চীন থেকে আমদানি বন্ধ করলে এক ধাক্কায় জাপানের জিডিপি হ্রাস পাবে অন্তত ১০ শতাংশ। যা জাপানি মুদ্রায় ৫৩ লাখ কোটি ইয়েন (৩৫ হাজার ৩০০ কোটি ডলার)। গত ১৮ অক্টোবর জাপানির একটি শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য বিষয়ক পত্রিকায় এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমস এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে জাপানের অর্থনীতি বেশ অস্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশটির মুদ্রা ইয়েন গত মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৩১ শতাংশ মূল্য হারিয়েছে। যা জাপানে বিদেশি বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির গতিপথ দারুণভাবে বদলে দিয়েছে।
জাপানের ফুগাকু সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করে দেশটির ওসেদা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইসুয়ুকি টোডো হিসাব করে দেখিয়েছেন, চীন থেকে আমদানি একেবারে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা হলে তা জাপানের অর্থনীতিতে কেয়ামত ডেকে আনবে। বিশেষ করে, যন্ত্র এবং কাচামাল, ইলেকট্রনিক পণ্য, গাড়ি, কাপড় এবং অন্যান্য পণ্য স্রেফ দুই মাস বন্ধ থাকলেই এই পরিমাণ ক্ষতি হবে।
টোকিও ভিত্তিক পরামর্শদাতা সংস্থা আউলসের মতে, যদি চীনের পরিবর্তে অন্য কোনো দেশ থেকে আমদানি করা হয়, তবে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটারের দাম বাড়বে অন্তত ৫০ শতাংশ, স্মার্টফোনের দাম বাড়বে ২০ শতাংশ। সংস্থাটির মত, সরবরাহ লাইন পরিবর্তন করা বরং জাপানের জন্যই আরও ব্যয়বহুল হবে।
চীন থেকে আমদানি বন্ধ করলে এক ধাক্কায় জাপানের জিডিপি হ্রাস পাবে অন্তত ১০ শতাংশ। যা জাপানি মুদ্রায় ৫৩ লাখ কোটি ইয়েন (৩৫ হাজার ৩০০ কোটি ডলার)। গত ১৮ অক্টোবর জাপানির একটি শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য বিষয়ক পত্রিকায় এই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেই প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমস এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে জাপানের অর্থনীতি বেশ অস্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশটির মুদ্রা ইয়েন গত মার্চ থেকে এখন পর্যন্ত মার্কিন ডলারের বিপরীতে ৩১ শতাংশ মূল্য হারিয়েছে। যা জাপানে বিদেশি বিনিয়োগ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং অভ্যন্তরীণ অর্থনীতির গতিপথ দারুণভাবে বদলে দিয়েছে।
জাপানের ফুগাকু সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করে দেশটির ওসেদা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইসুয়ুকি টোডো হিসাব করে দেখিয়েছেন, চীন থেকে আমদানি একেবারে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা হলে তা জাপানের অর্থনীতিতে কেয়ামত ডেকে আনবে। বিশেষ করে, যন্ত্র এবং কাচামাল, ইলেকট্রনিক পণ্য, গাড়ি, কাপড় এবং অন্যান্য পণ্য স্রেফ দুই মাস বন্ধ থাকলেই এই পরিমাণ ক্ষতি হবে।
টোকিও ভিত্তিক পরামর্শদাতা সংস্থা আউলসের মতে, যদি চীনের পরিবর্তে অন্য কোনো দেশ থেকে আমদানি করা হয়, তবে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটারের দাম বাড়বে অন্তত ৫০ শতাংশ, স্মার্টফোনের দাম বাড়বে ২০ শতাংশ। সংস্থাটির মত, সরবরাহ লাইন পরিবর্তন করা বরং জাপানের জন্যই আরও ব্যয়বহুল হবে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৯ ঘণ্টা আগে