আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি মসজিদে বোমা বিস্ফোরিত হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় ব্যাপক হতাহতের আশঙ্কা করছেন স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যায় নামাজের সময় এই বিস্ফোরণ ঘটে। আফগানিস্তানের বেসরকারি সংবাদ সংস্থা পাজক নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখনো পর্যন্ত এই হামলায় হতাহতদের সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে, তালেবান সরকারের গোয়েন্দা বিভাগের একটি সূত্র জানিয়েছে সব মিলিয়ে ৩৫ জন লোক হতাহত হয়েছেন এবং এই সংখ্যা বাড়তে পারে। তবে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা নাম প্রকাশে এক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কাবুলের উত্তরাঞ্চলের একটি এলাকা থেকে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় এবং বিস্ফোরণের তীব্রতা এতই বেশি ছিল যে, আশপাশের ঘরবাড়ির জানালার কাচ পর্যন্ত ভেঙে পড়ে গেছে। বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সকে ঘটনাস্থলে ছুটে যেতে দেখা যায়।
কাবুল পুলিশের মুখপাত্র খালিদ জাদরান এই বোমা বিস্ফোরণের বিষয়ে বলেছেন, ‘একটি মসজিদের ভেতরে এই বিস্ফোরণটি ঘটেছে। ব্যাপক হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে তবে সংখ্যা এখনো পরিষ্কার নয়।’
এর আগেও, কাবুলের আবাসিক এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৮ জন নিহত ও ১৮ জন আহত হন। সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) এক বিবৃতিতে বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে।
কাবুল পুলিশের মুখপাত্র খালিদ জাদরান বলেছেন, ‘আইএস যে জায়গায় হামলা চালিয়েছে, সেটি ছিল জনাকীর্ণ একটি জায়গা। অনেক মানুষ বাস করে সেখানে।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, বিস্ফোরণের পর আহতদের সাহায্য করতে অনেক মানুষ ছোটাছুটি করছে।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি মসজিদে বোমা বিস্ফোরিত হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় ব্যাপক হতাহতের আশঙ্কা করছেন স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যায় নামাজের সময় এই বিস্ফোরণ ঘটে। আফগানিস্তানের বেসরকারি সংবাদ সংস্থা পাজক নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখনো পর্যন্ত এই হামলায় হতাহতদের সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে, তালেবান সরকারের গোয়েন্দা বিভাগের একটি সূত্র জানিয়েছে সব মিলিয়ে ৩৫ জন লোক হতাহত হয়েছেন এবং এই সংখ্যা বাড়তে পারে। তবে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা নাম প্রকাশে এক সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কাবুলের উত্তরাঞ্চলের একটি এলাকা থেকে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায় এবং বিস্ফোরণের তীব্রতা এতই বেশি ছিল যে, আশপাশের ঘরবাড়ির জানালার কাচ পর্যন্ত ভেঙে পড়ে গেছে। বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্সকে ঘটনাস্থলে ছুটে যেতে দেখা যায়।
কাবুল পুলিশের মুখপাত্র খালিদ জাদরান এই বোমা বিস্ফোরণের বিষয়ে বলেছেন, ‘একটি মসজিদের ভেতরে এই বিস্ফোরণটি ঘটেছে। ব্যাপক হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে তবে সংখ্যা এখনো পরিষ্কার নয়।’
এর আগেও, কাবুলের আবাসিক এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে অন্তত ৮ জন নিহত ও ১৮ জন আহত হন। সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) এক বিবৃতিতে বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে।
কাবুল পুলিশের মুখপাত্র খালিদ জাদরান বলেছেন, ‘আইএস যে জায়গায় হামলা চালিয়েছে, সেটি ছিল জনাকীর্ণ একটি জায়গা। অনেক মানুষ বাস করে সেখানে।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা গেছে, বিস্ফোরণের পর আহতদের সাহায্য করতে অনেক মানুষ ছোটাছুটি করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১৬ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে