এশিয়ায় চলতি বছরের সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে মিয়ানমারসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি দেশে ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২৬ জনে। এ ছাড়া, এই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৫ লাখ মানুষ। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে থাই সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্ট এ তথ্য জানিয়েছে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির কারণে দেশগুলো ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়েছে। যার ফলে, সারা দেশের বিভিন্ন নদী ও খালের পানির স্তর বেড়ে গিয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে সারা দেশের অন্তত ৮৪টি টাউনশিপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমনকি রাজধানী নেপিডোও বাদ যায়নি বন্যার প্রকোপ থেকে। এখন পর্যন্ত দেশটিতে অন্তত ৭০ জন লোক নিখোঁজ রয়েছেন।
সরকার জানিয়েছে, সারা দেশ বন্যা দুর্গতদের জন্য ৪৩৮টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। তবে এখনো অনেক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। বন্যায় অন্তত ১ লাখ ৫৮ হাজার বাড়িঘর ডুবে গেছে এবং ২ হাজার ১১৬টি বাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় সারা দেশে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে বাধ্য হয়েই দেশটির জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং বিদেশি সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্ধার ও ত্রাণ সহায়তা পেতে রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।’ শেষ খবর পাওয়া, প্রতিবেশী দেশ ভারত মিয়ানমারে শুকনো খাবার, পোশাক ও ওষুধসহ ১০ টন সাহায্য পাঠিয়েছে।
বন্যার কারণে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংস্থা ইউএন—ওসিএইচএ—এর অনুমান, এই বন্যায় ৬ লাখ ৩১ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে উদ্ধার তৎপরতা চলমান। জান্তা সরকারের মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন বলেছেন, ক্ষয়ক্ষতির পুঙ্খানুপুঙ্খ মূল্যায়ন করে সেই অনুযায়ী সহায়তা প্রদান করা হবে।
এদিকে, মিয়ানমারের আবহাওয়া বিভাগ সিতাং নদী তীরবর্তী তিনটি শহরের লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলেছে। কারণ নদীটির পানি বিপৎসীমার প্রায় পাঁচ ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া আগামী ২৪ ঘণ্টায় যুদ্ধবিধ্বস্ত রাখাইন রাজ্যসহ তিনটি প্রদেশে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
এশিয়ায় চলতি বছরের সবচেয়ে বড় ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে মিয়ানমারসহ আশপাশের বেশ কয়েকটি দেশে ব্যাপক বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২৬ জনে। এ ছাড়া, এই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৫ লাখ মানুষ। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে থাই সংবাদমাধ্যম ব্যাংকক পোস্ট এ তথ্য জানিয়েছে।
মিয়ানমারের জান্তা সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির কারণে দেশগুলো ব্যাপক বৃষ্টিপাত হয়েছে। যার ফলে, সারা দেশের বিভিন্ন নদী ও খালের পানির স্তর বেড়ে গিয়ে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে সারা দেশের অন্তত ৮৪টি টাউনশিপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমনকি রাজধানী নেপিডোও বাদ যায়নি বন্যার প্রকোপ থেকে। এখন পর্যন্ত দেশটিতে অন্তত ৭০ জন লোক নিখোঁজ রয়েছেন।
সরকার জানিয়েছে, সারা দেশ বন্যা দুর্গতদের জন্য ৪৩৮টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। তবে এখনো অনেক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। বন্যায় অন্তত ১ লাখ ৫৮ হাজার বাড়িঘর ডুবে গেছে এবং ২ হাজার ১১৬টি বাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় সারা দেশে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে বাধ্য হয়েই দেশটির জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং বিদেশি সাহায্যের জন্য হাত বাড়িয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্ধার ও ত্রাণ সহায়তা পেতে রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।’ শেষ খবর পাওয়া, প্রতিবেশী দেশ ভারত মিয়ানমারে শুকনো খাবার, পোশাক ও ওষুধসহ ১০ টন সাহায্য পাঠিয়েছে।
বন্যার কারণে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংস্থা ইউএন—ওসিএইচএ—এর অনুমান, এই বন্যায় ৬ লাখ ৩১ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে উদ্ধার তৎপরতা চলমান। জান্তা সরকারের মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন বলেছেন, ক্ষয়ক্ষতির পুঙ্খানুপুঙ্খ মূল্যায়ন করে সেই অনুযায়ী সহায়তা প্রদান করা হবে।
এদিকে, মিয়ানমারের আবহাওয়া বিভাগ সিতাং নদী তীরবর্তী তিনটি শহরের লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলেছে। কারণ নদীটির পানি বিপৎসীমার প্রায় পাঁচ ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া আগামী ২৪ ঘণ্টায় যুদ্ধবিধ্বস্ত রাখাইন রাজ্যসহ তিনটি প্রদেশে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
২০ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে