে উত্তেজনা শুরু হয়েছে। তারও আগে উত্তর কোরিয়া অভিযোগ করে, দক্ষিণ কোরিয়া উত্তরের রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে ড্রোন পাঠিয়ে প্রোপাগান্ডা লিফলেট বিতরণ করছে। এই অভিযোগের পরপরই সড়ক উড়িয়ে দেয় পিয়ংইয়ং।
এক ভিডিওতে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের সামরিক ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় বিস্ফোরণের আগে ট্রাইপডে ক্যামেরা স্থাপন করতে দেখা যায়। পরে বিস্ফোরণের চিত্রও ধরা পড়ে ক্যামেরায়। ওই বিস্ফোরণে জিওংগুই সড়কের কিছু অংশ উড়িয়ে দেয়। এ সময় ব্যাপক ধোঁয়া ও ধুলো দেখা যায়। রাস্তাটি দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সড়ক ধ্বংসের বিষয়টি ইঙ্গিত দেয় যে—উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আর দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনা করতে ইচ্ছুক নন। সিউলের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ কোরিয়ান স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট ইয়াং মু-জিন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘এটি বৈরী দ্বৈত রাষ্ট্রব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত একটি বাস্তব সামরিক ব্যবস্থা, যার কথা উত্তর কোরিয়া প্রায়ই উল্লেখ করে। ”
দুই কোরিয়ার মধ্যে সংযোগ সড়ক উড়িয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। সড়কটি দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত ছিল। দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী বিষয়টি প্রথমে নিশ্চিত করলেও পরে উত্তর কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী সড়ক উড়িয়ে দেওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে, দুই দেশের মধ্যকার সীমারেখার—যা ‘মিলিটারি ডিমারকেশন লাইন’ নামে পরিচিত—কাছে দুই দেশকে সংযোগকারী সড়কের একাংশ উড়িয়ে দিয়েছে। এ সময় উত্তর কোরিয়ার সেনারা দক্ষিণকে লক্ষ্য করে গুলিও করেছে।
এর আগে দক্ষিণ কোরিয়াকে জানানো হয়েছিল যে উত্তর কোরিয়া সড়কটি উড়িয়ে দিতে যাচ্ছে। সড়ক উড়িয়ে দেওয়ার পর উত্তর কোরিয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। বিষয়টি নিয়ে কোরীয় উপদ্বীপে নতুন করে উত্তেজনা শুরু হয়েছে। তারও আগে উত্তর কোরিয়া অভিযোগ করে, দক্ষিণ কোরিয়া উত্তরের রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে ড্রোন পাঠিয়ে প্রোপাগান্ডা লিফলেট বিতরণ করছে। এই অভিযোগের পরপরই সড়ক উড়িয়ে দেয় পিয়ংইয়ং।
এক ভিডিওতে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের সামরিক ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় বিস্ফোরণের আগে ট্রাইপডে ক্যামেরা স্থাপন করতে দেখা যায়। পরে বিস্ফোরণের চিত্রও ধরা পড়ে ক্যামেরায়। ওই বিস্ফোরণে জিওংগুই সড়কের কিছু অংশ উড়িয়ে দেয়। এ সময় ব্যাপক ধোঁয়া ও ধুলো দেখা যায়। রাস্তাটি দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সড়ক ধ্বংসের বিষয়টি ইঙ্গিত দেয় যে—উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আর দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনা করতে ইচ্ছুক নন। সিউলের ইউনিভার্সিটি অব নর্থ কোরিয়ান স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট ইয়াং মু-জিন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘এটি বৈরী দ্বৈত রাষ্ট্রব্যবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত একটি বাস্তব সামরিক ব্যবস্থা, যার কথা উত্তর কোরিয়া প্রায়ই উল্লেখ করে। ”
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় অনুমোদন পেয়েছে গাজা উপত্যকার গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম অ্যাক্সিওস আজ শুক্রবার প্রথম এ খবর প্রকাশ করে। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মন্ত্রিসভায় এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে এ ইস্যুতে এখনো প্রকাশ্যে কিছু
৩ মিনিট আগেসম্প্রতি ইরানের এক শীর্ষ কট্টরপন্থী রাজনীতিক মোহাম্মদ-হোসেইন সাফফার-হারান্দি দাবি করেছেন, রাশিয়া আগেই ইসরায়েলের কাছ থেকে জানতে পেরেছিল যে, তারা ইরান সরকারের পতনের পরিকল্পনা করছে। তাঁর এই মন্তব্যে ইরানে রাশিয়ার ভূমিকাকে ঘিরে নতুন বিতর্ক শুরু হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাণী নীল তিমি, আগের মতো আর গান গাইছে না। এই নীরবতা বিজ্ঞানীদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে সমুদ্রের তলদেশে বসানো একটি হাইড্রোফোনে (ধ্বনি সংগ্রাহক যন্ত্র) ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে সংগৃহীত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নীল তিমির গানের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভা
১০ ঘণ্টা আগেইন্টেলের নতুন প্রধান নির্বাহী (সিইও) লিপ-বু তানের পদত্যাগ দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি তানকে ‘চরম বিরোধপূর্ণ’ একজন ব্যক্তি বলে অভিহিত করেছেন। চিনের বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে তানের সম্পর্কের কারণে ইন্টেলের ঘুরে দাঁড়ানোর সক্ষমতা নিয়েও সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প।
১০ ঘণ্টা আগে